জানা গিয়েছে বৈধরা জলাধার থেকে গতকাল অর্থাৎ শনিবার বিকেলে ১৬ হাজার কিউসেক জল ছাড়ার জন্য রাতে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। বর্তমানে ওই নলহাটি দুই নম্বর ব্লকের মোট চারটি গ্রাম জলমগ্ন রয়েছে। গতকাল রাত্রে খবর পাওয়ার পর জেলাশাসক বিধান রায়, রামপুরহাট মহকুমা পুলিশ আধিকারিক,রামপুরহাট মহকুমা শাসক ঘটনাস্থল পরিদর্শনের জন্য যান।
আরও পড়ুন: রাধাষ্টমী তিথিতে শুরু হল কোচবিহারের বড় দেবীর মূর্তি গড়ার কাজ! রীতি মেনে হল পুজো যজ্ঞ
advertisement
গতকালকের পর ফের আজকে সকাল বেলায় ৬৬৪৮ কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। বিগত বেশ কয়েকদিন ধরে লাগাতার বৃষ্টিতে ঝাড়খণ্ডের জলে বীরভূমে নদীর জলস্ফীত হয়েছে,তার জন্যই নলহাটি নদীতে জল বইছে।
আরও পড়ুন: গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা, ঘুরে আসুন ‘পাখা গ্রাম’ থেকে! ছুঁয়ে দেখুন বাংলার ঐতিহ্যকে
একদিকে যখন বন্যার আশঙ্কা রয়েছে তেমনি অন্যদিকে বাঁধ ভেঙে গ্রামে জল ঢোকার ফলে বিভিন্ন জমিতে ধানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানায়েছেন এলাকাবাসীরা।
আগামীকালকের মধ্যে যদি জলস্তর না কমে তাহলে আরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হবে বলে মনে করছেন সকলে। ইতিমধ্যেই সমস্ত এলাকায় মাইকিং করে সচেতন করা হচ্ছে এলাকাবাসীদের। অন্যদিকে, প্রাথমিক স্কুল-সহ বন্যার আশ্রয়স্থল গুলি খুলে দেওয়া হয়েছে সকলের জন্য।
সৌভিক রায়