আরও পড়ুন: ১০ বছরেও মেটেনি মসজিদ বাটির সমস্যা, গরমে বেছে বেছে জল পাচ্ছেন শাসকদলের নেতারা!
শনিবার বিকেল থেকেই আবার একটি বাইসনকে এই এলাকায় ঘুরতে দেখা গিয়েছে। ঠিক সন্ধের মুখে দেখা যায় দুটি বাইসন এলাকা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। বিপদ আঁচ করে স্থানীয় বাসিন্দারা বন দফতরের হ্যামিল্টনগঞ্জ রেঞ্জ অফিসে খবর দেয়। ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছন বনকর্মীরা। পাশাপাশি পানামোবাইল রেঞ্জ, কোদালবস্তি রেঞ্জ, মন্থরাম বিট ও জলদাপাড়া রেঞ্জের বনকর্মীরাও এলাকায় এসে উপস্থিত হন। রাতের বাইসন দুটিকে পূর্ব সাঁতালির সুপুরি বাগানের ভিতর দৌড়তে দেখা যায়। এরপর বাইসন দুটি মেন্দাবাড়ি এলাকায় ঢুকে পড়ে। একটি বাইসন শালবাড়ি এলাকার একটি সুপুরি বাগানে ১৫ মিনিটের মতো দৌড়ে একটি জঙ্গলে ঢুকে পড়ে।
advertisement
এই পরিস্থিতিতে রাতের অন্ধকারে বাইসন ধরতে ঘুম উড়ে যায় বনকর্মীদের। রবিবার ফের একটি বাইসন জঙ্গল থেকে সাঁতালি এলাকায় প্রবেশ করে। তার দৌড়াদৌড়িতে এলাকার সুপুরি বাগান, সেগুন বাগানের ব্যাপক ক্ষতি হয়। বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে বাড়িঘর ছেড়ে রাস্তায় চলে আসেন। এরপর ঘুমপাড়ানি গুলি ছুঁড়ে বাইসন দুটিকে কাবু করে বনকর্মীরা। এরপর তাদের জলদাপাড়ার জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়। এতে সমস্যার সাময়িক সমাধান হলেও কী করলে বাইসনের তাণ্ডব থেকে বাঁচা যাবে তা বুঝতে পারছেন না এলাকার মানুষ।
অনন্যা দে





