ভুলন চৌপথির সোজা রাস্তাটি খোকলাবস্তির অন্তর্গত।এই এলাকার হিমালী টোল ও দেওরালী টোলের মাঝ দিয়ে বয়ে যায় গোবরজ্যোতি নদী।ভুটান পাহাড়ে বৃষ্টি হলেই ভরে ওঠে গোবরজ্যোতি নদীর জল।লাগাতার বৃষ্টি হলেই গোবরজ্যোতি নদীতে বেড়ে ওঠে জল।সেতু না থাকায় হাঁটু জল পেরিয়ে যানবাহন চলাচল করতে পারেন না দুই এলাকার বাসিন্দারা। জয়গাঁ এলাকায় লাগাতার বৃষ্টির কারণে বাড়তে শুরু করে নদীর জল।পারাপার করতে হাঁঠু জল পেড়িয়ে যেতে হয় দুই এলাকায়।
advertisement
স্থানীয়দের মতে,এই সেতুটি তৈরি হয়ে গেলে সেন্ট্রাল ডুয়ার্স এলাকার সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হত এলাকাবাসীদের।এমনকি কালচিনি অনেকটা কম সময়ে পৌঁছনো যেত।খুব শীঘ্রই তৈরি হবে সেতু,এই আশ্বাস বছরের পর বছর ধরে পেয়ে আসছেন এলাকাবাসীরা।কিন্তু তৈরি হচ্ছে না সেতু।ক্ষোভের সুরে এলাকাবাসীরা জানান,জয়গাঁর এই এলাকাটি ব্রাত্য থেকে গেল।কোনো উন্নয়ন হল না এলাকায়।নেতারা এসে এলাকা পরিদর্শন করে এবং প্রতিশ্রুতি দেয় খুব তাড়াতাড়ি সেতু তৈরির কাজ শুরু হবে।তারপর আর কিছুই হয়না।
ভুটান পাহাড়ের নদী গোবরজ্যোতি।একটু বৃষ্টি হলেই জল ভরে ওঠে।সেসময় স্রোত এত বেশি থাকে যে জলে নামলেই ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়।এমনকি গাড়ি ভাসিয়ে নিয়ে যায় এই জল।পড়ুয়াদের স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়।প্রশাসনের কাছে বহুবার এই নদীর ওপর সেতু তৈরির দাবি জানিয়ে কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি।এখন আশা ছেড়ে দিয়েছেন গ্রামবাসীরা। কালচিনি ব্লক প্রশাসন সূত্রেও গোবরজ্যোতি নদীর ওপর সেতু তৈরির বিষয়ে কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি।
Annanya Dey