Marcos Commando: হাইজ্যাক হওয়া জাহাজ থেকে ভারতীয়দের উদ্ধার, চিনুন ভারতের মার্কোস কম্যান্ডোদের

Last Updated:

Marcos Commando: মার্কোস কমান্ডোরা শুক্রবার উত্তর আরব সাগরে হাইজ্যাক হওয়া জাহাজ এমভি লীলা নরফো থেকে ১৫ জন ভারতীয় সহ মোট ২১ জন ক্রু সদস্যকে উদ্ধার করেছে

নৌবাহিনী। প্রতীকী ছবি
নৌবাহিনী। প্রতীকী ছবি
নয়া দিল্লি: আরব সাগরে সোমালিয়ার উপকূলে হাইজ্যাক হওয়া একটি জাহাজ থেকে ১৫ জন ভারতীয়কে উদ্ধার করে ভারতীয় নৌবাহিনীর কম্যান্ডোরা। ভারতীয় নৌবাহিনীর স্পেশাল মেরিন কমান্ডোস বা ‘মার্কোস’ কমান্ডোরা শুক্রবার উত্তর আরব সাগরে হাইজ্যাক হওয়া লাইবেরিয়ান-পতাকাবাহী বাণিজ্যিক জাহাজ এমভি লীলা নরফো থেকে ১৫ জন ভারতীয় সহ মোট ২১ জন ক্রু সদস্যকে উদ্ধার করেছে। এই জাহাজটি কিছু সশস্ত্র জলদস্যু দ্বারা হাইজ্যাক করা হয়েছিল।
কিন্তু ভারতীয় নৌবাহিনী ক্রু সদস্যদের উদ্ধারের জন্য একটি যুদ্ধজাহাজ আইএনএস চেন্নাই, সামুদ্রিক টহলদারি বিমান, হেলিকপ্টার এবং পি-৮আই এবং দূরপাল্লার বিমান এবং প্রিডেটর এমকিউ৯বি ড্রোন মোতায়েন করেছিল। এরপরেই অভিযান চালায় মার্কোস কমান্ডোরা। কিন্তু কারা এই মার্কোস কম্যান্ডো? জেনে নিন।
মার্কোস কমান্ডোদের সমুদ্রের আলেকজান্ডারও বলা হয়। মার্কোস কমান্ডোরা ভারতীয় নৌবাহিনীর একটি বিশেষ ইউনিট, যারা গভীর সমুদ্রে শত্রুদের সঙ্গে লড়াই করার দক্ষতা রয়েছে। MARCOS বলা হলেও এই কম্যান্ডোদের আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের বলা হয় মেরিন কমান্ডো ফোর্স (MCF)। তবে এরা শুধুমাত্র যে জলপথে অপারেশন চালায় এমনটা নয়। জি ২০ সম্মেলনের সময়ে কাশ্মীরে মোতায়েন করা হয়েছিল এই কম্যান্ডোদের।
advertisement
advertisement
সাধারণত কম্যান্ডো অপারেশন, পণবন্দি উদ্ধার, জঙ্গি হানার রুখে দেওয়ার মতো ঘটনার ক্ষেত্রে মার্কোস কম্যান্ডোদের বেশি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। মার্কোস কমান্ডোদের এই বাহিনী ১৯৮৭ সালে গঠন করা হয়েছিল। এর আগে সত্তরের দশকে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হয়েছিল। এ সময় নৌবাহিনীর এমন কমান্ডো বাহিনীর প্রয়োজন হয়েছিল, যারা জলের মধ্যে গিয়ে শক্রুদের উপর হামলা চালাতে পারে।
advertisement
এর উদ্দেশ্য ছিল এমন কমান্ডো প্রস্তুত করা যারা সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের মতো বিশেষ অভিযান পরিচালনা করতে পারে। এই ইউনিটটি ১৯৮৭ সালের পরে সক্রিয় হয়। তারপর থেকে যে কোনও কঠিন সময়ে এই দলটি প্রেরণ করা হয়। ১৯৯১ সালে এর নাম পরিবর্তন করে ‘মেরিন কমান্ডো ফোর্স’ (MCF) করা হয়।
advertisement
এদের প্রশিক্ষণ অত্যন্ত কঠোর হয়। শুধু ভারতীয় নৌবাহিনী থেকে নয়, ব্রিটিশ ও আমেরিকান নৌবাহিনীর প্রশিক্ষকদের কাছ থেকেও তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এই দলে বেশিরভাগ ২০-২২ বছর বয়সী যুবকদের নেওয়া হয়। আশির দশকে শ্রীলঙ্কায় ‘অপারেশন পবন’-এর অংশও ছিল মার্কোস কম্যান্ডোরা।
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Marcos Commando: হাইজ্যাক হওয়া জাহাজ থেকে ভারতীয়দের উদ্ধার, চিনুন ভারতের মার্কোস কম্যান্ডোদের
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement