Special Singara : আলু নয়, এই শিঙাড়ার ভিতর রয়েছে 'ম্যাজিক' পুর! কামড়ালেই চোখ বুজে আসবে, একবার খেলে জীবনে ভুলবেন না

Last Updated:

একবার খেলে খাবেন বারবার যেতে চাইবেন৷ দুর্গাপুরের এই বিখ্যাত শিঙাড়ার ভিতর কী আছে জানলে অবাক হবেন ।

+
বিখ্যাত

বিখ্যাত সেই তেলেভাজা স্ন্যাকস

দুর্গাপুর: দুর্গাপুরের পিরামিড আকৃতির বিখ্যাত মশলা বিহীন মুখরোচক এই স্ন্যাকস খেয়েছেন কখনও। ওই স্ন্যাকস রাজ্যে প্রায় দুস্পাপ্য বললেই চলে। পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরে কেবল একটি দোকানেই বহু বছর ধরে মিলছে বলে দাবি স্থানীদের।ওই স্ন্যাকসের ভিতরে থাকা পুরের মধ্যে যেন যাদু আছে। একবার খেলেই এর পাগল করা স্বাদে গন্ধে মুগ্ধ হয়ে যাবেন। দুর্গাপুর রেলস্টেশনের কাছেই পশ্চিম রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় রাস্তায় পাশেই রয়েছে  সুবোধবাবুর তেলেভাজার ওই দোকান। ওই দোকানের স্পেশাল স্ন্যাকস হল নারকেলের শিঙাড়া। খুবই সাদামাটাভাবে ওই শিঙ্গাড়া তৈরি করেন সুবোধ চক্রবর্তী।কিন্তু শিঙাড়ার ওই সাদামাটা পুরের মধ্যেই আছে আসল কেরামতি।পুর তৈরিতে উপকরণ হিসেবে তিনি ব্যবহার করেন শুধুমাত্র নারকেল কোরানো, কাঁচা পেঁয়াজ, কাঁচা লঙ্কা ও বাদাম সহ নুন মিষ্টি। ব্যাস তাতেই কেল্লাফতে।
কোনও গুঁড়ো অথবা বাটা মশলা কিছুই ব্যবহার করেন না। তাতেই স্বাদে গন্ধে পাগল হয়ে যান খাদ্য প্রেমীরা। শিঙাড়ার নাম শুনলেই খাদ্য রসিক বাঙালির জিভে জল আসে? আলুর পুর অথবা মাংসের পুর দেওয়া হয়ত অনেকেই খেয়েছেন। এমনকি চাউমিনের পুর ভরা সিঙাড়াও খেয়েছেন অনেকে ! কিন্তু নারকেলের পুর দেওয়া মশলা বিহীন সুস্বাদু এই সিঙাড়ার জুড়ি মেলা ভার।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
advertisement
তবে কথায় আছে  ‘প্রথমে দর্শনধারী, পরে গুণবিচারী’। কিন্তু এই ক্ষেত্রে যে একেবারেই ব্যাতিক্রম তা বলা বাহুল্য। বাংলার এই প্রবাদকে সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণ করে কেবল গুণেই বাজিমাত সুবোধবাবুর জরাজীর্ণ ঠেলা গাড়ির বিখ্যাত নারকেলের শিঙাড়া। এই বিখ্যাত সিঙাড়া খেতে ভিড় জমান দূর দুরান্ত থেকে আসা বহু মানুষ।এমনকি বিখ্যাত নারকেল সিঙাড়া  পার্সেল করে নিয়ে যায় দিল্লি, মুম্বই সহ ব্যাঙ্গালুরের বাসিন্দারা। ঝাড়খণ্ড ও বিহার থেকে খেতে আসেন আম জনতা! দোকানটি দুর্গাপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন হওয়ায় ভিন রাজ্যের মানুষের আনাগোনা লেগেই থাকে। বার্ধক্যজনিত কারণে বর্তমানে সুবোধবাবু দোকানে কমই থাকেন। তবে তাঁর ছেলে প্রভাত চক্রবর্তী ও পুত্রবধূই এখন দোকান চালাচ্ছেন।
advertisement
প্রায় ৩০ বছরের অধিক সময় ধরে নারকেল শিঙাড়া বানিয়ে আসছেন তাঁরা। এক সময় একটি শিঙাড়া বিক্রি হত দেড় টাকায়। বর্তমানে অগ্নিমূল্যের বাজারের তুলনায় তার মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে মাত্র সাত টাকা হয়েছে। যেখানে সমান্য আলুর চপের মূল্য ৬- ১০ টাকা।সেখানে খুব স্বল্প লাভ্যাংশ রেখেই আজও দেদার বিকচ্ছে ওই সিঙ্গারা।  প্রতিদিন প্রায় ৪০০ পিস বিক্রি হয়। পুজো অনুষ্ঠানের  সময় ৭০০ পিসও বিক্রি হয়ে থাকে।এছাড়াও ওই দোকানে বিভিন্ন রকমারি তেলে ভাজাও মেলে।
advertisement
দীপিকা সরকার
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Special Singara : আলু নয়, এই শিঙাড়ার ভিতর রয়েছে 'ম্যাজিক' পুর! কামড়ালেই চোখ বুজে আসবে, একবার খেলে জীবনে ভুলবেন না
Next Article
advertisement
Durga Puja Weather Update: নবমীর রাত থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন ! তার আগে সপ্তমী-অষ্টমীতে কী পূর্বাভাস? বৃষ্টি কি বাধ সাধবে ঠাকুর দেখায়
নবমীর রাত থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন ! সপ্তমী-অষ্টমীতে কী পূর্বাভাস? বৃষ্টি কতটা হতে পারে
  • নবমীর রাত থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন !

  • তার আগে সপ্তমী-অষ্টমীতে কী পূর্বাভাস?

  • বৃষ্টি কি বাধ সাধবে ঠাকুর দেখায়

VIEW MORE
advertisement
advertisement