Tourist Spot: কলকাতার খুব কাছে, সঙ্গীর সঙ্গে একান্তে নিরিবিলিতে সময় কাটাতে ঢুঁ মারুন এই পার্কে

Last Updated:
Tourist Spot: এমন সময়ে মনোরম শান্ত বিদ্যাধরীর খাড়ির পাশে নিরিবিলি পরিবেশে সময় কাটাতে কে না চায়! কম বাজেটে একদিনেই কোলকাতা থেকে খুব কাছে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন ধান্যকুড়িয়ার এই উদ্যানে। 
1/6
ইতিমধ্যে গ্রীষ্ম তার দাপট দেখাতে শুরু করেছে। তীব্র গরমে এই হাঁসফাঁস অবস্থায়, কর্মব্যস্ত একটু সময় কাটিয়ে কলকাতা শহরের খুব কাছেই ইউরোপীয় স্থাপত্য দেখতে দেখতে ঘুরে আসুন শান্ত মনোরম পরিবেশে সত্যজিৎ রায় বিনোদন উদ্যান।
ইতিমধ্যে গ্রীষ্ম তার দাপট দেখাতে শুরু করেছে। তীব্র গরমে এই হাঁসফাঁস অবস্থায়, কর্মব্যস্ত একটু সময় কাটিয়ে কলকাতা শহরের খুব কাছেই ইউরোপীয় স্থাপত্য দেখতে দেখতে ঘুরে আসুন শান্ত মনোরম পরিবেশে সত্যজিৎ রায় বিনোদন উদ্যান।
advertisement
2/6
এমন সময়ে মনোরম শান্ত বিদ্যাধরীর খাড়ির পাশে নিরিবিলি পরিবেশে সময় কাটাতে কে না চায়! কম বাজেটে একদিনেই কলকাতা থেকে খুব কাছে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন ধান্যকুড়িয়ার এই উদ্যানে। যেখানে যাওয়ার পথে দেখতে পাবেন প্রায় সাড়ে ৩০০ বছরের পুরাতন ইউরোপীয় স্থাপত্যের আদলে রাজবাড়ী, গাইন গার্ডেন-সহ একাধিক স্থাপত্য।
এমন সময়ে মনোরম শান্ত বিদ্যাধরীর খাড়ির পাশে নিরিবিলি পরিবেশে সময় কাটাতে কে না চায়! কম বাজেটে একদিনেই কলকাতা থেকে খুব কাছে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন ধান্যকুড়িয়ার এই উদ্যানে। যেখানে যাওয়ার পথে দেখতে পাবেন প্রায় সাড়ে ৩০০ বছরের পুরাতন ইউরোপীয় স্থাপত্যের আদলে রাজবাড়ী, গাইন গার্ডেন-সহ একাধিক স্থাপত্য।
advertisement
3/6
প্রথমেই আপনার চোখের সামনে পড়বে গাইন বাড়ির বড় তোরণ, তারপর একে একে ঐতিহাসিক রাজবাড়ি দেখতে দেখতে পৌঁছে যাবেন ইছামতির খাড়ির তীরে সবুজে ঘেরা ধান্যকুড়িয়া সত্যজিৎ রায় বিনোদন পার্ক।
প্রথমেই আপনার চোখের সামনে পড়বে গাইন বাড়ির বড় তোরণ, তারপর একে একে ঐতিহাসিক রাজবাড়ি দেখতে দেখতে পৌঁছে যাবেন ইছামতির খাড়ির তীরে সবুজে ঘেরা ধান্যকুড়িয়া সত্যজিৎ রায় বিনোদন পার্ক।
advertisement
4/6
খড়ির তীরে ম্যানগ্রোভের পাশাপাশি একাধিক রংবেরঙের সবুজের অবয়বে ভরিয়ে তুলবে আপনার মনকে। শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য পার্কটিতে বসানো হয়েছে বিভিন্ন খেলনা, দোলনার উপকরণ। সন্ধ্যার মিউজিক্যাল ফাউন্টেন জলের ফোয়ারা।
খড়ির তীরে ম্যানগ্রোভের পাশাপাশি একাধিক রং-বেরঙের সবুজের অবয়বে ভরিয়ে তুলবে আপনার মনকে। শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য পার্কটিতে বসানো হয়েছে বিভিন্ন খেলনা, দোলনার উপকরণ। সন্ধ্যার মিউজিক্যাল ফাউন্টেন জলের ফোয়ারা।
advertisement
5/6
সড়ক ও রেল উভয় পথেই পৌঁছানো সম্ভব এই গন্তব্যে। ট্রেনে শিয়ালদহ স্টেশন থেকে হাসনাবাদ লোকাল ধরে প্রায় দেড় ঘণ্টার সময়ের ব্যবধানে পৌঁছে যাবেন মালতীপুর স্টেশন। সেখান থেকে অটো কিংবা টোটোতে ২০-২৫ মিনিটে পৌঁছে যাবেন এই উদ্যানে।
সড়ক ও রেল উভয় পথেই পৌঁছানো সম্ভব এই গন্তব্যে। ট্রেনে শিয়ালদহ স্টেশন থেকে হাসনাবাদ লোকাল ধরে প্রায় দেড় ঘণ্টার সময়ের ব্যবধানে পৌঁছে যাবেন মালতীপুর স্টেশন। সেখান থেকে অটো কিংবা টোটোতে ২০-২৫ মিনিটে পৌঁছে যাবেন এই উদ্যানে।
advertisement
6/6
শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য পার্কটিতে বসানো হয়েছে বিভিন্ন খেলনা, দোলনার উপকরণ। চাইলে পরিবার-সহ এখানে ঘুরতে যাওয়ার পাশাপাশি পিকনিক করতে পারেন। কলকাতা শহরের পাশেই ছোট্ট একটি গ্রাম্য পরিবেশে ভরা এই উদ্যানে যেন প্রকৃতির সঙ্গে হারিয়ে যাবেন।
শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য পার্কটিতে বসানো হয়েছে বিভিন্ন খেলনা, দোলনার উপকরণ। চাইলে পরিবার-সহ এখানে ঘুরতে যাওয়ার পাশাপাশি পিকনিক করতে পারেন। কলকাতা শহরের পাশেই ছোট্ট একটি গ্রাম্য পরিবেশে ভরা এই উদ্যানে যেন প্রকৃতির সঙ্গে হারিয়ে যাবেন।
advertisement
advertisement
advertisement