এই ভারত মাতা সংঘের তরফ থেকেই প্রতিবছর জগদ্ধাত্রী পুজোর আয়োজন করা হয় এবং তারা ভারত মাতাকে দেবী জগদ্ধাত্রী রূপে পুজো করে থাকেন। ২৬ বছর ধরে তারা এই ভাবেই পুজো করে আসছেন। এখানে যে প্রতিমার পুজো করা হয়ে থাকে সেই প্রতিমার একহাতে থাকে দেশের জাতীয় পতাকা। নবমীর দিন এখানে সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী ও দশমীর পুজো করা হয়। এই বছর এই ক্লাবের পুজোর বাজেট ছিল আড়াই লক্ষ টাকা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বাঁশলৈ নদীর সেতু পাথর কুচি দিয়ে সংস্কার! পাকাপোক্ত সংস্কারের দাবি
দুর্গা পুজোয় দুবরাজপুরে যে জয় তারা উৎসবের আয়োজন করা হয়, ঠিক সেই রকমই জগদ্ধাত্রী পুজোর অষ্টমী পুজোর বলিদানের পর জয় তারা বের করা হয়। তবে দুর্গাপূজোয় যেমন এলাকার এক মন্ডপ থেকে অন্য মন্ডপে অস্ত্র হাতে ভক্তরা ছুটে থাকেন, সেই জায়গায় এখানে কেবলমাত্র পাড়ার মধ্যেই এই আয়োজন হয়ে থাকে। পুজো উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, ১৯৯৬ সাল থেকে তারা এই পুজোর আয়োজন করে আসছেন এবং প্রতিবছর তারা ভারত মাতাকে দেবী জগদ্ধাত্রী রূপে পুজো করে থাকেন।
আরও পড়ুনঃ সিউড়ির কালীবাড়িতে জগদ্ধাত্রী পুজোয় কুমারী পুজো
প্রথম থেকেই এই রীতিতে পুজো করা হয়ে আসছে। পুজোর দিন থেকে পাঁচ দিন টানা বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এলাকার বিভিন্ন শিল্পীদের নিয়ে অনুষ্ঠান করার পাশাপাশি বাইরের শিল্পীদের নিয়েও অনুষ্ঠান হয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হবে বৃহস্পতিবার থেকে এবং তা চলবে রবিবার পর্যন্ত।
Madhab Das