এলাকার যুব সম্প্রদায় এগিয়ে আসে এই পুজোতে। পাশাপাশি এলাকার মহিলারা পুজোর কাজে হাত লাগান। ক্লাবের তরফে জানান হয়েছে প্রথম অবস্থায় এই পুজো ছোট করে করা হত। ধীরে ধীরে সদস্য সংখ্যা বাড়তে থাকে।এরপর সকলের টাকা একত্রিত হয়ে এই পুজোর আয়োজন করা হত। পুজোর খরচ বেড়েই চলছিল। তারপর চাঁদা তোলা শুরু করা হয়। যে যত টাকা চাঁদা দেয় তাই নেওয়া হয়। প্রতিবার স্থানীয় শিল্পীদের দিয়ে প্যাণ্ডেল তৈরি করা হয়। আলোকসজ্জার দায়িত্বে থাকেন স্থানীয়রা।
advertisement
এই পুজো দেখতে হাসিমারা, কালচিনি সহ বিভিন্ন স্থানের মানুষেরা আসেন। সকলেই খুব আপন করে নিয়েছে এই পুজোটিকে। পাড়ার মানুষদের আগ্রহ লক্ষ্য করা যায় এই পুজো নিয়ে। পুজোর বাজার করতে যান মহিলারা। পাড়ার যুবকেরা চাঁদা তোলাতে সাহায্য করেন শুধু। বাকিটা মহিলারা দেখে নেন। প্রতিমা নিয়ে আসার সময় শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। পাড়ার মহিলারা জানান কালীপুজোর দুটো দিন খুব আনন্দের সঙ্গে কাটে তাদের।
Annanya Dey