Love Story Of An Actress: পরিচালকের প্রেমে হাবুডুবু ছিলেন Salman Khan-এর এই নায়িকা! ২৭ বছর পর নিলেন ডিভোর্স! আজ কোন সম্পর্কে এই নায়িকা?

Last Updated:
Love Story Of An Actress || Actress Revathi And Suresh Chandra Menon Love Affairs: এমনই এক দম্পতির কথা বলতে চলেছি, যারা ৮০-৯০-এর দশকে বেশ জনপ্রিয় ছিলেন বলিউড তথা দক্ষিণের বিনোদন জগতে।
1/8
বলিউড হোক বা দক্ষিণী সিনেমার আলো ঝলমলে জগৎ, কোনও তারকাই এই দুনিয়ার রোশনাই থেকে বাদ পড়েনি। এর রঙ কোনও না কোনও সময় প্রতিটি অভিনেতা-অভিনেত্রীর গায়ে। অনেক সময় সিনেমার পর্দার জুটি,  জুটি বেঁধেছেন বাস্তব জীবনেও। এতে কেউ প্রতারিত হন আবার কেউ প্রেমে সফলতাও পান। আজ আমরা আপনাকে দক্ষিণের এমনই এক দম্পতির কথা বলতে চলেছি, যারা ৮০-৯০-এর দশকে বেশ জনপ্রিয় ছিলেন বলিউড তথা দক্ষিণের বিনোদন জগতে।
বলিউড হোক বা দক্ষিণী সিনেমার আলো ঝলমলে জগৎ, কোনও তারকাই এই দুনিয়ার রোশনাই থেকে বাদ পড়েনি। এর রঙ কোনও না কোনও সময় প্রতিটি অভিনেতা-অভিনেত্রীর গায়ে। অনেক সময় সিনেমার পর্দার জুটি,  জুটি বেঁধেছেন বাস্তব জীবনেও। এতে কেউ প্রতারিত হন আবার কেউ প্রেমে সফলতাও পান। আজ আমরা আপনাকে দক্ষিণের এমনই এক দম্পতির কথা বলতে চলেছি, যারা ৮০-৯০-এর দশকে বেশ জনপ্রিয় ছিলেন বলিউড তথা দক্ষিণের বিনোদন জগতে।
advertisement
2/8
আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন যে আমরা যার কথা বলছি সে কে? চলুন, চিনে নেওয়া যাক তাঁকে। সলমন খানের 'লাভ' ছবিটি মনে আছে? যার গান 'সাথিয়া তুনে কেয়া কিয়া' তুমুল জনপ্রিয় হয়েছিল সেই সময়। সলমনের বিপরীতে তার সঙ্গে ছিলেন দক্ষিণের বিখ্যাত ও গ্ল্যামার জগতের সুন্দরী নায়িকা রেবতী। শুধু দক্ষিণে নয় বলিউডেও কাজ করেছেন রেবতী। অভিনয়ের জোরে রাজত্ব করছিলেন এই নায়িকা।
আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন যে আমরা যার কথা বলছি সে কে? চলুন, চিনে নেওয়া যাক তাঁকে। সলমন খানের 'লাভ' ছবিটি মনে আছে? যার গান 'সাথিয়া তুনে কেয়া কিয়া' তুমুল জনপ্রিয় হয়েছিল সেই সময়। সলমনের বিপরীতে তার সঙ্গে ছিলেন দক্ষিণের বিখ্যাত ও গ্ল্যামার জগতের সুন্দরী নায়িকা রেবতী। শুধু দক্ষিণে নয় বলিউডেও কাজ করেছেন রেবতী। অভিনয়ের জোরে রাজত্ব করছিলেন এই নায়িকা।
advertisement
3/8
অভিনেত্রী রেবতী মূলত মালায়লাম এবং তামিল ভাষায় কাজ করার জন্য পরিচিত ছিলেন। তিনি ৮০-৯০ এর দশকে অনেক ছবিতে কাজ করেছেন। কিন্তু এই সময়েই এক পরিচালকের প্রেমে পড়েন তিনি। কেউই জানতে পারেননি প্রথম দিকে। একটি তামিল ম্যাগাজিনে প্রকাশিত ছবি এবং তামিল পরিচালক ভারতীরাজের 'মন ভানাই' ছবির মাধ্যমেই সেই সময় রেবতীর ভাগ্য বদলে যায়।
অভিনেত্রী রেবতী মূলত মালায়লাম এবং তামিল ভাষায় কাজ করার জন্য পরিচিত ছিলেন। তিনি ৮০-৯০ এর দশকে অনেক ছবিতে কাজ করেছেন। কিন্তু এই সময়েই এক পরিচালকের প্রেমে পড়েন তিনি। কেউই জানতে পারেননি প্রথম দিকে। একটি তামিল ম্যাগাজিনে প্রকাশিত ছবি এবং তামিল পরিচালক ভারতীরাজের 'মন ভানাই' ছবির মাধ্যমেই সেই সময় রেবতীর ভাগ্য বদলে যায়।
advertisement
4/8
ছবিটি সিলভার জুবিলি হিট ছিল এবং রেবতী এই ছবিতে অভিনয়েই রাতারাতি তারকা হয়ে ওঠেন। এরপর তিনি 'প্রেমা পাসম' ছবিতে কাজ করেন এবং পরিচালক-অভিনেতা-কোরিওগ্রাফার সুরেশ চন্দ্র মেননের প্রেমে পড়েন। দুজনের প্রেম এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে বিষয়টি বিয়ের সিদ্ধান্তে পৌঁছেছিল এবং ১৯৮৬ সালে দম্পতি বিয়ে করেন।
ছবিটি সিলভার জুবিলি হিট ছিল এবং রেবতী এই ছবিতে অভিনয়েই রাতারাতি তারকা হয়ে ওঠেন। এরপর তিনি 'প্রেমা পাসম' ছবিতে কাজ করেন এবং পরিচালক-অভিনেতা-কোরিওগ্রাফার সুরেশ চন্দ্র মেননের প্রেমে পড়েন। দুজনের প্রেম এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে বিষয়টি বিয়ের সিদ্ধান্তে পৌঁছেছিল এবং ১৯৮৬ সালে দম্পতি বিয়ে করেন।
advertisement
5/8
সুরেশ এবং রেবতীর শেষ ছবি ১৯৯৩ সালে মুক্তি পায়, যার নাম ছিল 'পুঠিয়া মুখম'। এটি সুরেশ নিজেই পরিচালনা করেছিলেন। এই ছবিতেই অভিনেত্রীকে শেষ দেখা গিয়েছিল এবং ছবিটি হিট হয়েছিল। কিন্তু বিয়ের কিছু সময় পরই দুজনের প্রেমে ভাটা পড়তে শুরু করে। শুরু হয় সংঘাত। এর কারণ হিসেবে নির্দিষ্টভাবে তাঁদের মুখ থেকে কিছু জানা না গেলেও সম্পর্কের উষ্ণতা যে কমছিল সেকথা ছড়িয়ে পরে।
সুরেশ এবং রেবতীর শেষ ছবি ১৯৯৩ সালে মুক্তি পায়, যার নাম ছিল 'পুঠিয়া মুখম'। এটি সুরেশ নিজেই পরিচালনা করেছিলেন। এই ছবিতেই অভিনেত্রীকে শেষ দেখা গিয়েছিল এবং ছবিটি হিট হয়েছিল। কিন্তু বিয়ের কিছু সময় পরই দুজনের প্রেমে ভাটা পড়তে শুরু করে। শুরু হয় সংঘাত। এর কারণ হিসেবে নির্দিষ্টভাবে তাঁদের মুখ থেকে কিছু জানা না গেলেও সম্পর্কের উষ্ণতা যে কমছিল সেকথা ছড়িয়ে পরে।
advertisement
6/8
তবে, সুরেশ এবং রেবতীকে সেসময়কার চলচিত্রজগতের অন্যতম সেরা জুটিও মনে কড়া হত। একদিকে যখন এই যুগলের কাজের প্রশংসা করতে ক্লান্ত হননি অনুরাগীরা, অন্যদিকে দুজনের সম্পর্কের মধ্যে বাড়ছিল তিক্ততা। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার দোরগোড়ায় পৌঁছেছিল একটা সময়। বিয়ের ১৬ বছর পর দুজনেই আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
তবে, সুরেশ এবং রেবতীকে সেসময়কার চলচিত্রজগতের অন্যতম সেরা জুটিও মনে কড়া হত। একদিকে যখন এই যুগলের কাজের প্রশংসা করতে ক্লান্ত হননি অনুরাগীরা, অন্যদিকে দুজনের সম্পর্কের মধ্যে বাড়ছিল তিক্ততা। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার দোরগোড়ায় পৌঁছেছিল একটা সময়। বিয়ের ১৬ বছর পর দুজনেই আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
advertisement
7/8
২০০২ সালে, রেবতী এবং সুরেশ আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তারা আদালতে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদনও করেছিলেন। বিবাহবিচ্ছেদের আবেদনের আগেই দুজনে একে অপরের থেকে আলাদা থাকতে শুরু করেন। এর পরে, বিয়ের ২৭ বছর পর, ২২ এপ্রিল, ২০১৩-এ, দম্পতি চেন্নাইয়ের পারিবারিক আদালত থেকে বিবাহবিচ্ছেদ নেন এবং আলাদা হয়ে যান। আজ তাদের বিচ্ছেদের ১৩ বছর হয়ে গিয়েছে এবং এই এককালীন প্রেমিক যুগল এখনও একে অপরের থেকে আলাদাই থাকেন।
২০০২ সালে, রেবতী এবং সুরেশ আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তারা আদালতে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদনও করেছিলেন। বিবাহবিচ্ছেদের আবেদনের আগেই দুজনে একে অপরের থেকে আলাদা থাকতে শুরু করেন। এর পরে, বিয়ের ২৭ বছর পর, ২২ এপ্রিল, ২০১৩-এ, দম্পতি চেন্নাইয়ের পারিবারিক আদালত থেকে বিবাহবিচ্ছেদ নেন এবং আলাদা হয়ে যান। আজ তাদের বিচ্ছেদের ১৩ বছর হয়ে গিয়েছে এবং এই এককালীন প্রেমিক যুগল এখনও একে অপরের থেকে আলাদাই থাকেন।
advertisement
8/8
স্বামীকে ডিভোর্স দেওয়ার পর রেবতীও লাইমলাইটের দুনিয়াকে বিদায় জানিয়েছিলেন। একবার মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলার সময় অভিনেত্রী বলেছিলেন, তাঁর এবং সুরেশের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেলেও তাঁরা এখনও বন্ধু। তিনি এখন চলচ্চিত্র থেকে দূরে রয়েছেন এবং নিজের পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন।
স্বামীকে ডিভোর্স দেওয়ার পর রেবতীও লাইমলাইটের দুনিয়াকে বিদায় জানিয়েছিলেন। একবার মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলার সময় অভিনেত্রী বলেছিলেন, তাঁর এবং সুরেশের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেলেও তাঁরা এখনও বন্ধু। তিনি এখন চলচ্চিত্র থেকে দূরে রয়েছেন এবং নিজের পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন।
advertisement
advertisement
advertisement