Rash Utsav: তরজা গান, পুতুল নাচ, সার্কাস! বারুইপুরে ৩০০ বছরের রাস উৎসব ঘিরে উৎসাহ তুঙ্গে, জমিদারি নিয়ম-রীতি মেনেই পুজো

Last Updated:
Baruipur Rash Utsav: বারুইপুরে ৩০০ বছরের রাস উৎসব ঘিরে উৎসাহ তুঙ্গে। জমিদার বাড়ির রাস উৎসবে পুতুল নাচ থেকে তরজা গান থাকবে সবই। রাস উপলক্ষে ১ মাস ধরে চলবে মেলা। তবে মেলার বিশেষ আকর্ষণ কী জানেন?
1/6
আজও বারুইপুর রায়চৌধুরী বাড়ির বৃন্দাবনে নিয়মে ও রীতি মেনেই হয় রাস উৎসব। জমিদারির সেই পুরানো রীতি ও রেওয়াজ মেনে তরজা গানের আসর বসে। আজও বসে পুতুল নাচ। চৌধুরী বাড়ির প্রবেশদ্বারেই রয়েছে নাট মন্দির। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা) 
আজও বারুইপুর রায়চৌধুরী বাড়ির বৃন্দাবনে নিয়ম ও রীতি মেনেই হয় রাস উৎসব। জমিদারির সেই পুরানো রীতি ও রেওয়াজ মেনে তরজা গানের আসর বসে। আজও বসে পুতুল নাচ। চৌধুরী বাড়ির প্রবেশদ্বারেই রয়েছে নাট মন্দির। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
advertisement
2/6
পুজোর পরেই থাকে আতশবাজির প্রদর্শনী। আজও সেই নাট মন্দির থেকে দশ জন বাহক রাধাকৃষ্ণকে কাঁধে নিয়ে রাস কক্ষে প্রবেশ করে। আজও জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসেন বারুইপুর চৌধুরী বাড়ি রাস উৎসব দেখতে।
পুজোর পরেই থাকে আতশবাজির প্রদর্শনী। আজও সেই নাট মন্দির থেকে দশ জন বাহক রাধাকৃষ্ণকে কাঁধে নিয়ে রাস কক্ষে প্রবেশ করে। আজও জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসেন বারুইপুর চৌধুরী বাড়ি রাস উৎসব দেখতে।
advertisement
3/6
দেখতে দেখতে রায়চৌধুরী বাড়ির রাসের বয়স প্রায় ৩০০ বছর অতিক্রম করল। আজও সেই রাসমঞ্চ, সিংহাসন সাজান মায়া ও গোকুল নামে এক দম্পতি। আর এই কাজের সঙ্গে তারা দেখতে দেখতে ২৫ বছর অতিক্রম করে ফেলেছেন। সেজে উঠেছে মাঠ। বসে গিয়েছে অর্ধেকেরও বেশি দোকান। প্রতি বছরের মতো এবারও আসছে সার্কাস।
দেখতে দেখতে রায়চৌধুরী বাড়ির রাসের বয়স প্রায় ৩০০ বছর অতিক্রম করল। আজও সেই রাসমঞ্চ, সিংহাসন সাজান মায়া ও গোকুল নামে এক দম্পতি। আর এই কাজের সঙ্গে তারা দেখতে দেখতে ২৫ বছর অতিক্রম করে ফেলেছেন। সেজে উঠেছে মাঠ। বসে গিয়েছে অর্ধেকেরও বেশি দোকান। প্রতি বছরের মতো এবারও আসছে সার্কাস।
advertisement
4/6
মগরাহাট ধনপোতার বাসিন্দা মায়া মণ্ডল ও তাঁর স্বামী গোকুল। তাঁরা মৃৎশিল্পী। ধনপোতা থেকে চলে এসেছেন বারুইপুরের দোলতলায়। রায়চৌধুরীদের দেওয়া একটি জায়গায় তাঁরা থাকেন। সেখানেই প্রতিমা তৈরি করেন। এরপর কার্তিক এবং সরস্বতী গড়ার বরাতও পেয়েছেন। রায়চৌধুরীদের নির্দেশ মেনে এই দম্পতি এখন রাসমঞ্চ সাজানোর কাজ করছেন।
মগরাহাট ধনপোতার বাসিন্দা মায়া মণ্ডল ও তাঁর স্বামী গোকুল। তাঁরা মৃৎশিল্পী। ধনপোতা থেকে চলে এসেছেন বারুইপুরের দোলতলায়। রায়চৌধুরীদের দেওয়া একটি জায়গায় তাঁরা থাকেন। সেখানেই প্রতিমা তৈরি করেন। এরপর কার্তিক এবং সরস্বতী গড়ার বরাতও পেয়েছেন। রায়চৌধুরীদের নির্দেশ মেনে এই দম্পতি এখন রাসমঞ্চ সাজানোর কাজ করছেন।
advertisement
5/6
রাস উৎসবের জন্য সারাদিন কাজ করে রাসকক্ষে দেবতাদের সিংহাসন সাজিয়ে তোলা হয়। এখন রায়চৌধুরী পরিবারের জমিদারি নেই তবে জমিদারি না থাকলেও সেই রীতি মেনে এবং ঐতিহ্য মেনে সব কিছু পালন করা হয়।
রাস উৎসবের জন্য সারাদিন কাজ করে রাসকক্ষে দেবতাদের সিংহাসন সাজিয়ে তোলা হয়। এখন রায়চৌধুরী পরিবারের জমিদারি নেই তবে জমিদারি না থাকলেও সেই রীতি মেনে এবং ঐতিহ্য মেনে সব কিছু পালন করা হয়।
advertisement
6/6
রাসের প্রথমদিন ঠাকুরের রাখাল বেশ। দ্বিতীয় দিন তিনি নটবর। তৃতীয় দিন রাজবেশ পরিয়ে তাঁকে রাসমঞ্চে আনা হয়। মেলার মূল আকর্ষণ সার্কাস। মেলা চলবে এক মাস। গাছগাছালি থেকে শুরু করে জিলিপি, বাদাম, গৃহস্থালির সব ধরনের দোকান বসেছে। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা) 
রাসের প্রথমদিন ঠাকুরের রাখাল বেশ। দ্বিতীয় দিন তিনি নটবর। তৃতীয় দিন রাজবেশ পরিয়ে তাঁকে রাসমঞ্চে আনা হয়। মেলার মূল আকর্ষণ সার্কাস। মেলা চলবে এক মাস। গাছগাছালি থেকে শুরু করে জিলিপি, বাদাম, গৃহস্থালির সব ধরনের দোকান বসেছে। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
advertisement
advertisement
advertisement