অন্যদিকে, একই কথা জানিয়েছেন বীরভূম জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান প্রলয় নায়েক। এর পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, বীরভূমের প্রতিটি স্কুলের পরিস্থিতি দেখে তার পরিকাঠামোর সুবন্দোবস্ত করার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেই কমিটি অনুযায়ী কাজ শুরু হবে। তবে তিনি এটাও স্বীকার করে নিয়েছেন জেলার অনেক স্কুলের অবস্থা খারাপ।
পাশাপাশি পড়ুয়ারাও জানিয়েছেন, নতুন করে স্কুল চালু হওয়ায় তারা খুশি। আগামী কাল থেকেই তারা স্কুলে আসবে। দীর্ঘদিন ধরে তারা স্কুলের সহপাঠীদের থেকে দূরে ছিল। স্কুল খোলায় সহপাঠীদের সঙ্গে খেলা ও পড়াশোনা করার সুযোগ পাবে।
advertisement
প্রসঙ্গত, গত দু'বছরের কাছাকাছি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে প্রাথমিক এবং প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়। করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই বন্ধ প্রাথমিক এবং প্রাক-প্রাথমিকের পঠন-পাঠন। অষ্টম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা আগেই স্কুলের মুখ দেখলেও এই পড়ুয়ারা করোনাকালে এই প্রথম স্কুলের মুখ দেখতে চলেছে।