এই গ্রিন ব্যাগ তৈরির ফলে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এই এলাকার দিন আনা দিন খাওয়া পরিবার গুলির হাতে নগদ অর্থের যোগান, অন্যদিকে পরিবেশ বান্ধব এই ব্যাগ ব্যবহার করে দূষণের মাত্রাও অনেক খানি কমানো যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। বাড়িতে বসেই কর্মসংস্থানের সুযোগ হওয়ায় খুশী ঐ গ্রামের মানুষও। পাতা দিয়ে ব্যাগ তৈরির সঙ্গে যুক্ত মহিলারা বলেন, ঘরে বসেই কাজ পাচ্ছি। তবে এই কাজে প্রয়োজন সেলাই মেশিনের।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মর্মান্তিক ঘটনা! বিদ্যুৎ দপ্তরের উদাসীনতায় বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল দুই গ্রামবাসীর
সরকারীভাবে সেলাই মেশিন সরবরাহ করা হলে তারা বিশেষভাবে উপকৃত হবেন বলে তারা জানান।মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামের বাসিন্দা অরবিন্দ মাইতি বলেন, একবার জঙ্গল মহলে বেড়াতে এসে প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ হলেও এখানকার মানুষের হাতে কাজ নেই এই বিষয়টা আমার নজরে আসে।
আরও পড়ুনঃ বাঁকুড়ার হ্যামেলিনের বাঁশিওয়ালার জাদুতে মেতেছে শহরবাসী
তখন এখানকার সহজলভ্য গাছের শালপাতাকে কাজে লাগিয়ে কিছু করার ভাবনা মাথায় আসে। তারপর তাঁর এই উদ্যোগ। একই সঙ্গে সমস্ত উৎপাদিত ব্যাগ তিনি কিনে নেবেন বলেও জানিয়েছেন। প্লাস্টিক বর্জন করে পরিবেশ রক্ষার্থে সহজ মূল্য এই গ্রিন ব্যাগ এখন কতটা চাহিদা বাড়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে সেটাই দেখার।
Joyjiban Goswami