আরও পড়ুন Rakhi 2023: হাতের রাখি কামড়ে খাবে! ছোটরা পাবে দারুণ মজা
আগামী সাতদিন ধরে চলবে এই প্রশিক্ষণ শিবির। আগামী সাতদিন শিবিরে চাষীদের দেখান হবে কিভাবে মৌমাছি পালন করা হয়, কিভাবে মধু সংগ্ৰহ করা হবে।সবশেষে এই মধু কিভাবে বাজারজাত করা যাবে। সমস্ত কিছুর তথ্য দেবেন এফপিসি-র প্রশিক্ষক। ৩০ জন চাষী পেয়েছেন একজন প্রশিক্ষক।কৃষকদের মৌমাছি পালনের জন্য দেওয়া হয়েছে বাক্স।আনা হয়েছে আধুনিক যন্ত্র।যার মাধ্যমে মধুকে বাজারজাত করার উপায় দেখান হবে।এফপিসি সহায়তা করবে ৩০ জন কৃষককে বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন Fast Food Momo bad for health: চপ বা শিঙাড়া নয়, সবচেয়ে ক্ষতিকর স্ট্রিট ফুড মোমো, কেন জানুন
অ্যাপিকালচার কি? মৌমাছিকে তাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে এনে মৌচাকের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করে আধুনিক ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পালন করাকেই মৌমাছি পালন বা অ্যাপিকালচার বলা হয়।মৌমাছি প্রবেশ পথের সঙ্গে চাকগুলো সমান্তরালভাবে সাজান থাকে। মৌমাছিদের এরূপ বাসস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তৈরি করা হয় কাঠের বাক্স। কাঠের মৌবাক্স মৌমাছি পালনই আধুনিক ব্যবস্থা।
অ্যাপিকালচারের সুবিধা
মৌ-খামার স্থাপনের জন্য মোট বিনিয়োগ করতে হয়১০-১৫ হাজার টাকা। প্রতিবছর গড়ে প্রতি বাক্স থেকে ১০ কেজি মধু পাওয়া যায়। যার বাজারমূল্য ২৫০ -৩০০ টাকা।
এফপিসি-র কো অর্ডিনেটর অদিতি মণ্ডল জানান,”এফপিসি কৃষকদের ঘরে ঘরে পৌঁছে যাচ্ছে। নতুন কিছু চাষের উদ্যোগ নিচ্ছে এফপিসি।লাভদায়ক চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা চলছে।মৌমাছি চাষ তার মধ্যে অন্যতম।রাজ্য সরকার এই উদ্যোগে সহায়তা করছে।ইতিমধ্যে এফপিসি-র সঙ্গে জড়িয়েছে ২৫০ জন কৃষক।”
Annanya Dey