সাবমারসিবলের ব্যবস্থা করা হলেও বর্তমানে সেই সাবমারসিবল দিয়ে যে জল পাওয়া যাচ্ছে তা নোংরা এবং কাদায় ভরা। এমন পরিস্থিতিতে সেই জল না পানিও জল হিসাবে ব্যবহার করা যাচ্ছে, না ব্যবহার করা যাচ্ছে রান্নার কাজে। পরিস্থিতি এমনই হয়ে দাঁড়িয়েছে, স্কুলের শিক্ষিকাদের দূরের একটি পানীয় জলের কল থেকে জল বয়ে নিয়ে আসতে হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ এ যেন উলটপুরান! অদ্ভুত দাবিতে পথে নামল পড়ুয়ারা! জানুন...
স্কুলের এমন পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে স্কুল কর্তৃপক্ষ একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দ্বারস্থ হয়েছেন বলে দাবি করেছেন তারা। যদিও এই বিষয়ে কোনো রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি বলেও অভিযোগ তাদের। সম্প্রতি এই ঘটনা নিয়ে কোন শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হলে সিউড়ি পৌরসভার তরফ থেকে একটি পানীয় জলের টাংকি পাঠানো হয়।
আরও পড়ুনঃ মারকাটারি ব্যাপার! ভুবন বাদ্যকর খেলবেন 'চু কিত কিত', সঙ্গে আলুপোস্ত গার্ল রিম্পি!
তবে এইভাবে পানীয় জলের টাংকি পাঠিয়ে এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা। তাদের দাবি এর স্থায়ী সমাধান হওয়া প্রয়োজন। অন্যদিকে এই সমস্যার পরিপ্রেক্ষিতে বীরভূম জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের চেয়ারম্যান প্রলয় নায়েক জানিয়েছেন, বিষয়টি তার কানে এসেছে এবং তিনি এর দ্রুত স্থায়ী সমাধানের ব্যবস্থা করবেন।
Madhab Das