যদিও পরের দিন জল নেমে যায় এলাকা থেকে।কিন্তু গ্রামের চাষের জমিতে থেকে যায় পাহাড় থেকে বয়ে আনা বালি ও নুড়ি পাথর।যার জেরে এবার সংকটের মুখোমুখি ওই বস্তির বাসিন্দারা।এই এলাকায় কর্মসংস্থানের তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই।তাই এলাকার বাসিন্দাদের অধিকাংশ পরিবারের পুরুষরা ভিনরাজ্যে কাজ করছে। চাষবাস সহ বাড়ির বাকি সমস্ত কিছু সামলায় বাড়ির মহিলারা।
advertisement
আরও পড়ুন: 'মনে হচ্ছে আমার বুকের উপর কেউ দাঁড়িয়ে'! বাবা কেকে-র জন্য আবেগঘন ছেলে নকুল
জমিতে বালি পাথর ঢুকে যাওয়ায় চাষবাস করা সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন বাসিন্দারা। ধান চাষের জন্য তৈরি করা বীজতলা ইতিমধ্যেই নষ্ট হয়ে গিয়েছে জলের স্রোতে। এই ক্ষেতের ধানেই সারা বছর চলত তাদের ।এবার কি ভাবে হবে তাদের আগামী দিনের অন্নের সংস্থান সেই চিন্তায় ঘুম উড়েছে গ্রামবাসীদের।
আরও পড়ুন: মর্মান্তিক, টনসিলের অস্ত্রোপচার করাতে গিয়ে মৃত্যু ব্রাজিলিয়ান সুন্দরীর!
তাদের অভিযোগ এত কিছু হয়ে যাওয়ার পরেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কেউ আসেনি তাদের খোঁজ নিতে।তারাও এই ব্লকের বাসিন্দা।বাইরের কেউ তো না।তাহলে কেন তাদেরকে দূরে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। যদিও এই বিষয়ে কুমারগ্রাম ব্লক দফতর থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
প্রশাসনের তরফ থেকে কোনও প্রতিনিধি কি আসবেন তাদের খোঁজ নিতে?প্রশ্ন এলাকাবাসীদের।
অনন্যা দে