Nadia News: তেহট্টের বারুইপাড়ার পেয়ারা এখন পাড়ি দিচ্ছে ভিন রাজ্যেও 

Last Updated:

বারুইপাড়া এলাকার প্রায় পাঁচ হাজার কৃষক প্রায় দেড় হাজার বিঘা জমিতে পেয়ারা চাষ করেন।

+
title=

তেহট্ট: পেয়ারার নাম শুনলেই বারুইপুরের কথা মনে পড়ে। কিন্তু বারুইপুরের মতো তেহট্ট ২ নম্বর ব্লকের বারুইপাড়ার পেয়ারাও বাজার দখল করে আছে। এখানকার পেয়ারা স্থানীয় চাহিদা পূরণ করে রাজ্যের গণ্ডি পেরিয়ে ভিন রাজ্যেও পাড়ি দেয়। কৃষকদের দাবি এখানকার পেয়ারা বারুইপাড়ার পেয়ারার মতো দেখতে সুন্দর না হলেও স্বাদে অতুলনীয়। বিভিন্ন জায়গায় বারুইপাড়ার পেয়ারা বারুইপুরের পেয়ারার নামেই বিক্রি হয়।
তেহট্ট দু'নম্বর ব্লকের বারুইপাড়া প্রধানত কৃষি প্রধান এলাকা। কৃষিকাজই এই এলাকার বাসিন্দাদের মূল জীবিকা। একসময়ে এখানে পাট ধান সহ বিভিন্ন ধরনের সবজির চাষ হত। কিন্তু ওই সমস্ত চাষের লাভ না হওয়ায় এখানকার কয়েকজন কৃষক বছর দশেক আগে পেয়ারা চাষ শুরু করেন। প্রথম চাষেই ভালো লাভ হওয়ায় তাদের দেখে একে একে অন্যান্য কৃষকরাও তাদের জমিতে পেয়ারা চাষ শুরু করেন।
advertisement
advertisement
কৃষকদের দাবি অন্যান্য চাষের থেকে পেয়ারা চাষে খরচ কম এবং একবার চাষ করলেই ন্যূনতম রক্ষণাবেক্ষণ খরচ করেই প্রায় দশ বছর ফল পাওয়া যায়। অন্যান্য চাষের থেকে ঝুঁকিও কম। এক বিঘা জমি থেকে বছরে প্রায় ৬০-৭০ হাজার টাকার পেয়ারা বিক্রি হয়। সেই কারণেই বারুইপারা এলাকার প্রায় পাঁচ হাজার কৃষক প্রায় দেড় হাজার বিঘা জমিতে পেয়ারা চাষ করেন। এখানকার উৎপাদিত পেয়ারা স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে ভিন রাজ্য রফতানি করা হয়।
advertisement
Mainak Debnath
view comments
বাংলা খবর/ খবর/নদিয়া/
Nadia News: তেহট্টের বারুইপাড়ার পেয়ারা এখন পাড়ি দিচ্ছে ভিন রাজ্যেও 
Next Article
advertisement
১ কোটি টাকার মহারানি গাউন ! ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল সোনা, রুপো এবং মূল্যবান পাথরখচিত জয়পুরের এক মাস্টারপিস
১ কোটি টাকার মহারানি গাউন ! ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল জয়পুরের এক মাস্টারপিস
  • ১ কোটি টাকার মহারানি গাউন !

  • ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল সোনা, রুপো এবং মূল্যবান পাথরখচিত

  • জয়পুরের এক মাস্টারপিস

VIEW MORE
advertisement
advertisement