কুমারগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের শেষ প্রান্তে ওই গ্রামে যেতে গেলে পেরোতে হয় সংকোশ নদীর একটি শাখা নদী, যাতে বারোমাস জল থাকে। পাহাড়ি নদী হওয়ায় যখন তখন হরপা বানের মত জল বেড়ে যায় ওই নদীতে। গ্রামের প্রতিটি মানুষ যে কোন প্রয়োজনে নদী পেরিয়ে আসতে হয় কুমারগ্রামে। হাট বাজার, চিকিৎসা কিংবা বাচ্চাদের পড়াশুনার কারণেও প্রতিদিন পেরোতে হয় ওই নদী।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শামুকতলা হাসপাতালে চিকিৎসকের দেখা না মেলায় ক্ষুব্ধ রোগীরা
গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস বা বি ডি ও অফিসে কোন কাজে গেলে গ্রামের মানুষদের প্রায় সারাদিন নষ্ট হয় ওই নদীর কারণে। আর রাতবিরেতে কেউ অসুস্থ হলে ভরসা উপরওয়ালা। দীর্ঘদিনের দাবি ওই নদীর ওপর একটি সেতুর,কিন্তু পূরণ হয়নি আজও। মাঝে কে এল ও আন্দোলনের সময় স্থানীয় থানার ও সি তার উদ্যোগে একটি কাঠের সেতু তৈরি করে দিয়েছিলেন সেখানে , কিন্তু সেটি বেশিদিন স্থায়ী হয় নি।
আরও পড়ুনঃ সিকিয়াঝোরা পর্যটনকেন্দ্রে পরিকাঠামো উন্নয়নের দাবি পর্যটকদের
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ২০০৩ সালে একবার একটি পাকা সেতু গড়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ,এমনকি মাটি পরীক্ষাও হয়েছিল । কিন্তু সেই প্রক্রিয়া খুব বেশিদূর এগোয়নি। দাবি দাবিই রয়ে গেছে আজও। স্থানীয়রা মনে করেন এই দুর্ভোগ তাদের ললাট লিখন হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা হয়ত কোন দিন মোছার নয়।
Annanya Dey