প্রথমে এই বিষয়ে কিছুই জানতেন না তাঁর বাবা,মা। এদিন সকালে এলাকায় সেনা জওয়ানদের আনাগোনা দেখে কু’ডাকে তাদের মনে। অবশেষে জওয়ানের স্ত্রী তনুজা ওরাঁও তাঁদের সবটা বলেন। তারপর থেকে শোকে পাথর হয়ে যান জওয়ান বিমল ওরাঁও-এর বাবা,মা। মন শক্ত করে স্বামীর মরদেহ রাখার জায়গা ঠিক করতে দেখা যায় তার স্ত্রীকে।
আরও পড়ুন: টাকা না প্রেম, কেমন কাটবে এবারের পুজো? বলে দেবে আপনার নামের শুরুর অক্ষর
advertisement
কয়েকদিন আগে বিন্নাগুড়ি ছাউনি থেকে তাকে বিশেষ কাজে পাঠান হয় সিকিমে। মঙ্গলবার রাতে সেখানে হ্রদ ভেঙে বিপর্যয়ের জেরে ঠিক কতজন জওয়ানের মৃত্যু হয়েছে তা এখনও কেউ জানেন না। কতজন মানুষের প্রাণ গিয়েছে তার হিসেব নেই।
আরও পড়ুন: কামদুনি কাণ্ডে ফাঁসির সাজা রদ হাইকোর্টে, ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে জেলমুক্ত ৩
মধু বাগানের মুন্সি লাইন এলাকার বাসিন্দা ছিলেন বিমল ওরাঁও। বয়স ৪০ বছর। বিমলের ভাই কমল ওরাঁও বলেন, “দাদা সিআরপিএফ জওয়ান ছিলেন। প্রথমে আমরা জানতাম দাদা নিখোঁজ রয়েছেন। এরপরেই গতকাল সেনার তরফে জানান হয় দাদা আর নেই। সিকিমে বিপর্যয়ের কথা জেনে বৌদি, মা মন্দিরে দাদার নামে গতকালই পুজো দিয়েছিলেন। আর তারপরেই এমন খবর।ভাবতেই পারছি না দাদা আর নেই।”
Annanya Dey