Digha: দিঘায় বিরাট কাণ্ড...! আর পোহাতে হবে না দুর্ভোগ, এবার যা চালু হচ্ছে..., জানলে চমকে যাবেন আপনিও

Last Updated:
এবার দিঘা-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় দীর্ঘদিনের নোংরা ও বর্জ্য সমস্যার অবসান ঘটতে চলেছে। পর্যটকদের ভিড়ে সরগরম দিঘা শহরে এতদিন ধরে স্যানিটেশন ব্যবস্থার বড় সমস্যা ছিল সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে বের হওয়া বর্জ্য।
1/7
এবার দিঘা-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় দীর্ঘদিনের নোংরা ও বর্জ্য সমস্যার অবসান ঘটতে চলেছে। পর্যটকদের ভিড়ে সরগরম দিঘা শহরে এতদিন ধরে স্যানিটেশন ব্যবস্থার বড় সমস্যা ছিল সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে বের হওয়া বর্জ্য। সেই বর্জ্য সংগ্রহের পর নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলার ব্যবস্থা না থাকায় পরিবেশ যেমন দূষিত হত, তেমনই রোগ-জীবাণুর আশঙ্কাও থেকেই যেত। তবে এবার রামনগরে চালু হতে চলেছে জেলার প্রথম এফএসটিপি (Fecal Sludge Treatment Plant) প্রকল্প, যা এই সমস্যার কার্যকর সমাধান করবে। (তথ্য-মদন মাইতি)
এবার দিঘা-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় দীর্ঘদিনের নোংরা ও বর্জ্য সমস্যার অবসান ঘটতে চলেছে। পর্যটকদের ভিড়ে সরগরম দিঘা শহরে এতদিন ধরে স্যানিটেশন ব্যবস্থার বড় সমস্যা ছিল সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে বের হওয়া বর্জ্য। সেই বর্জ্য সংগ্রহের পর নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলার ব্যবস্থা না থাকায় পরিবেশ যেমন দূষিত হত, তেমনই রোগ-জীবাণুর আশঙ্কাও থেকেই যেত। তবে এবার রামনগরে চালু হতে চলেছে জেলার প্রথম এফএসটিপি (Fecal Sludge Treatment Plant) প্রকল্প, যা এই সমস্যার কার্যকর সমাধান করবে। (তথ্য-মদন মাইতি)
advertisement
2/7
এই প্রকল্পের মাধ্যমে সেপটিক ট্যাঙ্ক-সহ বিভিন্ন স্যানিটেশন সিস্টেম থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট প্ল্যান্টে নিয়ে গিয়ে আধুনিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে তার শোধন করা হবে। রামনগরের তালগাছাড়ি মৌজায় গড়ে ওঠা এই প্ল্যান্টে বর্জ্য আলাদা করার বিশেষ প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে। মল-মূত্র থেকে দূষণ সৃষ্টিকারী ক্ষতিকারক উপাদানগুলো অপসারণ করে সেগুলোকে পুনর্ব্যবহারযোগ্য করা হবে। এর ফলে শুধু পরিবেশ রক্ষা নয়, পাশাপাশি উৎপন্ন হবে জৈব সার, যা কৃষিকাজে ব্যবহার করা যাবে। শোধন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যে জল আলাদা করা হবে, তা-ও সেচের কাজে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে। অর্থাৎ এই প্রকল্প কেবলমাত্র বর্জ্য সমস্যার সমাধানই করবে না, একই সঙ্গে পরিবেশবান্ধব কৃষি ব্যবস্থাকেও এগিয়ে নিয়ে যাবে।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে সেপটিক ট্যাঙ্ক-সহ বিভিন্ন স্যানিটেশন সিস্টেম থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট প্ল্যান্টে নিয়ে গিয়ে আধুনিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে তার শোধন করা হবে। রামনগরের তালগাছাড়ি মৌজায় গড়ে ওঠা এই প্ল্যান্টে বর্জ্য আলাদা করার বিশেষ প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে। মল-মূত্র থেকে দূষণ সৃষ্টিকারী ক্ষতিকারক উপাদানগুলো অপসারণ করে সেগুলোকে পুনর্ব্যবহারযোগ্য করা হবে। এর ফলে শুধু পরিবেশ রক্ষা নয়, পাশাপাশি উৎপন্ন হবে জৈব সার, যা কৃষিকাজে ব্যবহার করা যাবে। শোধন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যে জল আলাদা করা হবে, তা-ও সেচের কাজে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে। অর্থাৎ এই প্রকল্প কেবলমাত্র বর্জ্য সমস্যার সমাধানই করবে না, একই সঙ্গে পরিবেশবান্ধব কৃষি ব্যবস্থাকেও এগিয়ে নিয়ে যাবে।
advertisement
3/7
প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য দু’টি বিশেষ গাড়ি কেনা হয়েছে, যেগুলি রামনগর, দিঘা এবং আশপাশের গ্রামাঞ্চলের বাড়ি-বাড়ি থেকে সেপটিক ট্যাঙ্কের বর্জ্য সংগ্রহ করবে।
প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য দু’টি বিশেষ গাড়ি কেনা হয়েছে, যেগুলি রামনগর, দিঘা এবং আশপাশের গ্রামাঞ্চলের বাড়ি-বাড়ি থেকে সেপটিক ট্যাঙ্কের বর্জ্য সংগ্রহ করবে।
advertisement
4/7
এই দু’টি গাড়ি কেনার জন্য খরচ হয়েছে প্রায় ৩২ লক্ষ টাকা। গোটা প্রকল্পটি সম্পূর্ণ করতে প্রায় ২.৫ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। অর্থের জোগান দিচ্ছে গ্রামোন্নয়ন দফতর ও জেলা পরিষদ।
এই দু’টি গাড়ি কেনার জন্য খরচ হয়েছে প্রায় ৩২ লক্ষ টাকা। গোটা প্রকল্পটি সম্পূর্ণ করতে প্রায় ২.৫ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। অর্থের জোগান দিচ্ছে গ্রামোন্নয়ন দফতর ও জেলা পরিষদ।
advertisement
5/7
এতদিন বর্জ্য সংগ্রহের পর সেগুলো যেখানে-সেখানে ফেলে দেওয়া হতো, যা থেকে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হত। কিন্তু এবার সমস্ত বর্জ্য সরাসরি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে নিয়ে যাওয়া হবে। ফলে পরিবেশ দূষণ কমবে, পাশাপাশি স্থানীয় মানুষ ও পর্যটকরা আরও সুস্থ-স্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস ও ভ্রমণ করতে পারবেন।
এতদিন বর্জ্য সংগ্রহের পর সেগুলো যেখানে-সেখানে ফেলে দেওয়া হতো, যা থেকে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হত। কিন্তু এবার সমস্ত বর্জ্য সরাসরি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে নিয়ে যাওয়া হবে। ফলে পরিবেশ দূষণ কমবে, পাশাপাশি স্থানীয় মানুষ ও পর্যটকরা আরও সুস্থ-স্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস ও ভ্রমণ করতে পারবেন।
advertisement
6/7
দিঘা পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অন্যতম প্রধান পর্যটন শহর। প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ মানুষ এখানে ঘুরতে আসেন।
দিঘা পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অন্যতম প্রধান পর্যটন শহর। প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ মানুষ এখানে ঘুরতে আসেন।
advertisement
7/7
দিঘা শহর এবং লাগোয়া উপকূল অঞ্চলের জন্য এই এফএসটিপি প্রকল্প এক বড় আশীর্বাদ হতে চলেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রকল্পটি সফল হলে উপকূলীয় অন্যান্য এলাকাতেও একই ধরনের উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হবে। এর ফলে শুধু দিঘার সৌন্দর্য রক্ষাই নয়, সামগ্রিকভাবে জেলার পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নেও বড় ভূমিকা নেবে এই প্রকল্প। (তথ্য-মদন মাইতি)
দিঘা শহর এবং লাগোয়া উপকূল অঞ্চলের জন্য এই এফএসটিপি প্রকল্প এক বড় আশীর্বাদ হতে চলেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রকল্পটি সফল হলে উপকূলীয় অন্যান্য এলাকাতেও একই ধরনের উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হবে। এর ফলে শুধু দিঘার সৌন্দর্য রক্ষাই নয়, সামগ্রিকভাবে জেলার পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নেও বড় ভূমিকা নেবে এই প্রকল্প। (তথ্য-মদন মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement