বর্তমানে চারটি ক্লাস মিলিয়ে ১৫০ জন ছাত্রছাত্রী থাকলেও শিক্ষক রয়েছেন একজনই। কারণ উৎসশ্রীর দৌলতে বদলির সুযোগ নিয়ে বাড়ির কাছে চলে গিয়েছেন একে একে তিন শিক্ষক। ফলে দীর্ঘদিন ধরে ধুঁকছে ওই স্কুলটির পঠনপাঠন।অথৈজলে পড়ুয়ারা।প্রতিদিন মেরেকেটে দু'টি বিষয়ে ক্লাস হয় ওই স্কুলে।সঙ্গে চলে মিডডে মিল।
আরও পড়ুন: বোর্তির বিল! মাত্র কয়েক মাস জেগে থাকে এই বিল! ঘুরে আসুন ভাইরাল বিল
advertisement
যার সবটাই একা হাতে দেখভাল করতে হয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুভাষ চন্দ্র রায়কে।বিশেষ অসুবিধের কারনে তিনি কখনও স্কুলে না আসতে পারলে অচলাবস্থা তৈরি হয় স্কুলটিতে। ওই স্কুলের বেহাল দশা নিয়ে পড়ুয়াদের মধ্যেও বিস্তর অভিযোগ ও অনুযোগ রয়েছে।কবে ওই স্কুলে শিক্ষকরা আসবেন তা নিয়ে কোনো আশ্বাস দিতে পারেননি জেলার শিক্ষা দপ্তরের কর্তারা।তবে বিকল্প হিসেবে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের ওই স্কুলে পাঠানোর প্রচেষ্টা চলছে বলে জানা গিয়েছে।এমনকি ডিপিএসসির থেকে প্যারা টিচারদের এই স্কুলে এনে ক্লাস নেওয়ার পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে বলে এক শিক্ষাকর্তা জানান।
Annanya Dey