স্প্রিন্ট ট্র্যাকে জামাইকার রাজত্ব শেষ হতে চলেছে, চিন্তায় উসাইন বোল্ট

Last Updated:

১০০ মিটার এবং ২০০ মিটারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বোল্ট মনে করছেন, তার দেশের মহিলা স্প্রিন্টারদের অবস্থা তুলনামূলক ভাল, বরং পুরুষদের বেশ কঠিন অবস্থার মুখোমুখি হতে হবে

শুধুমাত্র ২০০৮ সালের ৪০০ মিটারের রিলেতে নেস্টা কার্টারের স্বর্ণপদকটি কেড়ে নেওয়া হয় কারণ তিনি ডোপ টেস্টে ধরা পড়েছিলেন। ১০০ মিটার এবং ২০০ মিটারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বোল্ট মনে করছেন, তার দেশের মহিলা স্প্রিন্টারদের অবস্থা তুলনামূলক ভাল, বরং পুরুষদের বেশ কঠিন অবস্থার মুখোমুখি হতে হবে। 'এটা খুবই হতাশাজনক।' রয়টার্সকে বললেন বোল্ট।
"আমি ভেবেছিলাম আমাদের অ্যাথলিট উৎপাদন খুব ভাল, শেষ দুটো অলিম্পিকে। কিন্তু এটা আমায় খুব হতাশ করে যে জায়গায় আমরা এখন দাড়িয়ে, গোটা বিশ্ব আমাদের থেকে এগিয়ে আছে। পুরুষ বিভাগকে বেশ কঠিন পরীক্ষার মুখে পড়তে হবে....আমি হতাশ, কারণ আমি মনে করি আমাদের প্রতিভার অভাব নেই, শুধু আমরা তাকে তৈরি করতে পারি না ঠিক করে"।
advertisement
advertisement
বোল্ট শুধু জামাইকার তরুণ স্প্রিন্টারদের উদ্বুদ্ধ করেননি, তার হাত ধরে জামাইকা রাজত্ব করেছে অলিম্পিকের ট্র্যাকে। বোল্টের ট্রেনিং পার্টনার ব্লেক, তিনিও ২০১১ তে যখন বোল্ট ছিটকে যান, তখন দেশের হয়ে সোনা ফিরিয়ে আনেন। টোকিও অলিম্পিকে জামাইকার হয়ে সোনা জেতার সবথেকে বেশি সুযোগ আছে ব্লেকের। বোল্টের পর তিনি তার দেশের শ্রেষ্ঠ স্প্রিন্টার।
advertisement
এই মরশুমে তিনি ৯.৯৫ সেকেন্ডে ১০০ মিটার দৌড়ে বিশ্বের নজর কেড়ে নিয়েছেন। বোল্ট নিজের মনে করছেন জামাইকার দুর্বল হওয়া মানে আমেরিকার ফেভারিট হয়ে পড়া। আমেরিকানরা সেই ২০০৪ সালের পর ১০০ মিটারে স্বর্ণ পদক জেতেনি। কিন্তু এবার একাধিক আমেরিকান স্প্রিন্টার পদক জয়ের ক্ষমতা রাখে। টেভ্ন ব্রমেল, রনি বেকার, ফ্রেড কেরলে - এই তিনজনের প্রত্যেককেই পদক জয়ের দাবিদার মনে করেন বোল্ট।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
স্প্রিন্ট ট্র্যাকে জামাইকার রাজত্ব শেষ হতে চলেছে, চিন্তায় উসাইন বোল্ট
Next Article
advertisement
SIR Update: কবে বাড়িতে আসবেন বিএলও, কীভাবে জানবেন ভোটার? বাড়িতে না থাকলে কি SIR-এ নাম কাটা যাবে? জবাব দিল কমিশ
কবে বাড়িতে আসবেন বিএলও, কীভাবে জানবেন ভোটার? বাড়িতে না থাকলে কি নাম কাটা যাবে? জেনে নিন
  • এসআইআর নিয়ে আশ্বস্ত করল নির্বাচন কমিশন৷

  • কবে বাড়িতে আসবেন বিএলও?

  • নাম কাটা যাওয়ার ভয় দূর করলেন রাজ্যের সিইও৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement