মেলেডাঙ্গা গ্রাম থেকে শতাব্দী যান একই অঞ্চলের তেঁতুলিয়া গ্রামে। সেখানে তৃণমূল কর্মী সুজিত সরকারের বাড়িতে মধ্যাহ্ন ভোজনের আয়োজন করা হয়েছিল। ওই কর্মীর বাড়ির উঠোনে বিধায়ক অশোক চট্টোপাধ্যায়-সহ কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে একাসনে খেতে বসেন শতাব্দী রায়। সাংবাদিকরা ছবি তোলার পরেই না খেয়ে উঠে যান তিনি। তবে এই ঘটনাকে নিয়ে বিতর্ক শুরু হলেও পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শতাব্দী রায় দাবি করেন, "আমি বাড়ির ভিতর খেয়েছি। উপোস করিনি। ভাত, ডাল, পাঁচ তরকারি, বেগুন ভাজা, মাছ ভাজা, মাংস দিয়ে ভাত খেয়েছি।"
advertisement
আরও পড়ুনঃ ভিন রাজ্যের পুণ্যার্থীরা কীভাবে চিনবে স্নানের ঘাট? অভিনব প্রতিফলন গেটে গেটে
একই বক্তব্য গৃহকর্তা সুজিত সরকারের। তিনি বলেন, "দিদি খেয়েছেন। ওখানে বসেই খেয়েছেন। একটা ফোন এসেছিল। তাই উঠে গিয়েছিলেন। পরে ওখানে বসেই খেয়েছেন। উনি না খেয়ে যাননি। দিদির ব্যবহার এবং দিদির এইভাবে খাওয়া-দাওয়া ভাল লেগেছে।"
'দিদির সুরক্ষা কবজ' কর্মসূচিতে দিদির দূত হিসাবে অংশগ্রহণ করার পরিপ্রেক্ষিতে বিক্ষোভ অথবা খাওয়া-দাওয়ার নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে জেলায়। তবে এরই মধ্যে বহু মানুষের মধ্যেই কৌতুহল শতাব্দী রায়ের জন্য তৃণমূল কর্মী সুজিত সরকার ঠিক কী কী খাওয়ার আয়োজন করেছিলেন! কোথাও কোন ত্রুটি ছিল না তো! খাওয়া-দাওয়ার আয়োজনের পরিপ্রেক্ষিতে সুজিত সরকার জানিয়েছেন, মধ্যাহ্ন ভোজনে ছিল বেগুন ভাজা, মুগের ডাল, পাঁচ তরকারি, খাসির মাংস, চাটনি এবং মিষ্টি।
Madhab Das