শিব পুজো করতে যাচ্ছিলেন, হঠাৎ নদীতে ঝাঁপ! পুলিশের তৎপরতায় প্রাণ বাঁচল প্রৌঢ়ের

Last Updated:

পুলিশের এই দ্রুত তৎপরতাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার মানুষ

পুলিশের তৎপরতায় বাঁচল প্রাণ। প্রতীকী ছবি
পুলিশের তৎপরতায় বাঁচল প্রাণ। প্রতীকী ছবি
ঝাড়গ্রাম, রাজু সিংঃ নয়াগ্রাম থানার তৎপরতায় সুবর্ণরেখা নদীতে ঝাঁপ দেওয়া এক ব্যক্তির প্রাণ রক্ষা পেল। সোমবার দুপুরে নয়াগ্রাম থানার ডাহি এলাকায় জঙ্গলকন্যা সেতু থেকে হঠাৎই নদীতে ঝাঁপ দেন ঝাড়গ্রামের সাঁকরাইল থানার সাতখুলি গ্রামের বাসিন্দা হেমন্ত পাত্র (৪৫)। তবে কোনও দুর্ঘটনা ঘটার আগেই পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে। বর্তমানে হেমন্তবাবুর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে খবর।
পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, হেমন্তবাবু এদিন ডাহিঘাট থেকে জল নিয়ে খড়্গপুরের কেশিয়াড়িতে এক মন্দিরে শিবপূজা করতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু মন্দিরে পৌঁছনোর আগেই অজ্ঞাত কারণে তিনি নদীতে ঝাঁপ দেন।
আরও পড়ুনঃ আমতা লোকাল দেরিতে আসায় হয়রানি! বাঁকড়া নয়াবাজ স্টেশনে রেল অবরোধ যাত্রীদের
সেই সময় কর্মরত নয়াগ্রাম থানার একটি পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে ছিল। উদ্ধারকার্যে উপস্থিত ছিল নয়াগ্রাম থানার বড় পুলিশের টিম। তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় মৎস্যজীবীদের নৌকা নিয়ে প্রায় ডুবন্ত অবস্থায় হেমন্তবাবুকে উদ্ধার করেন। তাঁকে নয়াগ্রাম সুপারস্পেশ্যালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে বর্তমানে তাঁর স্ত্রী রয়েছেন। জানা গিয়েছে, হেমন্তবাবুর শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল।
advertisement
advertisement
পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার ভক্তের বেশে ‘জল ঢালা’ উৎসবে যোগ দিতে নয়াগ্রাম ব্লকের ডাহিঘাট থেকে কেশিয়াড়ি যাচ্ছিলেন হেমন্ত পাত্র। তার মাঝেই ঘটে বিপত্তি! পুলিশের এই দ্রুত তৎপরতাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার মানুষ। তবে ঘটনার সঠিক কারণ জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
শিব পুজো করতে যাচ্ছিলেন, হঠাৎ নদীতে ঝাঁপ! পুলিশের তৎপরতায় প্রাণ বাঁচল প্রৌঢ়ের
Next Article
advertisement
EXCLUSIVE: লাল কেল্লা বিস্ফোরণের ষড়যন্ত্র কীভাবে রচিত হয়েছিল, সন্ত্রাস ও বিশ্বাসঘাতকতার গল্প
লাল কেল্লা বিস্ফোরণের ষড়যন্ত্র কীভাবে রচিত হয়েছিল, সন্ত্রাস ও বিশ্বাসঘাতকতার গল্প
  • লাল কেল্লা বিস্ফোরণের ষড়যন্ত্র কীভাবে রচিত হয়েছিল

  • সন্ত্রাস ও বিশ্বাসঘাতকতার গল্প

  • এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট

VIEW MORE
advertisement
advertisement