Knowledge Story: মৃত্যুর পর শরীরে কী হয়, দেহত্যাগের পর কোথায় চলে যায় আত্মা, জীবন-মৃত্যুর রহস্য কী

Last Updated:
Knowledge Story: চিকিৎসা বিজ্ঞানের হিসেবে, ৩০ বছর বয়সের পর প্রতি দশ বছরে হাড়ের ঘনত্ব গড়ে এক শতাংশ কমে যায়। ৩৫ বছর পরে, শারীরিক দুর্বলতার কারণে পেশি শক্তিও হ্রাস পেতে শুরু করে। ৮০ বছর বয়সের মধ্যে, ৪০ শতাংশ পেশি হারিয়ে যায়।
1/11
: মৃত্যু এক রহস্যময় জায়গা, সেই অন্তরাল থেকে কী হয় তা নিয়ে মানুষের আগ্রহ  পর মানুষের কী হয়?  এই নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ চরমে৷ মৃত্যু যেন একটা পর্দা, সেই পর্দা যা আর জীবিত মানুষ তুলে দেখতে পারে না সেখানে ঠিক কী হয়৷ Photo- Representative
: মৃত্যু এক রহস্যময় জায়গা, সেই অন্তরাল থেকে কী হয় তা নিয়ে মানুষের আগ্রহ  পর মানুষের কী হয়?  এই নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ চরমে৷ মৃত্যু যেন একটা পর্দা, সেই পর্দা যা আর জীবিত মানুষ তুলে দেখতে পারে না সেখানে ঠিক কী হয়৷ Photo- Representative
advertisement
2/11
গায়ত্রী পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা পন্ডিত শ্রীরাম শর্মা আচার্য এই বিষয়ে একটি বই লিখেছিলেন, যে মৃত্যুর পরে মানুষের কী হয়। এই বইয়ের তিনি মৃত্যুর এবং তার পরবর্তী কিছু রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করেছেন। তিনি লিখেছেন, '‘শরীর ত্যাগ করার পর সাধারণত আত্মা কিছু সময়ের জন্য বিশ্রামে থাকে। তারপর সে নতুন জন্ম নেয়।’’ অতিপ্রাকৃত বিজ্ঞান সম্পর্কে যাঁরা পড়াশুনো করেন তাঁরাও একই কথা বলেন ৷ Photo- Representative
গায়ত্রী পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা পন্ডিত শ্রীরাম শর্মা আচার্য এই বিষয়ে একটি বই লিখেছিলেন, যে মৃত্যুর পরে মানুষের কী হয়। এই বইয়ের তিনি মৃত্যুর এবং তার পরবর্তী কিছু রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করেছেন। তিনি লিখেছেন, '‘শরীর ত্যাগ করার পর সাধারণত আত্মা কিছু সময়ের জন্য বিশ্রামে থাকে। তারপর সে নতুন জন্ম নেয়।’’ অতিপ্রাকৃত বিজ্ঞান সম্পর্কে যাঁরা পড়াশুনো করেন তাঁরাও একই কথা বলেন ৷ Photo- Representative
advertisement
3/11
প্রাচীন ব্যাবিলন ও মিশরে মৃত্যুর পর মৃতদেহকে একটি বিশেষ রাসায়নিক ও ভেষজ প্রলেপ লাগিয়ে কফিনে রেখে মাটির তলায় কোনও এক জায়গায় রক্ষিত থাকত। এটি বিশ্বাস করা হত যে কিছু সময় পরে আত্মা পুরনো দেহে ফিরে আসবে। মৃতদেহ আবার উঠবে। যদিও এর কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি।  Photo- Representative
প্রাচীন ব্যাবিলন ও মিশরে মৃত্যুর পর মৃতদেহকে একটি বিশেষ রাসায়নিক ও ভেষজ প্রলেপ লাগিয়ে কফিনে রেখে মাটির তলায় কোনও এক জায়গায় রক্ষিত থাকত। এটি বিশ্বাস করা হত যে কিছু সময় পরে আত্মা পুরনো দেহে ফিরে আসবে। মৃতদেহ আবার উঠবে। যদিও এর কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি।  Photo- Representative
advertisement
4/11
পরমহংস যোগানন্দের বিশ্ববিখ্যাত আত্মজীবনী যোগী কথামৃততে এই বিষয়ে আলোকপাত করেছে। এই বইটি বিশ্বের ২০ টি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে। এই বইটি মৃত্যুর পরে ঘটে যাওয়া পরিস্থিতির উপরেও আলোকপাত করে। বইটিতে তাঁর আধ্যাত্মিক শিক্ষক শ্রী যুক্তেশ্বরজীর উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেছেন ‘‘যে মৃত্যুর পর পৃথিবীর সমস্ত বাসিন্দাকে সূক্ষ্ম অবয়বে যেতে হবে। সেখান থেকে আধ্যাত্মিকভাবে উন্নত বাসিন্দাদের হিরণ্যলোকে পাঠানো হয়। যাঁরা সেখানে যায় তাঁরা বারবার পুনর্জন্ম থেকে মুক্তি পায়।’’ Photo- Representative
পরমহংস যোগানন্দের বিশ্ববিখ্যাত আত্মজীবনী যোগী কথামৃততে এই বিষয়ে আলোকপাত করেছে। এই বইটি বিশ্বের ২০ টি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে। এই বইটি মৃত্যুর পরে ঘটে যাওয়া পরিস্থিতির উপরেও আলোকপাত করে। বইটিতে তাঁর আধ্যাত্মিক শিক্ষক শ্রী যুক্তেশ্বরজীর উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেছেন ‘‘যে মৃত্যুর পর পৃথিবীর সমস্ত বাসিন্দাকে সূক্ষ্ম অবয়বে যেতে হবে। সেখান থেকে আধ্যাত্মিকভাবে উন্নত বাসিন্দাদের হিরণ্যলোকে পাঠানো হয়। যাঁরা সেখানে যায় তাঁরা বারবার পুনর্জন্ম থেকে মুক্তি পায়।’’ Photo- Representative
advertisement
5/11
কয়েক সময় বা সামাণ্য ঘণ্টার জন্য হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার বহু  উদাহরণ পৃথিবীতে রয়েছে। সাময়িক থেমে থাকার পর আবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয় হৃৎস্পন্দন। একইভাবে, দীর্ঘ সময় ধরে শ্বাস বন্ধ থাকে এবং নিজে থেকেই  সেই স্পন্দন শুরু হয়। ৪৮ ঘণ্টার জন্য হার্টবিট বন্ধ হয়ে গেছে এমন কিছু ক্ষেত্রেও হয়েছে। এমন অনেক উদাহরণ রয়েছে যখন মানুষকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল এবং কিছু সময়ের পরে তাঁরা আশ্চর্যজনকভাবে জীবিত হয়েছিল। (news18)
কয়েক সময় বা সামাণ্য ঘণ্টার জন্য হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার বহু  উদাহরণ পৃথিবীতে রয়েছে। সাময়িক থেমে থাকার পর আবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয় হৃৎস্পন্দন। একইভাবে, দীর্ঘ সময় ধরে শ্বাস বন্ধ থাকে এবং নিজে থেকেই  সেই স্পন্দন শুরু হয়। ৪৮ ঘণ্টার জন্য হার্টবিট বন্ধ হয়ে গেছে এমন কিছু ক্ষেত্রেও হয়েছে। এমন অনেক উদাহরণ রয়েছে যখন মানুষকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল এবং কিছু সময়ের পরে তাঁরা আশ্চর্যজনকভাবে জীবিত হয়েছিল। (news18)
advertisement
6/11
মৃত্যুর পর আত্মার অস্তিত্ব নিয়ে বিতর্ক সবসময়ই চলে আসছে। কেউ কেউ এর অস্তিত্বকে অস্বীকার করে, আবার কেউ বলে যে আত্মা কেবলমাত্র মানব দেহের অস্তিত্ব পর্যন্ত বিদ্যমান। দেহ মরলে আত্মারও মৃত্যু হয়। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ শ্রীমদ্ভগবদ গীতায় বলেছেন- আত্মা অসীম, অমর, এর কখনও মৃত্যু হয় না। ঋক বেদে লিখিত শ্লোকে আত্মার উপস্থিতি উল্লেখ রয়েছে। (news18)
মৃত্যুর পর আত্মার অস্তিত্ব নিয়ে বিতর্ক সবসময়ই চলে আসছে। কেউ কেউ এর অস্তিত্বকে অস্বীকার করে, আবার কেউ বলে যে আত্মা কেবলমাত্র মানব দেহের অস্তিত্ব পর্যন্ত বিদ্যমান। দেহ মরলে আত্মারও মৃত্যু হয়। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ শ্রীমদ্ভগবদ গীতায় বলেছেন- আত্মা অসীম, অমর, এর কখনও মৃত্যু হয় না। ঋক বেদে লিখিত শ্লোকে আত্মার উপস্থিতি উল্লেখ রয়েছে। (news18)
advertisement
7/11
বেদে এরকম শত শত অনুচ্ছেদ আছে, যেখান থেকে এটা স্পষ্ট যে প্রাচীন আর্যরা মৃত্যুর পর আত্মার অস্তিত্বে বিশ্বাস করতেন। প্রাচীন হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করা হত  স্বর্গ আছে, যেখানে ভগবান ব্রহ্মার বাসস্থান। কিন্তু এমন অনেক বিষয় আছে, যেগুলি আমাদের বিশ্বাস ও বিশ্বাসের মিথের মতোই, কারণ সেগুলি হাজার হাজার বছর ও শত শত প্রজন্ম ধরে বিমূর্ত আকারে এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে চলে এসেছে। Photo- Representive
বেদে এরকম শত শত অনুচ্ছেদ আছে, যেখান থেকে এটা স্পষ্ট যে প্রাচীন আর্যরা মৃত্যুর পর আত্মার অস্তিত্বে বিশ্বাস করতেন। প্রাচীন হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করা হত  স্বর্গ আছে, যেখানে ভগবান ব্রহ্মার বাসস্থান। কিন্তু এমন অনেক বিষয় আছে, যেগুলি আমাদের বিশ্বাস ও বিশ্বাসের মিথের মতোই, কারণ সেগুলি হাজার হাজার বছর ও শত শত প্রজন্ম ধরে বিমূর্ত আকারে এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে চলে এসেছে। Photo- Representive
advertisement
8/11
যাই হোক, এমন অনেক বিষয় রয়েছে যার সঠিক উত্তর বিজ্ঞানের কাছে নেই বা মৃত্যু সম্পর্কিত রহস্য ভেদ করতেও সক্ষম হয়নি। বিজ্ঞান এখনও অনেক জায়গায় উত্তরহীণ। এই প্রশ্নগুলি  থেকে যুগ যুগ থেকে একই জিজ্ঞাসা হয়ে থেকে গেছে৷  প্রশ্ন রয়েছে জীবন কোথা থেকে এসেছে এবং মৃত্যু কোথায় নিয়ে যায়? হয়ত কোন দিন এগুলোর উত্তর পাওয়া যাবে বা পাওয়া যাবে না। Photo- Representive
যাই হোক, এমন অনেক বিষয় রয়েছে যার সঠিক উত্তর বিজ্ঞানের কাছে নেই বা মৃত্যু সম্পর্কিত রহস্য ভেদ করতেও সক্ষম হয়নি। বিজ্ঞান এখনও অনেক জায়গায় উত্তরহীণ। এই প্রশ্নগুলি  থেকে যুগ যুগ থেকে একই জিজ্ঞাসা হয়ে থেকে গেছে৷  প্রশ্ন রয়েছে জীবন কোথা থেকে এসেছে এবং মৃত্যু কোথায় নিয়ে যায়? হয়ত কোন দিন এগুলোর উত্তর পাওয়া যাবে বা পাওয়া যাবে না। Photo- Representive
advertisement
9/11
একইভাবে, কিছু যোগীর গ্রন্থে লেখা হয়েছে যে মৃতের আত্মা স্থূল দেহ থেকে সূক্ষ্ম দেহ রূপে আলাদা হয়ে যায়। সূক্ষ্ম দেহটি স্থূল দেহের মতো একই গঠনের তবে এটি অণু দ্বারা গঠিত। এই অবস্থায় শারীরিক কোনও অস্তিত্ব নেই,অর্থাৎ শারীরিক কার্যকলাপ করতে পারত না৷ শরীরের অস্তিত্ব না থাকায় সব কেমন হালকা হয়ে গেছে। সে পাখির মতো বাতাসে উড়তে পারে। যে কোন জায়গায় আসতে পারে। স্থূল দেহ ত্যাগ করার পর, সে কিছুক্ষণ তার মৃতদেহের চারপাশে ঘোরাফেরা করে। Photo- Representive
একইভাবে, কিছু যোগীর গ্রন্থে লেখা হয়েছে যে মৃতের আত্মা স্থূল দেহ থেকে সূক্ষ্ম দেহ রূপে আলাদা হয়ে যায়। সূক্ষ্ম দেহটি স্থূল দেহের মতো একই গঠনের তবে এটি অণু দ্বারা গঠিত। এই অবস্থায় শারীরিক কোনও অস্তিত্ব নেই,অর্থাৎ শারীরিক কার্যকলাপ করতে পারত না৷ শরীরের অস্তিত্ব না থাকায় সব কেমন হালকা হয়ে গেছে। সে পাখির মতো বাতাসে উড়তে পারে। যে কোন জায়গায় আসতে পারে। স্থূল দেহ ত্যাগ করার পর, সে কিছুক্ষণ তার মৃতদেহের চারপাশে ঘোরাফেরা করে। Photo- Representive
advertisement
10/11
বিজ্ঞান বলে যে পৃথিবীর সমস্ত জড় ও প্রাণবন্ত বস্তু যেমন ধীরে ধীরে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, তেমনি মানবদেহেরও ধীরে ধীরে ক্ষয় হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের হিসেবে, ৩০ বছর বয়সের পর প্রতি দশ বছরে হাড়ের ঘনত্ব গড়ে এক শতাংশ কমে যায়। ৩৫ বছর পরে, শারীরিক দুর্বলতার কারণে পেশি শক্তিও হ্রাস পেতে শুরু করে। ৮০ বছর বয়সের মধ্যে, ৪০ শতাংশ পেশি হারিয়ে যায়। শরীর পুরোপুরি দুর্বল হয়ে পড়ে। শৈশব থেকে যৌবন পর্যন্ত, দেহের কোষগুলি বিভাজিত হয় এবং একটি ফুল যেমন কুঁড়ি থেকে বিকশিত হয়,  বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কোষের বিভাজন হ্রাস পায়। Photo- Representive
বিজ্ঞান বলে যে পৃথিবীর সমস্ত জড় ও প্রাণবন্ত বস্তু যেমন ধীরে ধীরে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, তেমনি মানবদেহেরও ধীরে ধীরে ক্ষয় হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের হিসেবে, ৩০ বছর বয়সের পর প্রতি দশ বছরে হাড়ের ঘনত্ব গড়ে এক শতাংশ কমে যায়। ৩৫ বছর পরে, শারীরিক দুর্বলতার কারণে পেশি শক্তিও হ্রাস পেতে শুরু করে। ৮০ বছর বয়সের মধ্যে, ৪০ শতাংশ পেশি হারিয়ে যায়। শরীর পুরোপুরি দুর্বল হয়ে পড়ে। শৈশব থেকে যৌবন পর্যন্ত, দেহের কোষগুলি বিভাজিত হয় এবং একটি ফুল যেমন কুঁড়ি থেকে বিকশিত হয়,  বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কোষের বিভাজন হ্রাস পায়। Photo- Representive
advertisement
11/11
কোষের ডিএনএ নষ্ট হয়ে যায়। মৃত্যুর ঠিক আগে, অবক্ষয়িত অঙ্গগুলি একে একে কাজ করা বন্ধ করে দেয়। শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়া প্রভাবিত হয়। এটি বন্ধ হওয়ার সাথে সাথে হার্ট পাম্প করা বন্ধ করে দেয়। পরবর্তী পাঁচ মিনিটের মধ্যে শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। অভ্যন্তরীণ কোষ মরতে শুরু করে।এই অবস্থাকে বলা হয় পয়েন্ট অফ নো রিটার্ন। চিকিৎসা বিজ্ঞানও এই পয়েন্ট অফ রিটার্নকে রহস্য হিসেবে বিবেচনা করে। এই অবস্থায় আসার পর, শরীরের তাপমাত্রা প্রতি ঘন্টায় ১.৫ ডিগ্রি কমে যায়, অর্থাৎ ত্বকের কোষগুলি ২৪ ঘণ্টা বেঁচে থাকে। Photo- Representive
কোষের ডিএনএ নষ্ট হয়ে যায়। মৃত্যুর ঠিক আগে, অবক্ষয়িত অঙ্গগুলি একে একে কাজ করা বন্ধ করে দেয়। শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়া প্রভাবিত হয়। এটি বন্ধ হওয়ার সাথে সাথে হার্ট পাম্প করা বন্ধ করে দেয়। পরবর্তী পাঁচ মিনিটের মধ্যে শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। অভ্যন্তরীণ কোষ মরতে শুরু করে।এই অবস্থাকে বলা হয় পয়েন্ট অফ নো রিটার্ন। চিকিৎসা বিজ্ঞানও এই পয়েন্ট অফ রিটার্নকে রহস্য হিসেবে বিবেচনা করে। এই অবস্থায় আসার পর, শরীরের তাপমাত্রা প্রতি ঘন্টায় ১.৫ ডিগ্রি কমে যায়, অর্থাৎ ত্বকের কোষগুলি ২৪ ঘণ্টা বেঁচে থাকে। Photo- Representive
advertisement
advertisement
advertisement