Kali Puja: কালীপুজোয় ভিড় উপচে পড়ে কাটোয়ার ক্ষেপী মায়ের মন্দিরে, জেনে নিন পুজোর নির্ঘণ্ট

Last Updated:
'ক্ষেপী মা'-এর মন্দির এই বাংলার এক বিখ্যাত কালী মন্দির। পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়ায় এই মন্দির অবস্থিত। ভক্তদের বিশ্বাস,এই দেবী খুবই জাগ্রত। তাই, দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এখানে আসেন
1/5
আর মাত্র কয়েকটা দিন, তারপরে ক্ষেপিমা এর আরাধনায় মাতবে কাটোয়াবাসী। ইতিমধ্যেই জোর কদমে চলছে প্রস্তুতি। কাটোয়া শহরের এই শতাব্দী প্রাচীন কালীপুজো কাটোয়া তথা জেলাবাসীর কাছে এক আবেগ ও ঐতিহ্য। তবে কেবল পুজোর দিনই না, প্রতিমাকে সাজিয়ে তোলার মুহূর্ত থেকেই ভক্ত সমাগম শুরু হয় এই মন্দির চত্বরে। দেখে নিন এই বছরের পুজোর সামগ্রিক নির্ঘণ্ট।
আর মাত্র কয়েকটা দিন, তারপরে ক্ষেপিমা এর আরাধনায় মাতবে কাটোয়াবাসী। ইতিমধ্যেই জোর কদমে চলছে প্রস্তুতি। কাটোয়া শহরের এই শতাব্দী প্রাচীন কালীপুজো কাটোয়া তথা জেলাবাসীর কাছে এক আবেগ ও ঐতিহ্য। তবে কেবল পুজোর দিনই না, প্রতিমাকে সাজিয়ে তোলার মুহূর্ত থেকেই ভক্ত সমাগম শুরু হয় এই মন্দির চত্বরে। দেখে নিন এই বছরের পুজোর সামগ্রিক নির্ঘণ্ট।
advertisement
2/5
এই বছর, ১৯ অক্টোবর অর্থাৎ কালীপুজোর ঠিক আগের দিন রবিবার সন্ধ্যা ৬টার পর প্রতিমা কে সাজিয়ে তোলা হবে ফুল ও সোনার অলঙ্কারে। ক্ষেপী মাকে সাজিয়ে তোলা হয় কয়েক কেজি সোনা ও রুপোর গয়নায়। এর পর আনুষ্ঠানিকভাবে হবে পুজোর উদ্বোধন। স্থানীয় কমিটি এবং সেবায়েতদের তরফে ভক্তদের অনুরোধ করা হয়েছে, উদ্বোধনী আয়োজনে সুষ্ঠু শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য।
এই বছর, ১৯ অক্টোবর অর্থাৎ কালীপুজোর ঠিক আগের দিন রবিবার সন্ধ্যা ৬টার পর প্রতিমা কে সাজিয়ে তোলা হবে ফুল ও সোনার অলঙ্কারে। ক্ষেপী মাকে সাজিয়ে তোলা হয় কয়েক কেজি সোনা ও রুপোর গয়নায়। এর পর আনুষ্ঠানিকভাবে হবে পুজোর উদ্বোধন। স্থানীয় কমিটি এবং সেবায়েতদের তরফে ভক্তদের অনুরোধ করা হয়েছে, উদ্বোধনী আয়োজনে সুষ্ঠু শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য।
advertisement
3/5
২০ অক্টোবর, সোমবার মূল পুজো। ভোর চারটের সময় দেবীর বেদিমূলে সংস্থাপন, মঙ্গল আরতি ও মাতৃ আরাধনা এবং চণ্ডীপাঠ শুরু হবে। বেলা ১২ টায় নিত্যপুজো, আরতি, ভোগ নিবেদন ও পুষ্পাঞ্জলি। পুষ্পাঞ্জলির জন্য ভক্তদের নিজস্ব ফুল আনতে বলা হয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে।
২০ অক্টোবর, সোমবার মূল পুজো। ভোর চারটের সময় দেবীর বেদিমূলে সংস্থাপন, মঙ্গল আরতি ও মাতৃ আরাধনা এবং চণ্ডীপাঠ শুরু হবে। বেলা ১২ টায় নিত্যপুজো, আরতি, ভোগ নিবেদন ও পুষ্পাঞ্জলি। পুষ্পাঞ্জলির জন্য ভক্তদের নিজস্ব ফুল আনতে বলা হয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে।
advertisement
4/5
ওইদিনই অর্থাৎ সোমবার দুপুর ১টার পর মায়ের শাঁখা পড়ানো হবে। সন্ধ্যা ৬ টার পর মায়ের সন্ধ্যারতি, রাত ৯টার পর মায়ের মহাপুজোর ঘটস্থাপন, মাতৃপুজো, বলিদান এবং ভোগ-প্রসাদ বিতরণ-সহ পুজোর প্রধান সংস্থান সম্পন্ন হবে। এছাড়াও হবে পুষ্পাঞ্জলি এবং পুজো শেষে প্রসাদ বিতরণ। এই পুজো দেখতে দূর দূরান্ত থেকে ভিড় জমান কয়েক হাজার ভক্ত। কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় সম্পন্ন হয় এই পুজো।
ওইদিনই অর্থাৎ সোমবার দুপুর ১টার পর মায়ের শাঁখা পড়ানো হবে। সন্ধ্যা ৬ টার পর মায়ের সন্ধ্যারতি, রাত ৯টার পর মায়ের মহাপুজোর ঘটস্থাপন, মাতৃপুজো, বলিদান এবং ভোগ-প্রসাদ বিতরণ-সহ পুজোর প্রধান সংস্থান সম্পন্ন হবে। এছাড়াও হবে পুষ্পাঞ্জলি এবং পুজো শেষে প্রসাদ বিতরণ। এই পুজো দেখতে দূর দূরান্ত থেকে ভিড় জমান কয়েক হাজার ভক্ত। কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় সম্পন্ন হয় এই পুজো।
advertisement
5/5
২১ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে প্রসাদ বিতরণ শুরু হবে, চলবে বেলা ১১টা পর্যন্ত। দুপুর ১২টায় দধিকর্মা, নিত্যপুজো, আরতি ও পুষ্পাঞ্জলি। বেলা ১১টা থেকে সকলকে বসিয়ে চলবে ভোগ-প্রসাদ বিতরণ। সন্ধ্যায় মায়ের সন্ধ্যারতি ও নিরঞ্জন হবে শোভাযাত্রার মাধ্যমে। ভক্তসাধারণকে যথাযথভাবে অংশগ্রহণ ও পরিচালনার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করার অনুরোধ করা হয়েছে পুজো উদ্যোক্তাদের তরফে।
২১ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে প্রসাদ বিতরণ শুরু হবে, চলবে বেলা ১১টা পর্যন্ত। দুপুর ১২টায় দধিকর্মা, নিত্যপুজো, আরতি ও পুষ্পাঞ্জলি। বেলা ১১টা থেকে সকলকে বসিয়ে চলবে ভোগ-প্রসাদ বিতরণ। সন্ধ্যায় মায়ের সন্ধ্যারতি ও নিরঞ্জন হবে শোভাযাত্রার মাধ্যমে। ভক্তসাধারণকে যথাযথভাবে অংশগ্রহণ ও পরিচালনার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করার অনুরোধ করা হয়েছে পুজো উদ্যোক্তাদের তরফে।
advertisement
advertisement
advertisement