এমনই অভিযোগ তোলে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। জমি ফেরত চেয়ে চিঠিও দেওয়া হয়৷ এমনকী, সময়সীমা বেঁধে দিয়ে উচ্ছেদের নোটিশ লাগিয়ে দেওয়া হয় প্রতীচী বাড়ির গেটে৷ প্রয়াত পিতা আশুতোষ সেনের উইল অনুযায়ী উত্তরাধিকার সূত্রে জমি তাঁর৷ এই মর্মে সিউড়ি জেলা আদালতে দ্বারস্থ হন অধ্যাপক অমর্ত্য সেন।
পাশাপাশি, মামলা চলাকালীন সময়ে যাতে অমর্ত্য সেনের বাড়ি চত্ত্বরে কোনও রকম আইনশৃঙ্খলার অবনতি না হয় তার জন্য আবেদন অনুযায়ী ১৪৫ ধারা জারি করেন বোলপুর মহকুমা শাসক অয়ন নাথ৷ অন্যদিকে, জেলা আদালতে মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জমি খালি করতে পারবে না বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ, স্থগিতাদেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। ১৩ জুন এই মামলার শুনানি আছে সিউড়ি জেলা আদালতে।
advertisement
আরও পড়ুন: কারও খোঁজ নেই, কারও দেহ পচাগলা-বিকৃত! DNA পরীক্ষায় ওড়িশা রওনা নিকটাত্মীয়দের
সেই বিতর্কিত সরজমিনে খতিয়ে দেখলেন বোলপুর ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকেরা। সঙ্গে ছিলেন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের আইনজীবী ও সম্পত্তি বিভাগের আধিকারিকরাও। প্রতীচী বাড়ি ঘুরে হাতে মানচিত্র নিয়ে জমি চিহ্ণিত করা হয়৷ ভূমি সংস্কার দফতরের পক্ষ জানান হয় ১৩ শতক জমির অধিকারী কে, তারই একটি রিপোর্ট মুখবন্ধ খামে আদালতে জমা দেওয়া হবে৷
Subhadip Pal