বিএমওএইচ সুভাষ কর্মকার জানান, \"গরমে শ্বাসকষ্ট, ডিহাইড্রেশনের সমস্যা বেশি হচ্ছে। শরীরে জলের অভাব হলে এই সমস্যা হয়। তাই সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত 4-5 লিটার জল পান করতে হবে। শুধু জল নয়,ডাবের জল,লেবু জল নাহলে নুন-চিনির জল পান করতে হবে। এগুলি শরীরের ডিহাইড্রেশন কমায়।শিশুদের ওআরএস জলে মিশিয়ে পান করলে শারীরিক সমস্যাগুলি লাঘব হবে।\"
advertisement
আরও পড়ুনঃ বাসরা নদীর ভাঙন অব্যাহত, আতঙ্কে গ্রামবাসীরা
ডাঃ সুভাষ কর্মকার স্কুলের মিড ডে মিলের খাবার খেয়েও দেখেন। শিশুদের স্বাস্থ্যের কতটা খেয়াল রেখে তা তৈরি হচ্ছে তা খতিয়ে দেখেন তিনি। চিকিৎসক জানান,\"মিড ডে মিলের খাবার সঠিকভাবে তৈরি হচ্ছে। একটা সময় পর শিশুদের আহারের প্রয়োজনীয়তা হয়। স্কুলের পক্ষ থেকে সেকারণে মিড ডে মিল দেওয়া হয়।পুষ্টিকর খাবার তৈরি হচ্ছে মিড ডে মিল-এ।\"
আরও পড়ুনঃ বন মহোৎসব উপলক্ষে রাজাভাতখাওয়া প্রকৃতি বীক্ষণ কেন্দ্রে বিশেষ অনুষ্ঠান
গরমে বেশি তেল মশলাযুক্ত খাবার খেতে বারণ করেছেন কালচিনির বিএমওএইচ সুভাষ কর্মকার। পাতলা সুতির পোশাক শিশুদের পড়ানোর নিদান দিয়েছেন বিএমওএইচ।
Annanya Dey