শীতকালে গুড় খেলে কী হয়? অবিশ্বাস্য কার্যকারিতাগুলো জানলে আর ভুল করবেন না

Last Updated:
শীতকালে গুড় হজম, রোগপ্রতিরোধ, রক্তাল্পতা ও ত্বকের জন্য উপকারী। প্রতিদিন ১০-২০ গ্রাম গুড় খাওয়া নিরাপদ, তবে ডায়াবেটিসে চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি।
1/10
শীতকালে ঠান্ডার প্রভাবে শরীরের রক্তসঞ্চালন ধীর হয়ে যায়। তার প্রভাব পড়ে হজম ব্যবস্থার উপরও। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, বদহজমের মতো সমস্যা দেখা দেয়। এই সময় গুড় হজমের এনজাইম সক্রিয় করে এবং হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। শীতে গুড় খাওয়ার সম্পূর্ণ উপকারিতা জেনে নেওয়া যাক।
শীতকালে ঠান্ডার প্রভাবে শরীরের রক্তসঞ্চালন ধীর হয়ে যায়। তার প্রভাব পড়ে হজম ব্যবস্থার উপরও। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, বদহজমের মতো সমস্যা দেখা দেয়। এই সময় গুড় হজমের এনজাইম সক্রিয় করে এবং হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। শীতে গুড় খাওয়ার সম্পূর্ণ উপকারিতা জেনে নেওয়া যাক। (Representative Image: AI) 
advertisement
2/10
শীত পড়তেই শরীরের চাহিদাও বদলে যায়। কম তাপমাত্রা, ঠান্ডা হাওয়া এবং সূর্যালোকের অভাবে শরীরের বাড়তি শক্তি, ভিতর থেকে উষ্ণতা এবং শক্তিশালী রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার প্রয়োজন হয়। এই অবস্থায় দামী সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধের বদলে রান্নাঘরে সহজেই পাওয়া গুড় খাদ্যতালিকায় রাখাই সবচেয়ে ভাল উপায়। আয়ুর্বেদেও গুড়কে স্বাস্থ্যবান্ধব খাদ্য হিসেবে ধরা হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক, গুড় খেলে কী কী উপকার মেলে।
শীত পড়তেই শরীরের চাহিদাও বদলে যায়। কম তাপমাত্রা, ঠান্ডা হাওয়া এবং সূর্যালোকের অভাবে শরীরের বাড়তি শক্তি, ভিতর থেকে উষ্ণতা এবং শক্তিশালী রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার প্রয়োজন হয়। এই অবস্থায় দামী সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধের বদলে রান্নাঘরে সহজেই পাওয়া গুড় খাদ্যতালিকায় রাখাই সবচেয়ে ভাল উপায়। আয়ুর্বেদেও গুড়কে স্বাস্থ্যবান্ধব খাদ্য হিসেবে ধরা হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক, গুড় খেলে কী কী উপকার মেলে। (Representative Image: AI) 
advertisement
3/10
শীতে সর্দি-কাশি, দুর্বলতা এবং অলসতা খুবই সাধারণ সমস্যা। গুড় শরীরকে ভিতর থেকে উষ্ণ রাখে এবং দেহের তাপমাত্রা সামঞ্জস্য রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন অল্প পরিমাণ গুড় খেলে সর্দি-কাশির সমস্যা কমে এবং শরীর চনমনে থাকে।
শীতে সর্দি-কাশি, দুর্বলতা এবং অলসতা খুবই সাধারণ সমস্যা। গুড় শরীরকে ভিতর থেকে উষ্ণ রাখে এবং দেহের তাপমাত্রা সামঞ্জস্য রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন অল্প পরিমাণ গুড় খেলে সর্দি-কাশির সমস্যা কমে এবং শরীর চনমনে থাকে। (Representative Image: AI) 
advertisement
4/10
গুড় রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। গুড়ের মধ্যে থাকা আয়রন, জিঙ্ক ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরকে ভাইরাল সংক্রমণ, সর্দি ও কাশি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। যাঁরা শীতে ঘনঘন অসুস্থ হয়ে পড়েন, তাঁদের জন্য গুড় নিয়মিত খাওয়া উপকারী হতে পারে।ভ
গুড় রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। গুড়ের মধ্যে থাকা আয়রন, জিঙ্ক ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরকে ভাইরাল সংক্রমণ, সর্দি ও কাশি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। যাঁরা শীতে ঘনঘন অসুস্থ হয়ে পড়েন, তাঁদের জন্য গুড় নিয়মিত খাওয়া উপকারী হতে পারে। (Representative Image: AI) 
advertisement
5/10
শীতকালে রক্তসঞ্চালন কমে যাওয়ার ফলে হজমের সমস্যা দেখা দেয়। এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস ও বদহজম হয়। গুড় হজমের এনজাইম সক্রিয় করে এবং হজম প্রক্রিয়া মসৃণ করে। বিশেষ করে খাওয়ার পর সামান্য গুড় খেলে হজমশক্তি ভালো থাকে।
শীতকালে রক্তসঞ্চালন কমে যাওয়ার ফলে হজমের সমস্যা দেখা দেয়। এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস ও বদহজম হয়। গুড় হজমের এনজাইম সক্রিয় করে এবং হজম প্রক্রিয়া মসৃণ করে। বিশেষ করে খাওয়ার পর সামান্য গুড় খেলে হজমশক্তি ভাল থাকে। (Representative Image: AI) 
advertisement
6/10
রক্তাল্পতায় ভোগা মানুষের জন্য গুড় প্রাকৃতিক ওষুধের মতো কাজ করে। গুড় আয়রনের ভালো উৎস এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। শীতে বিশেষ করে মহিলাদের মধ্যে ক্লান্তি ও মাথা ঘোরা বেশি দেখা যায়—এই সমস্যায় গুড় উপকারী।
রক্তাল্পতায় ভোগা মানুষের জন্য গুড় প্রাকৃতিক ওষুধের মতো কাজ করে। গুড় আয়রনের ভালো উৎস এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। শীতে বিশেষ করে মহিলাদের মধ্যে ক্লান্তি ও মাথা ঘোরা বেশি দেখা যায়—এই সমস্যায় গুড় উপকারী। (Representative Image: AI) 
advertisement
7/10
শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও নিষ্প্রভ হয়ে যায়। গুড় শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে রক্ত পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে, ফলে ত্বকে স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা আসে। ব্রণ, কালচে দাগ ও অন্যান্য ত্বকের সমস্যাও কমাতে সাহায্য করে গুড়।
শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও নিষ্প্রভ হয়ে যায়। গুড় শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে রক্ত পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে, ফলে ত্বকে স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা আসে। ব্রণ, কালচে দাগ ও অন্যান্য ত্বকের সমস্যাও কমাতে সাহায্য করে গুড়। (Representative Image: AI) 
advertisement
8/10
তবে গুড় খাওয়ার ক্ষেত্রেও পরিমাণের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ গ্রাম গুড় খাওয়াই যথেষ্ট। তিল, চিনাবাদাম বা আদার সঙ্গে গুড় খেলে এর উপকারিতা আরও বেড়ে যায়। তবে যাঁদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাঁদের গুড় খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
তবে গুড় খাওয়ার ক্ষেত্রেও পরিমাণের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ গ্রাম গুড় খাওয়াই যথেষ্ট। তিল, চিনাবাদাম বা আদার সঙ্গে গুড় খেলে এর উপকারিতা আরও বেড়ে যায়। তবে যাঁদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাঁদের গুড় খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। (Representative Image: AI) 
advertisement
9/10
Generated image সব মিলিয়ে বলা যায়, শীতে সুস্থ থাকতে গুড় একটি সহজ, প্রাকৃতিক ও কার্যকর খাদ্য।
সব মিলিয়ে বলা যায়, শীতে সুস্থ থাকতে গুড় একটি সহজ, প্রাকৃতিক ও কার্যকর খাদ্য। চিনির মতো স্বাস্থ্যের উপর কুপ্রভাবও ফেলে না! যদি আপনি সঠিক ডায়েট মেনে জীবনধারণ করতে চান, এটিই আপনার সেরা বিকল্প। (Representative Image: AI) 
advertisement
10/10
এ বিষয়ে পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসকদের মতে, শীতকালে গুড় খাওয়া উপকারী হলেও তা অবশ্যই সীমিত পরিমাণে হওয়া উচিত। কলকাতার মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. অনির্বাণ বিশ্বাস জানান, শীতকালে হজমশক্তি কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে। গুড় হজমের এনজাইম সক্রিয় করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়। তবে অতিরিক্ত গুড় খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
এ বিষয়ে পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসকদের মতে, শীতকালে গুড় খাওয়া উপকারী হলেও তা অবশ্যই সীমিত পরিমাণে হওয়া উচিত। কলকাতার মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. অনির্বাণ বিশ্বাস জানান, শীতকালে হজমশক্তি কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে। গুড় হজমের এনজাইম সক্রিয় করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়। তবে অতিরিক্ত গুড় খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। (Representative Image: AI) 
advertisement
advertisement
advertisement