Bankura Tourism: পাহাড়, নদী, জঙ্গল...! বর্ষায় ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান? দক্ষিণবঙ্গের প্রাণ জুড়ানো সব জায়গা, দেখে নিন তালিকা

Last Updated:

Bankura Tourism: বছরের পর বছর ধরে অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষের প্রিয় ঠিকানা পুরুলিয়া, বাঁকুড়া জঙ্গলমহল। বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্রগুলি হল...

+
জঙ্গলমহল 

জঙ্গলমহল 

বাঁকুড়া: বাঁকুড়া জেলার জঙ্গলমহল এলাকা। জঙ্গলমহলের আদি বাসিন্দা রয়েছেন তাদের জীবন জীবিকার যথেষ্ট কঠিন। এখানকার আদিবাসী মানুষ কঠিন পরিশ্রমী এবং অধিকাংশই ‘দিন আনা দিন খাওয়া’। বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলে ধীরে ধীরে উন্নতি হলেও, যেন শতাব্দী প্রাচীন সভ্যতার ছিটেফোঁটা আবিষ্কার করা যায় এই জায়গায়। বাঁকুড়ার জঙ্গলমহল অত্যন্ত সুন্দর। সেই কারণেই বছরের পর বছর ধরে অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষের প্রিয় ঠিকানা পুরুলিয়া, বাঁকুড়া জঙ্গলমহল। বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্রগুলির মধ্যে হল সুতান, ঝিলিমিলি, বারো মাইল জঙ্গল, তালবেড়িয়া এবং বড়দি পাহাড়।
চলে আসুন সারেঙ্গার বড়দি পাহাড়ে। কী অপরূপ সুন্দর জায়গা। গেলে প্রাণ জুড়িয়ে যাবে। নদীর চর, তাতে বোটিং, আর পাশে সুবিশাল সুন্দর পাহাড়। যেন মনে হবে অন্য পৃথিবী। রয়েছে থাকার জন্য ইকো রিসোর্ট। রাত কাটাতে পারেন, করতে পারেন অ্যাডভেঞ্চার। এটি খুবই একটি আন্ডাররেটেড জায়গা। বর্ষায় অপরূপ সাজে সেজে ওঠে। তাই দেরি না করে অবশ্যই একবার ঘুরে দেখতে পারেন।
advertisement
advertisement
বাঁকুড়া শহর থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরে রানিবাঁধ। সেখান থেকে ঝিলিমিলি যাওয়ার রাস্তা ধরে বারো মাইলের জঙ্গল পেরিয়ে ১৩ কিলোমিটার গেলেই সুতান। এই জায়গায় মানুষের যাতায়াত কম। কান পাতলে শোনা যায় জঙ্গলের ফিসফিসানি। এখানে দেখতে পাবেন একটি ওয়াচ টাওয়ার এবং বাংলো। জঙ্গল বেষ্টিত একটা ড্যাম। সম্ভবত বাঁকুড়ার সবচেয়ে সুন্দর ড্যাম। নৌকোয় করে ঘুরলে তো ভুলেই যাবেন কোথায় পৌঁছে গেছেন। আর এই বর্ষার মরশুমে, ফাঁকায় ফাঁকায় যদি অ্যাডভেঞ্চার সারতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আসতে হবে বাঁকুড়ার এই ড্যামে।
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মানুষের ভিড় নেই বললেই চলে। দক্ষিণ বাঁকুড়ার একেবারে শেষ প্রান্ত। ঝাড়খণ্ড লাগোয়া সবুজ জনপদ ঝিলিমিলি। বিরাট বিরাট সব শাল, শিমূল, মহুয়া গাছে ছাওয়া ঝিলিমিলির প্রকৃতি আপনাকে শান্তি দেয়। গ্রীষ্মেও যেন ঝিলিমিলির বাতাস মিষ্টি। আর বর্ষায় তো কথাই নেই। বাঁকুড়া শহর থেকে ঝিলিমিলির দূরত্ব ৭০ কিলোমিটার, মুকুটমণিপুর থেকে ৪৫ কিলোমিটার। ঝিলিমিলি থেকে সোজা চলে আসতে হবে, রাইতারা গ্রাম। সেই গ্রামের পাশেই রয়েছে বিশাল একটি জঙ্গল বেষ্টিত জলাধার, নাম তালবেড়িয়া। এছাড়াও জঙ্গলমহল মূলত যে মহকুমায় অবস্থিত সেটি হল খাতড়া মহকুমা। খাতড়া মহকুমায় রয়েছে বাঁকুড়ার রানী মুকুটমণিপুর। সেই মুকুটমণিপুরে পেয়ে যাবেন মুসাফিরানা, ডিয়ার পার্ক। মুকুটমণিপুরের কাছেই অবস্থিত রয়েছে অম্বিকানগর রাজবাড়ি। সবমিলিয়ে বাঁকুড়ার জঙ্গলমহল এক দুর্দান্ত জায়গা। যেটা ভুলেও মিস করবেন না কিন্তু।
advertisement
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bankura Tourism: পাহাড়, নদী, জঙ্গল...! বর্ষায় ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান? দক্ষিণবঙ্গের প্রাণ জুড়ানো সব জায়গা, দেখে নিন তালিকা
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement