এই পরিস্থিতি আদৌ ফসল ফলবে কি না সেবিষয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষকরা। তাদের অভিযোগ বর্তমান কৃষকদের জন্য অনেক সুযোগ চালু হয়েছে।কিন্তু জিৎপুরের কৃষকরা সবকিছুর থেকে বঞ্চিত। তাই বন্ধ পাম্পসেটটি পুনরায় চালু করলে তারা অনেক কিছু চাষ করতে পারেন৷ জানা যায়,এই এলাকার কৃষিজমি খুবই ভালো এখানে ধান চাষের পাশাপাশি রবিশষ্য আলু,সরষে সহ বিভিন্ন সবজির চাষ হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ যন্ত্রের মাধ্যমে দক্ষিণ লতাবাড়িতে ধানের চারা রোপন, বাড়বে ফলনও
এমনকি বর্ষা ছাড়া বড়ো ধান পর্যন্ত চাষ করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে বলে কৃষকদের অভিযোগ৷ কৃষকদের পক্ষ থেকে জানা যায় পিএইচই-র কর্মীরা মাঝে মাঝে এসে পাম্পসেটটি দেখে যায় কিন্তু তা চালু করে না। আলিপুরদুয়ার এক ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যা প্রিয়াঙ্কা লামা জানান,বিষয়টি উপর মহলে তিনি জানাবেন।
আরও পড়ুনঃ ড্রাগন ফলের চাষ করছেন পাতলাখাওয়ার কৃষক বিজয় বর্মণ
এলাকায় বৃষ্টির জল ধরে রাখার স্থান নেই। এই পাম্পসেটটির ওপর নির্ভর করে থাকতে হয় কৃষকদের।এদিকে কৃষিকাজ না করলেও সংসার চলবে না।প্রতিদিন বৃষ্টি অস্বস্তি নয় বরং খুশির হাসি এনে দেয় জিৎপুরের কৃষকদের মুখে।কবে ঠিক হবে পাম্পসেট প্রশ্ন এলাকার কৃষকদের।
Annanya Dey





