বাঁকুড়া সদর থানার অন্তর্গত প্রণবানন্দ পল্লীর এই আবাসনে তিনি একাই থাকতেন বলে জানা যায়। বেশ কিছুদিন আবাসনের এলাকায় ওই শিক্ষিকাকে তেমনভাবে দেখা যায়নি। এমনকি ঐ শিক্ষিকার আবাসনও কয়েকদিন যাবত ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। স্থানীয় বাসিন্দারা অনুমান করেছিলেন হয়তো ওই স্কুল শিক্ষিকা তার ঝাড়গ্রামের বাড়িতে বা অন্য কোন আত্মীয়ের বাড়িতে গেছেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মল্লগড়ের শিল্পীর হাত ধরে আত্মপ্রকাশ নবাবী বালুচরী শাড়ি 'অরুণিমা'-র
মঙ্গলবার ওই আবাসনের ভেতর থেকে পচা দুর্গন্ধ পান ওই আবাসনের বাসিন্দারা। তারপরেই ওই স্কুল শিক্ষিকার আবাসনের দরজায় কড়া নাড়লেও মেলেনি কোনও সাড়া। তখন সন্দেহ আরও ঘনীভূত হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় বাঁকুড়া সদর থানায়। ঘটনাস্থলে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ পৌঁছে আবাসনের দরজা ভেঙ্গে আবাসনের মেঝেতে পড়ে থাকা ওই শিক্ষিকার পচা গলা মৃতদেহ উদ্ধার করে।
আরও পড়ুনঃ কঙ্কাল উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য গ্রামে
পুলিশের প্রাথমিক অনুমান প্রায় দু-তিন দিন আগেই ওই শিক্ষিকা মারা গিয়েছে তার ফলে মৃতদেহ গলে গিয়েছে পচন ধরতে শুরু করেছে। মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ।
Joyjiban Goswami






