এই সেতুই একমাত্র ভরসা বিভিন্ন ব্যবসায়ী এবং স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের বাঁকুড়া শহরে যাবার। স্থানীয়দের অভিযোগ সরকারি উদ্যোগ নিয়ে তৈরি হওয়া এই সেতুটির টাকা শুধু জলে যাচ্ছে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। প্রতি বছর এই সেতুটি মেরামত করা হলেও অত্যন্ত নিচু হওয়ার ফলে এই সেতু অল্প বৃষ্টি জেরে সেতুর জলের তলায় চলে যায়। সেতুর অধিকাংশ জায়গায় ফাটল দেখা যায়। গ্রামবাসীদের দাবি অবিলম্বে এই সেতুটি পুনর্নির্মাণ করে একটি স্থায়ী সেতু এখানে বানানো হোক।
advertisement
আরও পড়ুনঃ রাখি বেঁধে টোটো চালকদের পথ নিরাপত্তার পাঠ পুলিশের
ওই এলাকার বাসিন্দা শঙ্কর গরাই, সোমনাথ গরাই বলেন ভাদুলের এই সেতু আষাঢ় মাসের প্রতি বছর বৃষ্টিতে ভেঙে পড়ে। এইবছর শ্রাবণ মাসে ভাঙলো। প্রতি বছর ভাঙ্গার পরে সরকারিভাবে মেরামত করা হলেও জীর্ণ অবস্থাতেই পড়ে থাকে এই সেতু। দ্বারকেশ্বর নদীর উপর গড়ে ওঠা এই সেতু তাদের আশেপাশের প্রায় দশটি গ্রামের যোগাযোগের অন্যতম একটি মাধ্যম। রীতিমতো সমস্যায় পড়েছেন নদীর এপারে এবং ওপারে থাকা গ্রামের বাসিন্দারা।
আরও পড়ুনঃ মাটির বাড়ির দেওয়াল ভেঙ্গে মৃত এক বৃদ্ধা
তাদের দাবি রাজ্য সরকার অবিলম্বে নজর দিক তাদের এই সেতুর উপর যাতে এই সেতুটি স্থায়ী সেতুরূপে পূর্ণতা পায় তাহলেই তাদের সমস্যার সমাধান হবে। প্রসঙ্গত প্রতিবছর বর্ষা এলেই এই সেতু ভেঙে যায় এবং বর্ষার পর নতুনভাবে সেতুটি তৈরি করা হয়।ফলে প্রতিবছরই একটা মোটা অঙ্কের টাকা খরচ হয় এবং তা নষ্ট হয়।যে কারণেই স্থানীয়রা দাবি তুলছেন সেতুর স্থায়ীকরণের।
Joyjiban Goswami