পকেটে পঞ্চাশ টাকা থাকলেই কেল্লাফতে। এমনিতেও যে কোনও ধরনের ফাস্টফুড খেতে হলে পকেটে পঞ্চাশ টাকা রাখতেই হয়।চিজ, মেয়োনিজ, ফল, সবজি, বান রুটি এতকিছু একসঙ্গে খেয়ে রাত পর্যন্ত পেট ভরে থাকে সকলের।
আরও পড়ুনঃ ফুল দেখতে গিয়ে এ কী জঘন্য কাণ্ড! ৫ যুবককে জালে তুলল পাঁশকুড়া পুলিশ
পাঁচ বছর ধরে কালচিনির রাস্তায় ডাবলির ঠেলা নিয়ে বসছেন রাজবাহাদুর বাঘেল। তবে শুধু ডাবলি নয় বড়া পাও, পাওভাজিও বানিয়ে থাকেন তিনি।রাজবাহাদুর বাঘেলের কথায় ডাবলি তৈরির পদ্ধতি তিনি নিজের বুদ্ধি লাগিয়ে পেয়েছেন। বড়া পাও, পাওভাজি তৈরি করে বিক্রি চলছিল। একদিন ঘরে নারকেল কোরা, গাজর, বিট, আপেল গ্রেড করে তা চিনি ও গুড় দিয়ে কড়াইয়ে রান্না করে একটি মিশ্রণ তিনি তৈরি করেন। তার ওপর ছড়িয়ে দেন বেদানা এবং টুটি ফ্রুটি। এরপর এক অতি পরিচিত ক্রেতাকে বানরুটি বাটার দিয়ে ভেজে তার মাঝে মিশ্রণটি দিয়ে খেতে বলেন। তারপর থেকেই বিখ্যাত হয়ে ওঠে ডাবলি। এরপর ডাবলিতে চিজ, মেয়োনিজ যোগ করে চলছে রমরমিয়ে বিক্রি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে ফোনে হুমকি দিয়ে টাকা চাইছে পুলিশ! কে এই পুলিশ? জানুন
খাবারটিকে আরও সুস্বাদু করে তুলতে পুদিনার চাটনি, টমেটোর চাটনি যোগ করেছেন রাজ বাহাদুর বাঘেল। তিনি জানান, বিকেল চার'টে থেকে রাত ন'টা পর্যন্ত ডাবলি তৈরি করতে থাকেন। বসে থাকার সময় পান না। বান রুটি পর্যাপ্ত পরিমাণে এনে রাখেন, শেষ হয়ে গেলে আবার বাড়ির থেকে আনিয়ে নেন। ডাবলি সবার প্রিয় হয়েছে এটাই তার কাছে বড় পাওয়া।
Annanya Dey