West Medinipur News: প্লাস্টিকের গামলাতে পদ্ম চাষ করে আয়ের মুখ দেখছেন বধূ

Last Updated:

বাড়িতে প্লাস্টিকের গামলায় পদ্ম চাষ করে এবার স্বনির্ভর হচ্ছে মানুষজন। পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদার সোমা বেরা এইভাবেই স্বনির্ভর হয়ে উঠেছেন

+
title=

পশ্চিম মেদিনীপুর: শখেই শুরু বাগান করা‌। সেই শখের বাগান থেকেই শুরু হয়েছে ব্যবসা। চারাগাছ বিক্রি করে লাভও হচ্ছে বেশ। করোনার সময় থেকে ধীরে ধীরে বেড়েছে ব্যবসা। এভাবেই পদ্মফুল চাষ করে লাভের মুখ দেখছেন গৃহবধূ সোমা বেরা।
পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদার বাসিন্দা সোমা। করোনার সময় ঘরবন্দি অবস্থায় শুরু করেন বাগানের পরিচর্যা। ছোটবেলা থেকে গাছ লাগানো, বাগান করার শখ। তাই লকডাউনের সময় ঘরবন্দি অবস্থায় বাড়িতে শুরু করেছিলেন ফুলগাছ লাগানো। এরপর দেশি পদ্মের বীজ এনে শুরু করেন পদ্ম ফুলের গাছ লাগানো। বর্তমানে প্রায় ৫২ টি প্রজাতির পদ্মের গাছ আছে তাঁর বাগানে। লাল, গোলাপী, সাদা, হলুদ সহ বিভিন্ন রঙের বিভিন্ন আকারের পদ্ম ফুল ফুটে আছে এই বধূর বাগানে। ইতিমধ্যে পদ্ম ফুলের গাছ অনলাইন এবং অফলাইনে বিক্রিও করছেন তিনি। দামও সাধ্যের মধ্যে। ন্যূনতম আড়াইশো টাকা থেকে দাম শুরু। কেরালা সহ দেশীয় নানান প্রজাতির পদ্মের সঙ্গে তাঁর বাগানে চাষ হচ্ছে ভিয়েতনামের পদ্ম। ফুল ও গাছের চারা বিক্রি করে লাভ‌ও হোক হচ্ছে।
advertisement
advertisement
প্রসঙ্গত, পদ্মফুল সাধারণত পুকুর, খাল, বিলের মত জলাশয় চাষ হয়। তবে বর্তমানে চৌবাচ্চা কিংবা প্লাস্টিকের গামলাতেও হচ্ছে পদ্মের চাষ। যা বাড়তি শোভা বাড়াচ্ছে ঘরের। যারা ফুল ভালোবাসেন তাঁরা এভাবেই ঘরের মধ্যে বা বাড়ির ব্যালকনিতে পদ্মফুল ফুটিয়ে শোভা বৃদ্ধি করছেন। সোমার বাগানজুড়ে ৫২ প্রজাতির প্রায় শতাধিক পদ্মের গাছ আছে। তাঁর এই ফুল চাষে সহযোগিতা করেন স্বামী সুমিত বেরা। এভাবেই স্বনির্ভর হয়ে উঠেছেন ওই দম্পতি।
advertisement
রঞ্জন চন্দ
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম মেদিনীপুর/
West Medinipur News: প্লাস্টিকের গামলাতে পদ্ম চাষ করে আয়ের মুখ দেখছেন বধূ
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement