৫ হাজার বছরের পুরনো জিনিসপত্র, মূল্য বলে বোঝানো মুশকিল! জানুন রয়েছে কোথায়?

Last Updated:
১৬২ বছরের পুরোনো রেলের রেলরোড লান্টার্ন, ব্রিটিশ সময় কালের ইট, কী নেই এখানে! একগুচ্ছ পুরনো সময় কালের জিনিস রয়েছে।
1/6
বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে আমাদের পুরনো দিনে ফিরে যেতে বেশ ইচ্ছা হয়। কারণ পুরনো দিনের সে সময়ের জিনিসের প্রতি একটা আলাদাই ভাললাগার টান রয়েছে। যে গুলো কাছে গিয়ে দেখতে পেলে আমাদের বেশ ভাল লাগে। সেই সব পুরনো সময়ের জিনিস কোনটা প্রায় ২ থেকে ৩ হাজার বছরের পুরনো আবার কোনটা আনুমানিক পাঁচ হাজার বছরের পুরনো। সেই জিনিস দেখতে পাবেন আসানসোলের এই মিউজিয়ামে। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে আমাদের পুরনো দিনে ফিরে যেতে বেশ ইচ্ছা হয়। কারণ পুরনো দিনের সে সময়ের জিনিসের প্রতি একটা আলাদাই ভাললাগার টান রয়েছে। যেগুলো কাছে গিয়ে দেখতে পেলে আমাদের বেশ ভাল লাগে। সেই সব পুরনো সময়ের জিনিস কোনটা প্রায় দুই থেকে তিন হাজার বছরের পুরনো আবার কোনটা আনুমানিক পাঁচ হাজার বছরের পুরনো। সেই জিনিস দেখতে পাবেন আসানসোলের এই মিউজিয়ামে। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
advertisement
2/6
রানীগঞ্জে যখন রেল প্রতিস্থাপন হয়েছিল সেই সময় বিভিন্ন জিনিস ব্যবহৃত হত যে গুলি কাছে গিয়ে দেখতে পাওয়াটাই আমাদের কাছে দুর্লভ। তার মধ্যে অন্যতম হল রেলরোড লান্টার্ন। এই রেলরোড লান্টার্ন প্রায় ১৮৬৩ সালের ১৬২ বছরের পুরনো। এটা দিয়েই সে সময় ট্রেনের সিগন্যালিং এর ব্যবস্থা ছিল। পাশাপাশি রয়েছে পুরনো সময়ের রেলের টিকিট পাঞ্চিং মেশিন। যেটি সাধারণত দুর্লভ এবং সচরাচর এখন বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে দেখা যায় না তাই এইসব জিনিসগুলি দেখতে গেলে আপনাকে আসতে হবে এই মিউজিয়ামে। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
রানীগঞ্জে যখন রেল প্রতিস্থাপন হয়েছিল সেই সময় বিভিন্ন জিনিস ব্যবহৃত হত যে গুলি কাছে গিয়ে দেখতে পাওয়াটাই আমাদের কাছে দুর্লভ। তার মধ্যে অন্যতম হল রেলরোড লান্টার্ন। এই রেলরোড লান্টার্ন প্রায় ১৮৬৩ সালের ১৬২ বছরের পুরনো। এটা দিয়েই সে সময় ট্রেনের সিগন্যালিং এর ব্যবস্থা ছিল। পাশাপাশি রয়েছে পুরনো সময়ের রেলের টিকিট পাঞ্চিং মেশিন। যেটি সাধারণত দুর্লভ এবং সচরাচর এখন বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে দেখা যায় না তাই এইসব জিনিসগুলি দেখতে গেলে আপনাকে আসতে হবে এই মিউজিয়ামে। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
advertisement
3/6
বর্তমানে সময়ে যে রকম ইট ব্যবহার করি বাড়ি তৈরি করতে আমরা। কিন্তু আগে বাড়ি তৈরিতে কী রকম ইট ব্যবহার করা হতো? কেমন ছিল সেগুলো দেখতে? দেখতে পাবেন আপনি সেই সময়ের ইট। এখানে ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ব্রিক এন্ড বার্ন এন্ড কোম্পানি ব্রিক তারা সে সময় বিভিন্ন রকম টাইলস বানাত তার ওপরে সেরামের টাইলস ইট, বিভিন্ন সৌন্দর্যের ফুলদানি তৈরি করতেন। এছাড়াও পুরনো ইট দেখা যাবে ইস্ট ইন্ডিয়া রেলওয়ে ব্রিক অরজিনাল কোম্পানির তৈরি। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
বর্তমানে সময়ে যে রকম ইট ব্যবহার করি বাড়ি তৈরি করতে আমরা। কিন্তু আগে বাড়ি তৈরিতে কী রকম ইট ব্যবহার করা হতো? কেমন ছিল সেগুলো দেখতে? দেখতে পাবেন আপনি সেই সময়ের ইট। এখানে ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ব্রিক এন্ড বার্ন এন্ড কোম্পানি ব্রিক তারা সে সময় বিভিন্ন রকম টাইলস বানাত তার ওপরে সেরামের টাইলস ইট, বিভিন্ন সৌন্দর্যের ফুলদানি তৈরি করতেন। এছাড়াও পুরনো ইট দেখা যাবে ইস্ট ইন্ডিয়া রেলওয়ে ব্রিক অরজিনাল কোম্পানির তৈরি। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
advertisement
4/6
সময় পরিবর্তনের সাথে সাথে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভারতীয় টাকার প্রচলন ছিল। পূর্বে কি রকম টাকা ব্যবহার করা হত? বিশেষ করে কয়েন সেগুলি দেখতেই বা কেমন ছিল এবং কত টাকার মূল্যের কয়েন ব্যবহার করা হতো। সেগুলি এখনকার বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে বাচ্চা ছেলে মেয়েরা অনেকেই জানেন না বা সে কয়েনগুলি দেখেননি। এবার সেই পুরনো সময়ের ব্যবহৃত কয়েনগুলি দেখতে পাবেন আপনিও। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভারতীয় টাকার প্রচলন ছিল। পূর্বে কী রকম টাকা ব্যবহার করা হত? বিশেষ করে কয়েন সেগুলি দেখতেই বা কেমন ছিল এবং কত টাকার মূল্যের কয়েন ব্যবহার করা হত। সেগুলি এখনকার বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে বাচ্চা ছেলেমেয়েরা অনেকেই জানেন না বা সে কয়েনগুলি দেখেননি। এবার সেই পুরনো সময়ের ব্যবহৃত কয়েনগুলি দেখতে পাবেন আপনিও। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
advertisement
5/6
পাশাপাশি দেখতে পাবেন রেলওয়ের ক্যাশব্যাক। যেটি পুরনো সময়ে রেলের বিভিন্ন টাকা এবং বিভিন্ন মূল্যবান নথিপত্র নিয়ে আসা হত সেই ব্যাগও দেখতে পাবেন। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
পাশাপাশি দেখতে পাবেন রেলওয়ের ক্যাশব্যাক। যেটি পুরনো সময়ে রেলের বিভিন্ন টাকা এবং বিভিন্ন মূল্যবান নথিপত্র নিয়ে আসা হত সেই ব্যাগও দেখতে পাবেন। এছাড়াও দেখতে পাবেন ফসিলস প্রায় দুই থেকে তিন হাজার বছরের পুরনো এবং প্লান্ট ফসিলস প্রায় পাঁচ হাজার বছরের পুরনো। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
advertisement
6/6
এছাড়াও দেখতে পাবেন ফসিলস প্রায় দুই থেকে তিন হাজার বছরের পুরনো এবং প্লান্ট ফসিলস প্রায় পাঁচ হাজার বছরের পুরনো। তবে আপনি আসবেন কিভাবে এই মিউজিয়াম? প্রথমে আপনাকে আসতে হবে আসানসোল বাসস্ট্যান্ডে। এর পরে সেখান থেকে সোজা আপনাকে কাল্লা দোমহানি রুটের বাস ধরে নামতে হবে আসানসোল কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় এর সামনে। বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে এই মিউজিয়াম। তবে আপনাকে এই মিউজিয়ামে প্রবেশ করতে গেলে তার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে অনুমোদন নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন “ সবাই এখানে আসতে পারেন এগুলো দেখার জন্য। অবশ্যই কিছু বিধি নিষেধ আছে। চাইলেই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করা যায় না সুতরাং কেউ যদি এই মিউজিয়াম দেখতে ইচ্ছাপ্রকাশ করেন তাহলে আমাদের অফিসিয়াল যে মেইল আইডি আছে সেখানে তাকে মেইল করে জানাতে হবে তাহলে নিশ্চয় তাকে এখানে স্বাগত জানানো হবে। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
তবে আপনি আসবেন কীভাবে এই মিউজিয়াম? প্রথমে আপনাকে আসতে হবে আসানসোল বাসস্ট্যান্ডে। এর পরে সেখান থেকে সোজা আপনাকে কাল্লা দোমহানি রুটের বাস ধরে নামতে হবে আসানসোল কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে। বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে এই মিউজিয়াম তবে আপনাকে এই মিউজিয়ামে প্রবেশ করতে গেলে তার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে অনুমোদন নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “সবাই এখানে আসতে পারেন এগুলো দেখার জন্য। অবশ্যই কিছু বিধি নিষেধ আছে। চাইলেই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করা যায় না সুতরাং কেউ যদি এই মিউজিয়াম দেখতে ইচ্ছাপ্রকাশ করেন তাহলে আমাদের অফিসিয়াল যে মেইল আইডি আছে সেখানে তাকে মেইল করে জানাতে হবে তাহলে নিশ্চয় তাকে এখানে স্বাগত জানানো হবে।" (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
advertisement
advertisement
advertisement