O Abhagi: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর চির চেনা সংগ্রামের আধুনিক বিবরণ; সমাজের কঠোর বাস্তবটাকেই তুলে ধরেছে মিথিলার ‘ও অভাগী’
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘অভাগীর স্বর্গ’ অবলম্বনেই তৈরি হয়েছে ছবিটি। অনির্বাণ চক্রবর্তী পরিচালিত এই ছবিটিতে অভাগী-র চরিত্রে অভিনয় করেছেন রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। এর পাশাপাশি রসিক চরিত্রে দেখা গিয়েছে আরজে সায়নকে এবং জমিদার চরিত্রে অভিনয় করেছেন সুব্রত দত্ত। আর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন দেবযানী চট্টোপাধ্যায়, আরজে জিনিয়া, কৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সৌরভ হালদার প্রমুখ।
advertisement
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘অভাগীর স্বর্গ’ অবলম্বনেই তৈরি হয়েছে ছবিটি। অনির্বাণ চক্রবর্তী পরিচালিত এই ছবিটিতে অভাগী-র চরিত্রে অভিনয় করেছেন রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। এর পাশাপাশি রসিক চরিত্রে দেখা গিয়েছে আরজে সায়নকে এবং জমিদার চরিত্রে অভিনয় করেছেন সুব্রত দত্ত। আর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন দেবযানী চট্টোপাধ্যায়, আরজে জিনিয়া, কৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সৌরভ হালদার প্রমুখ।
advertisement
জাতপাত আজকের দিনেও প্রচলিত। এটাই ফুটে উঠেছে ছবির কাহিনিতে। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য পরিষেবার অভাব ও মৃত্যুর যে নিষ্ঠুর বাস্তব - সেটাও ছবির ছত্রে ছত্রে প্রতিফলিত হয়েছে। আসলে রোগের কারণে মৃত্যু আধুনিক সময়ে প্রান্তিক অংশগুলির ক্ষেত্রেও কিন্তু কঠোর বাস্তব। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কাহিনির ১০০ বছর পরেও স্পষ্ট ভাবে দেখা যাবে যে, একটি ক্ষয়িষ্ণু জাতপাতের দিকে ঝুঁকে রয়েছে এই সমাজ। যেখানে আজকের দিনেও দলিত, তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি এবং অন্যান্য গোষ্ঠীর মানুষদের লাঞ্ছনা এবং হেনস্থার সম্মুখীন হতে হয়।
advertisement
advertisement
প্রত্যেক অভিনেতা-অভিনেত্রীই নিজেদের অভিনয় দক্ষতার মাধ্যমে চরিত্রগুলিকে অসাধারণ ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আর ছবিতে গ্রামের দৃশ্যপটও অসাধারণ ভাবে তুলে ধরেছেন ডিওপি মলয় মণ্ডল। ইন্ডাস্ট্রিতে ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কাজ করছেন। তাঁর কথায়, “অনির্বাণদা আমায় যখন ‘ও অভাগী’-র গল্পটি শোনান, তখন থেকেই এই কাজটা নিয়ে আমি বেশ উত্তেজিত ছিলাম। আর শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘অভাগীর স্বর্গ’ অনির্বাণ চক্রবর্তীর মতো করে শোনাটাও বেশ আনন্দের।”
advertisement
পরিচালক অনির্বাণ চক্রবর্তীর বক্তব্য, “প্রান্তিক গ্রামীণ জনগোষ্ঠী দূলে জাতকে যে জাতপাত এবং শোষণের শিকার হতে হয়েছে, সেই রূঢ় বাস্তবটাকেই তুলে ধরা হয়েছে। তবে এক্ষেত্রে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জটা ছিল শরৎচন্দ্রের আসল গল্পটির নির্যাস অক্ষুণ্ণ রেখে নতুন কিছু সৃষ্টি করা। সত্তরের দশকের গ্রামবাংলার সমসাময়িক বাস্তবতার কথা মাথায় রেখে নতুন চরিত্রও আনা হয়েছে।”
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement