উদ্বাস্তু শিবির থেকে পালিয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলার হিসাবে ২০০ গোলের মালকিন! কে এই মেয়ে!

Last Updated:
তাঁর বাবাকে খুন করেছিল তালিবানি জঙ্গিরা। তখন তাঁর মাত্র ১১ বছর বয়স।
1/5
তাঁর বাবাকে খুন করেছিল তালিবানি জঙ্গিরা। তখন তাঁর মাত্র ১১ বছর বয়স। এর পর তিনি পালিয়ে আসেন ডেনমার্কে। নাদিয়া নাদিমের এর পরের যাত্রাপথ অনেকটা স্বপ্নের মতো।
তাঁর বাবাকে খুন করেছিল তালিবানি জঙ্গিরা। তখন তাঁর মাত্র ১১ বছর বয়স। এর পর তিনি পালিয়ে আসেন ডেনমার্কে। নাদিয়া নাদিমের এর পরের যাত্রাপথ অনেকটা স্বপ্নের মতো।
advertisement
2/5
আফগান উদ্বাস্তু শিবির থেকে পালিয়ে এসেছিলেন ডেনমার্কে। তার পর দানিশ ফুটবল দলের হয়ে ৯৮টি ম্যাচ খেলে ফেলেছেন। এখন তিনি ২০০ গোলের মালকিন। ৩৩ বছরের এই মেয়ের কাহিনী শুনে যে কেউ অবাক হবেন।
আফগান উদ্বাস্তু শিবির থেকে পালিয়ে এসেছিলেন ডেনমার্কে। তার পর দানিশ ফুটবল দলের হয়ে ৯৮টি ম্যাচ খেলে ফেলেছেন। এখন তিনি ২০০ গোলের মালকিন। ৩৩ বছরের এই মেয়ের কাহিনী শুনে যে কেউ অবাক হবেন।
advertisement
3/5
আফগানিস্তানের হেরাতে জন্ম। বাবা ছিলেন আফগান আর্মির জেনারেল। বাবার মৃত্যুর পর মা ও চার বোনকে নিয়ে প্রথমে পাকিস্তানে পালিয়ে আসেন নাদিয়া। তার পর সেখান থেকে ইউরোপ। যাত্রাপথ যে সহজ ছিল না তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
আফগানিস্তানের হেরাতে জন্ম। বাবা ছিলেন আফগান আর্মির জেনারেল। বাবার মৃত্যুর পর মা ও চার বোনকে নিয়ে প্রথমে পাকিস্তানে পালিয়ে আসেন নাদিয়া। তার পর সেখান থেকে ইউরোপ। যাত্রাপথ যে সহজ ছিল না তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
advertisement
4/5
নাদিয়া বলছিলেন, আমরা লন্ডনে যাব বলে ঠিক করেছিলাম। ওখানে আমাদের কয়েকজন আত্মীয় থাকত। কিন্তু আমরা পাকিস্তান থেকে ইতালিতে চলে আসি। তার পর একটা ট্রাক ধরি। ভেবেছিলাম, ওই ট্রাক আমাদের লন্ডনে নিয়ে যাবে। শেষে দেখলাম আমরা ডেনমার্কে চলে এসেছি।
নাদিয়া বলছিলেন, আমরা লন্ডনে যাব বলে ঠিক করেছিলাম। ওখানে আমাদের কয়েকজন আত্মীয় থাকত। কিন্তু আমরা পাকিস্তান থেকে ইতালিতে চলে আসি। তার পর একটা ট্রাক ধরি। ভেবেছিলাম, ওই ট্রাক আমাদের লন্ডনে নিয়ে যাবে। শেষে দেখলাম আমরা ডেনমার্কে চলে এসেছি।
advertisement
5/5
২০০৯ সালে ডেনমার্কের B52 Aalbor ক্লাবের হয়ে ফুটবল খেলা শুরু করেন নাদিয়া। এর পর ডেনমার্কের জাতীয় দলের হয়ে খেলেন। তবে এত সাফল্যের পরও সার্জেন হওয়ার জন্য পড়াশোনা করছেন নাদিয়া। ১১টি ভাষা জানেন তিনি। ফোর্বস পাওয়ারফুল উইমেন হিসাবে নাদিয়াকে বেছে নিয়েছিল।
২০০৯ সালে ডেনমার্কের B52 Aalbor ক্লাবের হয়ে ফুটবল খেলা শুরু করেন নাদিয়া। এর পর ডেনমার্কের জাতীয় দলের হয়ে খেলেন। তবে এত সাফল্যের পরও সার্জেন হওয়ার জন্য পড়াশোনা করছেন নাদিয়া। ১১টি ভাষা জানেন তিনি। ফোর্বস পাওয়ারফুল উইমেন হিসাবে নাদিয়াকে বেছে নিয়েছিল।
advertisement
advertisement
advertisement