জেলা হওয়ার পরেও একই অবস্থা। ফলে বিপাকে পড়তে হয় লাইব্রেরিতে আসা পড়ুয়াদের।শুধু নামে অতিরিক্ত জেলা গ্রন্থাগার। এই খবর কানে আসতেই আলিপুরদুয়ার অতিরিক্ত জেলা গ্রন্থাগারে যান এডিএম শ্রুতিরঞ্জন মোহান্তি। তিনি এই প্রাচীন গ্রন্থাগারের সবকিছু খুঁটিয়ে দেখেন।কথা বলেন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীদের সঙ্গে।
আরও পড়ুন: 'ফিশচুলা ফেটে গিয়েছে', দিল্লি যাওয়ার আগেই শরীর 'খারাপ' অনুব্রতর! শুক্রে কী হবে, প্রবল জল্পনা
advertisement
আরও পড়ুন: বিজেপি বিধায়কের বাড়িতে টাকার পাহাড়, কোটি-কোটি টাকা উদ্ধার! ঘুষ নিচ্ছিল ছেলে
এডিএম শ্রুতিরঞ্জন মোহান্তি বলেন, ''আলিপুরদুয়ার অতিরিক্ত জেলা গ্রন্থাগার একটি পুরনো গ্রন্থাগার। এখানে লাইব্রেরিয়ান নেই। চতুর্থ শ্রেণির কর্মীকে দিয়ে দায়িত্ব সামলানো হয়। অবিলম্বে এখানে একজন লাইব্রেরিয়ান নিয়োগের ব্যবস্থা করা হবে।''
এই লাইব্রেরিতে ১০ হাজারের বেশি বই রয়েছে। বহু পড়ুয়া এই লাইব্রেরিতে আসেন। আলিপুরদুয়ার জেলা হওয়ার পরেও এটি জেলা লাইব্রেরির মর্যাদা পায়নি। যাতে এই গ্রন্থাগার সে মর্যাদা পায়, তার চেষ্টা করছে প্রশাসন।এখানে পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই। সার্ভার রুম অকেজো হয়ে পড়ে রয়েছে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মী তথা নাইট গার্ডকে দিয়ে লাইব্রেরি চালানো হচ্ছে। যদিও নাইট গার্ড কমল কার্জি জানান, তাঁর কাজ সামলাতে অসুবিধা হয় না। যাঁরা প্রতিদিন লাইব্রেরিতে আসেন, তাঁরাও বই খুঁজতে সহায়তা করেন। দায়িত্ব তো কাউকে নিতেই হত।
Annanya Dey





