হ্যামিল্টনগঞ্জের এই হোলি উদযাপনের জন্য সারা বছর অপেক্ষায় থাকেন এলাকার যুবক-যুবতীরা। এলাকার সার্কাস ময়দানে আয়োজিত হয় এই উৎসব।রাধাকৃষ্ণের পুজো দিয়ে উৎসব শুরু হয়। প্রথা মেনে রাধাকৃষ্ণের মূর্তির পায়ে প্রথম আবির দেওয়া হয়। তারপর শুরু হয় উৎসব। নানান রঙের আবিরের মতোই বিভিন্ন রঙের শাড়ি পড়ে রং খেলায় মেতে ওঠেন এলাকার যুবতীরা। সারাদিন ধরে চলে নাচ-গান। একে অপরকে আবির-রং দিয়ে রাঙিয়ে দেন।
advertisement
আরও পড়ুন: ভাঙন ঠেকাতে বালির বস্তা দিয়ে তৈরি হচ্ছে বাঁধ! ক্ষিপ্ত গ্রামবাসীরা ঢিল ছুড়ল
এই হোলি উৎসব শেষে পুরো হ্যামিল্টনগঞ্জ পরিক্রম করেন যুবক-যুবতীরা। প্রতিটি বাড়ির কোণে কোণে ছড়িয়ে দেন আবির। হ্যামিল্টনগঞ্জের মানুষের কাছে এই উৎসব দুর্গাপুজোর মতোই। বাড়ির গৃহিণীরা এই দিনটায় হেঁশেল থেকে ছুটি নিয়ে নেন। তাঁরাও আনন্দে সামিল হন। এই হোলি উৎসবের অন্যতম আয়োজক গোবিন্দ বাগচী জানান, সব ভাষাভাষির মানুষের বাস হ্যামিল্টনগঞ্জে। আর সকলেই খুব আনন্দের সঙ্গে এই উৎসবে হাজির হন। যা দেখে আরও উৎসাহ মেলে।
অনন্যা দে