হোম /খবর /লাইফস্টাইল /
সন্তানের পাশাপাশি নিজের মঙ্গলের কথা ভেবেও ব্রেস্ট ফিডিং করাতে হবে নতুন মায়েদের

Benefits of breastfeeding : সন্তানের পাশাপাশি নিজের মঙ্গলের কথা ভেবেও ব্রেস্ট ফিডিং করাতে হবে নতুন মায়েদের

শুধু শিশুর জন্য নয়, সন্তানকে ব্রেস্টফিডিং করানো মায়ের জন্যেও খুবই উপকারী

শুধু শিশুর জন্য নয়, সন্তানকে ব্রেস্টফিডিং করানো মায়ের জন্যেও খুবই উপকারী

শুধু শিশুর জন্য নয়, সন্তানকে ব্রেস্টফিডিং করানো মায়ের জন্যেও খুবই উপকারী৷ দেখে নিন, জন্মের পরমুহুর্ত থেকে ধাপে ধাপে ব্রেস্টফিডিংয়ের উপকারিতার পারদ (benefits of breastfeeding)

  • Last Updated :
  • Share this:

ব্রেস্টফিডিং শিশুর জন্য অপরিহার্য৷ চিকিৎসক এবং বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন জন্মের পর প্রথম ৬ মাস শিশুর খাবার শুধুই ব্রেস্টফিডিং৷ স্তনদুগ্ধে থাকে নির্দিষ্ট অ্যান্টিবডি, যার ফলে ক্রনিক অসুখ থেকে শিশুর দেহে প্রতিরোধ শক্তি গড়ে ওঠে৷ কিন্তু জানেন কি, শুধু শিশুর জন্য নয়, সন্তানকে ব্রেস্টফিডিং করানো মায়ের জন্যেও খুবই উপকারী৷ দেখে নিন, জন্মের পরমুহুর্ত থেকে ধাপে ধাপে ব্রেস্টফিডিংয়ের উপকারিতার পারদ (benefits of breastfeeding)-

প্রথম দিন-

সন্তানের জন্মের পরই যে ‘নিউবর্ন মিল্ক’ ক্ষরিত হয়, তার পোশাকি নাম ‘কোলোস্ট্রম’৷ সদ্যোজাত শিশুর জন্য এই পানীয় অত্যন্ত উপকারী৷ শিশুর পুষ্টিসাধনের সূত্রপাত হয় এই কোলোস্ট্রমের মাধ্যমেই৷

প্রথম মাস-

মা এবং সন্তানের মধ্যে নার্সিং বন্ড তৈরি হয়৷ মায়ের ইউটেরাসকে আবার তার পূর্ববর্তী আকারে ফিরে যেতে সাহায্য করে ব্রেস্টফিডিংয়ের অভ্যাস৷ জটিল অসুখে শিশুর হাসপাতালে যাওয়ার আশঙ্কাও কমে৷

আরও পড়ুন : বন্ধ্যাত্ব এড়াতে ঋতুস্রাবকালীন পরিচ্ছন্নতার দিকে নজর দিন, মত স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞদের

চতুর্থ মাস-

‘সাডেন ইনফ্যান্ট ডেথ সিন্ড্রোম’ বা এসআইডিএস-এর ঝুঁকি কম করে৷ পরবর্তীতে হাঁপানি রোগের আশঙ্কাও কম থাকে৷ অন্যদিকে, মায়ের ক্ষেত্রে পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন বা সন্তানের জন্ম পরবর্তী যে ডিপ্রেশন, সেটি কম করে৷

আরও পড়ুন : সেক্স, পিরিয়ডসের মতো বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করছে সন্তান? কীভাবে নিরসন করবেন আপনার খুদের কৌতূহল?

ষষ্ঠ মাস-

শিশুর পরিপাকতন্ত্র ধীরে ধীরে কঠিন খাবারের জন্য তৈরি হয়৷ এই পর্যায়ে ব্রেস্টফিডিং-এর অভ্যাস বজায় থাকলে ক্যানসারের মতো জটিল অসুখের আশঙ্কা কম হয়৷

আরও পড়ুন : অন্তঃসত্ত্বা পর্বে একাধিক সমস্যায় নারকেল তেল আশীর্বাদের মতো

নবম মাস-

যদি শিশু কঠিন খাবার বেশি না খায় বা খেতে না পারে, তাহলে অধরা পুষ্টিসাধন সম্পন্ন করে ব্রেস্টফিডিং৷

এক বছর-

সন্তানের জন্মের এক বছর পর পর্যন্ত যদি স্তন্যপান করনোর অভ্যাস বজায় রাখা যায়, তাহলে শিশুর জীবনভর হৃদরোগ, ক্যানসার, উচ্চরক্তচাপ-সহ অন্যান্য ক্রনিক অসুখের আশঙ্কা কম থাকে৷

দেড় বছর-

সন্তানের জন্মের দেড় বছর পরেও যদি তাকে স্তন্যপান করানোর অভ্যাস বজায় রাখা যায়, তাহলে তার রোগ প্রতিরোধ শক্তি মজবুত হয়৷

Published by:Arpita Roy Chowdhury
First published:

Tags: Breast Feeding