এই ঘটনার পর শতাব্দী রায়কে কলকাতার ফুটপাথের এক দোকানে খাবার খেতে দেখা গিয়েছিল। একইভাবে বুধবার সিউড়ি দু'নম্বর ব্লকের অন্তর্গত এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে পেট পড়ে মধ্যাহ্নভোজন করলেন। এদিনও তিনি তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজন করেন দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে। এর পাশাপাশি তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, রামপুরহাটে তার খাওয়াকে কেন্দ্র করে যে খবর সম্প্রচারিত হয়েছিল তা ভুল।
advertisement
আরও পড়ুন: 'এই মাংস খাওয়ানোর কথা হয়নি', মমতাকে তোপ দিলীপ ঘোষের! ব্যাপার কী?
এদিন শতাব্দী রায় সিউড়ি দু'নম্বর ব্লকের অন্তর্গত বনশঙ্কা গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন ডোমাইপুর, বিড়ালতোড়, শিকারপুর গ্রাম ঘুরে দেখেন। তিনি সেই সকল গ্রাম ঘুরে দেখে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে তাদের অভাব অভিযোগ নিয়ে কথা বলেন এবং বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের যে সকল সুবিধা দেওয়া হয় সেগুলি নিয়েও কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ছক কষেই বাংলায় জেপি নাড্ডা, পঞ্চায়েতের আগে ঘর গোছাতে 'স্পেশ্যাল' টোটকা
এছাড়াও স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তিনি পৌঁছে সেখানকার পড়ুয়াদের সঙ্গেও কথা বলেন। এরপর শিকারপুর গ্রামের সজল সাহা নামে এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজন করেন। এদিন তিনি মধ্যাহ্নভোজনে খান আলু পোস্ত, ডাল, ভাত, মাছ ভাজা, পাঁচ তরকারি ইত্যাদি। কর্মীর বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজন খেয়ে তিনি খুব খুশি বলেও জানিয়েছেন।