আরও পড়ুনঃ Birbhum: দু’দিনের ঝড়-বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষতি বীরভূমে
কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সেই পড়াশোনার খরচ আর তিনি টানতে পারছেন না। এরই মধ্যে ছবিলা খাতুনের সঙ্গে তার পরিবারের সদস্যদের যোগাযোগ হয় এবং ছবিলা খাতুন তাদের বড় ছেলের পড়াশোনার দায়িত্ব নেওয়ার অঙ্গীকার বদ্ধ হন। রবিবার সন্ধ্যায় ছবিলা খাতুন এবং তার টিমের সদস্যরা পৌঁছে যান নানুরের ওই সাঁওতা গ্রামে। সেখানে গিয়ে চৌধুরী খায়রুল আলমের বড় ছেলেকে সিউড়ি নিয়ে আসেন। খায়রুল আলমের সাত বছর বয়সী বড় ছেলে এখন ছবিলা খাতুনের বাড়িতে থেকেই পড়াশোনা করবে, সে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মতই থাকবে। অন্যদিকে বর্তমান এই পরিস্থিতিতে অসহায় হয়ে পড়েছেন নানুরের ওই পুলিশকর্মী চৌধুরী খাইরুল আলমের পরিবারের সদস্যরা। চিকিৎসার জন্য বিপুল খরচ তারা আর টানতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে তারা এটাও চাইছেন কোন সহৃদয় মানুষ তাদের পাশে দাঁড়াক। যাতে করে অন্তত পক্ষে একটি কিডনি পরিবর্তন করা যায় এবং চিকিৎসা ঠিকঠাক চালানো যায়।
advertisement
Madhab Das