যদি কোনো কিশোরী বা তরুণী সমস্যা জানানোর সময় নিজের নাম না জানাতে চায়। তার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে। ড্রপ বক্সে অনায়াসে সে চিঠি দিয়ে আসতে পারবে। এই সেফ প্লেসের সদস্যেরা বিশেষ করে ডেঙ্গু সচেতনতা ও বাল্য বিবাহ রোধে বিশেষ ভূমিকা নেবে। দেশে বাল্যবিবাহ বন্ধ আইন কড়া ভূমিকা নিলেও চা বাগানে এই নিয়মের শিথিলতা বেশিরভাগ সময় দেখা যায়। পরিবার ঠিকমতো চালাতে না পাড়লেই বলি হয় বাড়ির মেয়েরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ গাছ কাটার বিরুদ্ধে সরব রাধারানী চা বাগানের শ্রমিকরা
তাই বেশিরভাগ সময় দেখা যায় বারো, তেরো বছরের কিশোরীদের বিয়ের ব্যবস্থা করে ফেলেন অভিভাবকেরা। প্রশাসনের নজরে বাল্যবিবাহের খোঁজ এলে তা বন্ধ করা হয়। এমনও কিছু প্রত্যন্ত এলাকা আছে যেখানে একটি কিশোরীর বাল্যবিবাহ হয়ে গেলেও তার খোঁজ পান না প্রশাসনের কেউই। সিনির পক্ষ থেকে আশা রাখা হচ্ছে দুর্গম এলাকার কিশোরীরা তাদের ওপর অত্যাচার হলেই তা এসে জানাবে তাদের কাছে।
আরও পড়ুনঃ জীবিকা হারানোর ভয়ে আতঙ্কিত কালজানি নদী পাড়ের বাসিন্দারা!
বিষয়টি গুরুতর হলে তা লিখে জানানোর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। অন্যায়,অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর সাহস জোগাবে সেফ স্পেসবলে জানা যায়। সেফ স্পেসে কোনও কিশোরী এসে সমস্যার কথা জানালেই তা প্রশাসনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে সংস্থার তরফে।
Annanya Dey