Durga Puja Special: দুর্গাপুজোর ক’দিন কবজি ডুবিয়ে খান রকমারি বাঙালি পদ, এক্সক্লুসিভ মেনু লঞ্চ শহরের এই রেস্তোরাঁর

Last Updated:

Polo Floatel launches exclusive Durga Puja Menu: ঢাক বাজছে। বাতাসে ভাসছে শারদীয়া সুর। পাশে বাউল গান। আর হোটেলের স্কাই ডেকে গঙ্গার হাওয়া খেতে খেতে ভাত আর খাসির মাংসের স্বাদ নিচ্ছেন আপনি। পুরো জমে ক্ষীর, তাই না !

Polo Floatel launches exclusive Durga Puja Menu
Polo Floatel launches exclusive Durga Puja Menu
কলকাতা: পুজো আর পেটপুজো। দুইই যেন সমার্থক। দুর্গাপুজোর চারদিন ঘুরে ঘুরে ঠাকুর দেখা, হইহল্লা আর কবজি ডুবিয়ে খাওয়াদাওয়া। এটাই বাঙালির চিরাচরিত রুটিন। আর যদি গঙ্গাবক্ষে ভাসতে ভাসতে ভূরিভোজের সুযোগ মেলে তাহলে তো কথাই নেই!
একবার কল্পনা করুন। ঢাক বাজছে। বাতাসে ভাসছে শারদীয়া সুর। পাশে বাউল গান। আর হোটেলের স্কাই ডেকে গঙ্গার হাওয়া খেতে খেতে ভাত আর খাসির মাংসের স্বাদ নিচ্ছেন আপনি। পুরো জমে ক্ষীর, তাই না। পুজোর সময় এমনই আয়োজন নিয়ে হাজির হচ্ছে পোলো ফ্লোটেল। এই দিন লঞ্চ হল পুজোর মেনু।
advertisement
advertisement
একেবারে খাঁটি বাঙালি রান্না। চিরাচরিত খাবারের স্বাদ। সঙ্গে বিলাসবহুল উদযাপন। পোলো ফ্লোটেলের পুজো আয়োজনের এটাই সার কথা। সব ট্যাক্স নিয়ে খরচ পড়বে ১৮৯৯ টাকা। দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টে পর্যন্ত চলবে মধ্যাহ্নভোজ। আর নৈশভোজের সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত। ২ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে আর্লি বার্ড। এর খরচ পড়বে ১৭৪৯ টাকা।
advertisement
কলকাতার পোলো ফ্লোটেলের জেনারেল ম্যানেজার সৌমেন হালদার (Soumen Halder, General Manager, Polo Floatel, Kolkata) বলেন, “সামনেই দুর্গাপুজো। বঙ্গবাসীর জন্য তাই বিশেষ আয়োজন করেছে পোলো ফ্লোটেল। এবছর ঐতিহ্য আর আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটাতে চাই আমরা। সেই জন্য ঢাকিরা থাকবেন, তাঁদের ছন্দোময় বোলে দুর্গাপুজোর আমেজ ধরা দেবে। উৎসবমুখর পরিবেশে অন্য মাত্রা যোগ করবে বাউল সঙ্গীত আর লাইভ গানের পারফরম্যান্স।’’
advertisement
মেনুতে কী থাকছে? সৌমেন বললেন, “পুজোর ছোঁয়া থাকছে মেনুতেও। সঙ্গে শরতের স্বাদ। “পুজোর ৬ দিনে ৬ রকমের মেনু। প্রথমেই থাকবে ওয়েলকাম ড্রিঙ্ক। তারপর স্টার্টার। সেটা ফুরোতে না ফুরোতেই চলে আসবে স্যালাড আর ফল মাখা। এরপর ধীরে ধীরে মেন কোর্সের দিকে এগোনো। সেখানে থাকছে রকমারি আয়োজন। এরপর প্রায় ১৬ রকমের ভাজাভুজি। তারপর নিয়ম মেনে আচার, চাটনি এবং পাঁপড়। আর শেষ পাতে মিষ্টি।
advertisement
পঞ্চমীর মেনু:
ওয়েলকাম ড্রিঙ্কে থাকছে আদা, লেবু, পুদিনার শরবত পানসা।
তারপর স্টার্টারে গন্ধরাজ চিকেন কাবাব, কাঁচকি মাছের চপ, কালো জিরে দিয়ে ছানা কড়াইশুঁটির টিক্কি আর পুরনো কলকাতা স্টাইলের ভেজিটেবল চপ। স্যুপ এবং মশলাদার সসের সঙ্গে স্টিমড চিকেন এবং ভেজ মোমোও থাকবে।
advertisement
এরপর থাকছে স্যালাড আর ফল মাখা। এতে নিমকি এবং ফুচকা – দুই রকম পুর ও জলের স্বাদ নেওয়া যাবে। এছাড়া থাকবে ঘুগনি চাট, সিঙ্গাড়া চাট, পাপড়ি চাট, পিঁয়াজি আর পকোড়ার চাট। আর ফল মাখায় আনারস, সীতাফল মাখা, চিকু মাখা, পেয়ারা মাখা, আমলকি মাখা আর গ্রিন স্যালাড।
মেন কোর্সে থাকবে কলকাতার চিকেন বিরিয়ানি, মাটন চুই ঝাল, ভাপা চিংড়ি, আলু-পোস্ত-টমেটো দিয়ে তেল ঝালে পার্সে, ফুলকপির ছেঁচকি, ছানার কালিয়া, ধোঁকার ডালনা, পাঁচ মেশালি সবজি আর বড়ি ভাজা, নারকেল দিয়ে ছোলার ডাল, ফুলকো লুচি, বাসন্তী পোলাও আর ঘি ভাত।
advertisement
এর সঙ্গে রকমারি ভাজাভুজি। ঝুরি আলু ভাজা, কাঠি বেগুন ভাজা, করলা ভাজা, পটল ভাজা, লাল শাক ভাজা, বাজারের তাজা শাক, মাছের ডিমের পেঁয়াজি। এরপর ভর্তার বিস্তৃত সম্ভার। পটল পোরা ভর্তা, গাঠি কচু ভর্তা, বেগুন ভর্তা, লাউ কষা বাটা, কালোঞ্জি রসুনের ভর্তা, টমেটো পোড়া মাখা, ধনে ও মুসুর ডাল বাটা, পোস্ত ও তিল বাটা, নারকেল বাটা আর কুঁচো মাছের ভর্তা।
এরপর পাতে পড়বে আচার, চাটনি এবং পাঁপড়। এতে থাকছে চালের পাঁপড়, সাবুদানার মশলা পাঁপড়, রসুনের আচার, কাঁচালঙ্কার আচার, বিলিতি আমড়ার আচার, পুদিনা পাতার রায়তা, প্লাস্টিক চাটনি, টমেটোর চাটনি আর খেজুর আমসত্ত্বের চাটনি।
শেষ পাতে মিষ্টিমুখ। মিষ্টি দই, রসগোল্লা, মিহিদানা, গাজরের হালুয়া, আঙ্গুরি রসমালাই, বুন্দি, স্পেশাল মডার্ন ইন্ডিয়ান ফিউশন মিষ্টি, পায়েস, নানারকম পেস্ট্রি এবং দিনের স্পেশাল লাড্ডু।
ষষ্ঠীর মেনু:
ওয়েলকাম ড্রিঙ্কে থাকছে মৌরি মিছরির শরবত।
স্টার্টারে কাসুন্দি মাছ রোস্ট, মাংসের কাটলেট, মোচার চপ, বেগুনি। এর সঙ্গে মোমোর আয়োজনও থাকছে। স্টিমড চিকেন ও ভেজ মোমো সঙ্গে স্যুপ এবং মশলাদার সস।
এরপর মুখোরোচক খাবার, স্যালাড এবং ফল মাখা। এতে থাকছে নিমকি এবং ফুচকা – দুই রকম পুর ও জল, ঘুগনি চাট, পাপড়ি চাট, সিঙ্গারা চাট, পেঁয়াজি ও পকোড়া চাট, মাংস কিমার দই বড়া ও সাধারণ দই বড়া, আনারস মাখা, সীতাফল মাখা, চিকু মাখা, পেয়ারা মাখা, আমলকি মাখা ও গ্রিন স্যালাড।
এবার মেন কোর্স। কলকাতা মটন বিরিয়ানি, চিকেন চাপ, সর্ষে বাটা দিয়ে বেবি ভেটকি, চিতল মাছের মুইঠ্যা, ভাজা মশলা ও হিং দিয়ে আলুর দম, দই বেগুন, পেঁয়াজ পাতা, শিমলা মিরচ দিয়ে পনির তরকারি, পালং শাক, আলু, ফুলকপি ও বড়ির চচ্চড়ি, মোচার ঘণ্ট, মুগ ডাল, কড়াইশুঁটির কচুরি, কাজু কিশমিশ দিয়ে পোলাও এবং ঘি ভাত।
ভাজাভুজিরও বিশাল আয়োজন। ঝুরি আলু ভাজা, কাঠি বেগুন ভাজা, করলা ভাজা, পটল ভাজা, লাল শাক ভাজা, বাজারের তাজা শাক, মাছের ডিমের চপ। এরসঙ্গে থাকবে রকমারি ভর্তাও। পটল পোড়া ভর্তা।, গাঁঠি কচু ভর্তা, বেগুন ভর্তা, লাউ খোসা বাটা, কালো জিরে রসুনের ভর্তা, টমেটো পোড়া মাখা, ধনে বাটা, মসুর ডাল বাটা, পোস্ত ও তিল বাটা, নারকেল বাটা, কুঁচো মাছের ভর্তা।
এবার পাতে পড়বে আচার, চাটনি এবং পাঁপড়। চালের পাঁপড়, সাবুদানার মশলাদার পাঁপড়, রসুনের আচার, কাঁচালঙ্কার আচার, বিলেতি আমড়ার আচার, পুদিনা পাতার রায়তা, প্লাস্টিক চাটনি, টম্যাটোর চাটনি এবং খেজুর আমসত্ত্ব চাটনি
শেষ পাতে মিষ্টিমুখ। থাকছে মিষ্টি দই, রসগোল্লা, মিহিদানা, গাজরের হালুয়া, আঙ্গুরি রসমালাই, বুন্দি, শেফ স্পেশাল আধুনিক ভারতীয় ফিউশন মিষ্টি, পায়েস ও নানারকম পেস্ট্রি এবং দিনের বিশেষ লাড্ডু।
সপ্তমীর মেনু:
ওয়েলকাম ড্রিঙ্কে থাকছে আদা, লেবু, পুদিনার শরবত।
স্টার্টারে গন্ধরাজ চিকেন কাবাব, কাচকি মাছের চপ, কালোজিরে দিয়ে ছানা কড়াইশুঁটির টিক্কি, ওল্ড ক্যালকাটা ভেজিটেবল চপ রসনা তৃপ্তি করবে। নেওয়া যাবে মোমোর আমেজও। স্টিমড চিকেন ও ভেজ মোমো সঙ্গে স্যুপ ও মশলাদার সস।
এবার মুখোরোচক খাবার, স্যালাড আর ফল মাখা। এতে থাকছে নিমকি, ফুচকা – দুই রকম পুর ও জল, ঘুগনি চাট, পাপড়ি চাট, সিঙ্গারা চাট, পেঁয়াজি ও পকোড়া চাট, মাংস কিমার দই বড়া ও সাধারণ দই বড়া, আনারস মাখা, সীতাফল মাখা, চিকু মাখা, পেয়ারা মাখা, আমলকি মাখা ও গ্রিন স্যালাড।
মেন কোর্সে থাকছে কলকাতা চিকেন বিরিয়ানি, মটন চুই ঝাল, প্রন মালাইকারি, তেল ঝালে পারশে আলু পোস্ত টম্যাটো দিয়ে, ফুলকপির ছেঁচকি, ছানার কালিয়া, ধোঁকার ডালনা, পাঁচমেশালি সবজি ও ভাজা বড়ি, নারকেল দিয়ে ছোলার ডাল, ফুলকো লুচি, বাসন্তী পোলাও এবং ঘি ভাত।
এবার পাতে পড়বে রকমারি ভাজাভুজি। ঝুরি আলু ভাজা, কাঠি বেগুন ভাজা, করলা ভাজা, পটল ভাজা, লাল শাক ভাজা, দিনের বিশেষ বাজার থেকে আনা তাজা শাক, মাছের ডিমের পেঁয়াজি। সঙ্গে ভর্তা থাকবে। পটল পোড়া ভর্তা, গাঁঠি কচু ভর্তা, বেগুন ভর্তা, লাউ খোসা বাটা, কালোজিরে রসুনের ভর্তা, টমেটো পোড়া মাখা, ধনে বাটা, মসুর ডাল বাটা, পোস্ত ও তিল বাটা, নারকেল বাটা এবং কুঁচো মাছ ভর্তা।
এবার আচার, চাটনি ও পাঁপড়ের পালা। থাকছে চালের পাঁপড়, সাবুদানা ও মশলাদার পাঁপড়, রসুনের আচার, কাঁচালঙ্কার আচার, বিলিতি আমড়ার আচার, পুদিনা পাতার রায়তা, প্লাস্টিক চাটনি, টম্যাটোর চাটনি এবং খেজুর আমসত্ত্বের চাটনি।
শেষ পাতে মিষ্টি মুখ। পাতে পড়বে মিষ্টি দই, রসগোল্লা, মিহিদানা, গাজরের হালুয়া, আঙ্গুরি রসমালাই, বুন্দি, শেফ স্পেশাল আধুনিক ভারতীয় ফিউশন মিষ্টি, পায়েস ও নানারকম পেস্ট্রি এবং দিনের বিশেষ লাড্ডু।
অষ্টমীর মেনু:
ওয়েলকাম ড্রিঙ্কে থাকছে আম পান্না।
স্টার্টারে লোটে মাছের চপ, মুর্গ মালাই সিগ্রি, এঁচোড় আর ভুট্টার টিক্কি, দই আর কাঁচা লঙ্কার বড়া রসনা তৃপ্তি করবে। সঙ্গে স্যুপ ও মশলাদার সস সহযোগে স্টিমড চিকেন ও ভেজ মোমো।
এরপর মুখোরোচক খাবার, স্যালাড আর ফল মাখা থাকবে। এতে থাকছে নিমকি, ফুচকা – দুই রকম পুর ও জল, ঘুগনি চাট, পাপড়ি চাট, সিঙ্গারা চাট, পেঁয়াজি ও পকোড়া চাট, মাংস কিমার দই বড়া ও সাধারণ দই বড়া, আনারস মাখা, সীতাফল মাখা, চিকু মাখা, পেয়ারা মাখা, আমলকি মাখা ও গ্রিন স্যালাড।
অষ্টমী উপলক্ষ্যে মেন কোর্সে থাকছে বিশেষ আয়োজন। কলকাতা মটন বিরিয়ানি, কষা মুরগির মাংস, সর্ষে নারকেল বাটা দিয়ে পারশে, ভেটকি মাছের ডাম্পোক্তো, মাছের মাথা দিয়ে ছ্যাঁচড়া, বাটি চচ্চড়ি – নিরামিষ, আচার তেলে পনির, থোরের ডালনা, সোনা মুগের ডাল, রসিলা নিরামিষ আলু, বিটরুট লুচি, সবজি পোলাও, ঘি ভাত ও খিচুড়ি।
এরপর ভাজাভুজি। ঝুরি আলু ভাজা, কাঠি বেগুন ভাজা, করলা ভাজা, পটল ভাজা, লাল শাক ভাজা, দিনের স্পেশাল বাজার থেকে আনা তাজা শাক, মাছের ডিমের পাকোড়ি। সঙ্গে ভর্তার রকমারি আইটেম। পটল পোড়া ভর্তা, গাঁঠি কচু ভর্তা, বেগুন ভর্তা, লাউ খোসা বাটা, কালোজিরে রসুনের ভর্তা, টমেটো পোড়া মাখা, ধনে বাটা, মসুর ডাল বাটা, পোস্ত ও তিল বাটা, নারকেল বাটা এবং কুঁচো মাছ ভর্তা।
এবার আচার, চাটনি ও পাঁপড়ের পালা। থাকছে চালের পাঁপড়, সাবুদানা ও মশলাদার পাঁপড়, রসুনের আচার, কাঁচালঙ্কার আচার, বিলিতি আমড়ার আচার, পুদিনা পাতার রায়তা, প্লাস্টিক চাটনি, টমেটো চাটনি এবং খেজুর আমসত্ত্বের চাটনি।
শেষ পাতে মিষ্টি মুখ। পাতে পড়বে মিষ্টি দই, রসগোল্লা, মিহিদানা, গাজরের হালুয়া, আঙ্গুরি রসমালাই, বুন্দি, শেফ স্পেশাল আধুনিক ভারতীয় ফিউশন মিষ্টি, পায়েস ও নানারকম পেস্ট্রি এবং দিনের বিশেষ লাড্ডু।
নবমীর মেনু:
ওয়েলকাম ড্রিঙ্কে আপ্যায়ন জানাবে গন্ধরাজ লেবুর ঘোল।
স্টার্টারে থাকবে কলকাতা ফিশ ফ্রাই, পাঁচফোড়ন আর রসুনি মুরগি, এঁচোড় আর কাঁচাকলার বড়া, আম কাসুন্দি পনির। সঙ্গে স্যুপ ও মশলাদার সস-সহ স্টিমড চিকেন ও ভেজ মোমো।
এরপর মুখোরোচক খাবার, স্যালাড আর ফল মাখা। থাকছে নিমকি, ফুচকা – দুই রকম পুর ও জল, ঘুগনি চাট, পাপড়ি চাট, সিঙ্গারা চাট, পেঁয়াজি ও পকোড়া চাট, মাংস কিমার দই বড়া ও সাধারণ দই বড়া, আনারস মাখা, সীতাফল মাখা, চিকু মাখা, পেয়ারা মাখা, আমলকি মাখা ও গ্রিন স্যালাড।
মেন কোর্সে কলকাতা চিকেন বিরিয়ানি, কচি পাঁঠার ঝোল, কাঁকড়ার ঝাল, মুড়িঘণ্ট, ঝাল পাবদা, ধাবার কালো ডাল, কড়াইশুঁটি আর ছানার কোপ্তা, শুক্তো, আম সর্ষে ভিন্ডি, ছোলা ও পনিরের তরকারি, রাধাবল্লভী, বাসন্তী পোলাও এবং সাদা ভাত।
এরপর ভাজাভুজি। থাকছে ঝুরি আলু ভাজা, কাঠি বেগুন ভাজা, করলা ভাজা, পটল ভাজা, লাল শাক ভাজা, দিনের স্পেশাল বাজার থেকে আনা তাজা শাক, মাছের ডিমের বড়া। সঙ্গে পটল পোড়া ভর্তা, গাঁঠি কচু ভর্তা, বেগুন ভর্তা, লাউ খোসা বাটা, কালোজিরে রসুনের ভর্তা, টমেটো পোড়া মাখা, ধনে বাটা, মুসুর ডাল বাটা, পোস্ত ও তিল বাটা, নারকেল বাটা ও কুঁচো মাছের ভর্তা।
এবার আচার, চাটনি ও পাঁপড়ের পালা। থাকছে চালের পাঁপড়, সাবুদানা ও মশলাদার পাঁপড়, রসুনের আচার, কাঁচালঙ্কার আচার, বিলিতি আমড়ার আচার, পুদিনা পাতার রায়তা, প্লাস্টিক চাটনি, টম্যাটো চাটনি এবং খেজুর আমসত্ত্বের চাটনি।
শেষ পাতে মিষ্টি মুখ। পাতে পড়বে মিষ্টি দই, রসগোল্লা, মিহিদানা, গাজরের হালুয়া, আঙ্গুরি রসমালাই, বুন্দি, শেফ স্পেশাল আধুনিক ভারতীয় ফিউশন মিষ্টি, পায়েস ও নানারকম পেস্ট্রি এবং দিনের বিশেষ লাড্ডু।
দশমীর মেনু:
ওয়েলকাম ড্রিঙ্কে থাকছে আম পান্না।
স্টার্টারে থাকবে লোটে মাছের চপ, মুর্গ মালাই সিগ্রি, এঁচোড় আর ভুট্টার টিক্কি, দই আর কাঁচা লঙ্কার বড়া। সঙ্গে স্যুপ ও মশলাদার সস সহযোগে স্টিমড চিকেন ও ভেজ মোমো।
এরপর পূজোর মুখোরোচক খাবার, স্যালাড আর ফল মাখা। পাতে পড়বে নিমকি, ফুচকা – দুই রকম পুর ও জল, ঘুগনি চাট, পাপড়ি চাট, সিঙ্গারা চাট, পেঁয়াজি ও পকোড়া চাট, মাংস কিমার দই বড়া ও সাধারণ দই বড়া, আনারস মাখা, সীতাফল মাখা, চিকু মাখা, পেয়ারা মাখা, আমলকি মাখা ও গ্রিন স্যালাড।
মেন কোর্সে স্পেশাল আয়োজন। থাকবে কলকাতা মটন বিরিয়ানি, কষা মুরগির মাংস, সর্ষে নারকেল বাটা দিয়ে পারশে, মৌরলা মাছের অম্বল, মাছের মাথা দিয়ে ছ্যাঁচড়া, নিরামিষ বাটি চচ্চড়ি, আচার তেলে পনির, থোরের ডালনা, সোনা মুগের ডাল, রসিলা নিরামিষ আলু, বিটরুট লুচি, সবজি পোলাও, ঘি ভাত ও খিচুড়ি।
এরপর ভাজাভুজি। থাকছে ঝুরি আলু ভাজা, কাঠি বেগুন ভাজা, করলা ভাজা, পটল ভাজা, লাল শাক ভাজা, দিনের স্পেশাল বাজার থেকে আনা তাজা শাক, মাছের ডিমের পাকোড়ি। সঙ্গে পটল পোড়া ভর্তা, গাঁঠি কচু ভর্তা, বেগুন ভর্তা, লাউ খোসা বাটা, কালোজিরে রসুনের ভর্তা, টমেটো পোড়া মাখা, ধনে বাটা, মুসুর ডাল বাটা, পোস্ত ও তিল বাটা, নারকেল বাটা ও কুঁচো মাছের ভর্তা।
এবার আচার, চাটনি ও পাঁপড়ের পালা। থাকছে চালের পাঁপড়, সাবুদানা ও মশলাদার পাঁপড়, রসুনের আচার, কাঁচালঙ্কার আচার, বিলিতি আমড়ার আচার, পুদিনা পাতার রায়তা, প্লাস্টিক চাটনি, টম্যাটোর চাটনি এবং খেজুর আমসত্ত্বের চাটনি।
শেষ পাতে মিষ্টি মুখ। পাতে পড়বে মিষ্টি দই, রসগোল্লা, মিহিদানা, গাজরের হালুয়া, আঙ্গুরি রসমালাই, বুন্দি, শেফ স্পেশাল আধুনিক ভারতীয় ফিউশন মিষ্টি, পায়েস ও নানারকম পেস্ট্রি এবং দিনের বিশেষ লাড্ডু।
পোলো ফ্লোটেলের জেনারেল ম্যানেজার সৌমেন হালদার বলছেন, “এমনই মনোমুগ্ধকর খাদ্যসম্ভারের আয়োজন রাখছি আমরা। সঙ্গে আরামদায়ক রুম, আন্তরিক পরিষেবা সহ বিলাসবহুল হোটেলের বিভিন্ন সুবিধা। আপনার ভ্রমণকে আরও স্বাচ্ছন্দ্যময় এবং স্মরণীয় করে রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে থাকবে গঙ্গাবক্ষে নৌকা ভ্রমণ। উৎসবের মাঝে শান্তির বিরতি। প্রকৃতিকে নতুন করে উপভোগের সুযোগ করে দেবে। এবারের দুর্গাপুজো ঐতিহ্য, আনন্দ এবং উষ্ণতায় উদযাপন করব আমরা। আপনাকে স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় রয়েছি। পুজো স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’’
উৎসবের মরশুমে অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটানোর আদর্শ জায়গা পোলো ফ্লোটেল। গ্রাহকের সমস্ত রকমের প্রয়োজনীয়তা মেটাতে উল্লেখযোগ্য আপগ্রেডও করা হয়েছে। বলে রাখা ভাল, এশিয়ার প্রথম ভাসমান হোটেল কলকাতার পোলো ফ্লোটেল। ঐতিহ্য আর আধুনিকতার অপূর্ব মেলবন্ধন। এখানে ৫৮টি রুম, একাধিক ব্যাঙ্কোয়েট এবং ৩টি রেস্তোরাঁ রয়েছে। কেবিনগুলি নিখুঁতভাবে সাজানো। ঘুম ভাঙলে চোখে পড়বে গঙ্গার জলে হাওড়া ব্রিজের ছবি। বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য পোলো ফ্লোটেল আদর্শ। জল আর ডাঙার এমন সহাবস্থান আর কোথাও মিলবে না। বিস্তারিত জানতে https://www.hotelpolotowers.com/polo-floatel-kolkata/ – লিঙ্কে ক্লিক করতে পারেন।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Durga Puja Special: দুর্গাপুজোর ক’দিন কবজি ডুবিয়ে খান রকমারি বাঙালি পদ, এক্সক্লুসিভ মেনু লঞ্চ শহরের এই রেস্তোরাঁর
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement