করোনা সংক্রমণের কারণে ২০২০ সালে মেলা হয়নি। ২০২১ সালে মেলা হলেও তা অন্যান্য বারের তুলনায় ছোট করে হয়। পুণ্যার্থীদের আনাগোনাও ছিল অনেক কম৷ ফলে আশানুরূপ রোজগার হয় নি। কিন্তু করোনা আশঙ্কা কাটিয়ে এ বছর স্বমহিমায় ফিরছে মেলা। তার জন্য গত বছরের মতো এবছরও ভাল টাকা আয় হবে বলে তাঁদের আশা। মিলবে খাবার সামগ্রীও।
advertisement
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দাতাবাবার মাজারের সামনে এবং মাজার সংলগ্ন এলাকায় প্রতিদিন প্রায় শ'তিনেক ভিক্ষাজীবী মানুষ থাকেন। তাঁরা এই জেলার বাসিন্দা। কিন্তু পাথরচাপুড়ি মেলা উপলক্ষে প্রতি বছর প্রায় হাজার দেড়েক ভিক্ষুক ভিন জেলা - ভিন রাজ্য থেকে ওখানে এসে উপস্থিত হন। তাঁরা মূলত মেলার শুরু হওয়ার দিন কয়েক আগেই ওই এলাকায় এসে হাজির হন।
আরও পড়ুন: ফের কংগ্রেসের পালে হাওয়া, তৃণমূলে বড় ভাঙন! অন্য পথের সন্ধান দিচ্ছে মুর্শিদাবাদ?
আরও পড়ুন: গ্রামের মাঠে বোমা বাঁধার কাজ চলছিল, পুলিশ এসে বিপদ থেকে বাঁচায়
স্থানীয় বাসিন্দাদের থেকে জানা গিয়েছে, তাঁরা ওই এলাকায় তাঁবু খাটিয়ে বসবাস করেন। এই বছরও মেলা উপলক্ষে অনেক ভিক্ষুক এসে উপস্থিত হয়েছেন। স্থানীয় ভিক্ষুকদের থেকে জানা গিয়েছে, বাইরে জেলা বা রাজ্য থেকে যে সমস্ত ভিক্ষুকরা আসেন, তাঁরা মেলা শেষে প্রায় চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে যায়।
শুভজিৎ পাল