Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে কে এই নীলাদ্রি দাস? পুরনো পরিচয় জানলে আঁতকে উঠবেন!

Last Updated:

Scam: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত নীলাদ্রি দাসের বিষয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে বলে দাবি করেছে সিবিআই।

দুর্নীতিকাণ্ডে বড় নাম নীলাদ্রি
দুর্নীতিকাণ্ডে বড় নাম নীলাদ্রি
কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নীলাদ্রি দাসের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক তথ্য সিবিআই-এর। তমলুক আদালত থেকে পটাশপুর থানার মামলার কেস ডায়েরি, চার্জশিট সহ অন্যান্য নথি সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু করল সিবিআই। সিবিআই সূত্রে দাবি, ২০১৯ সালে সিআইডি একটি জব র‍্যাকেট মামলায় নীলাদ্রিকে গ্রেফতার করেছিল। সেই সময় নীলাদ্রির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছিল। পরে হাইকোর্ট থেকে জামিন পান নীলাদ্রি।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত নীলাদ্রি দাসের বিষয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে বলে দাবি করেছে সিবিআই। ওএমআর শিট বিকৃত করে শুধু নম্বর বাড়ানো নয়, নম্বর কমানোর কাজও করতেন নীলাদ্রি'। শূন্যপদ সৃষ্টির জন্য নম্বর কমানো হত বলে দাবি সিবিআই-এর। এসএসসি কর্তাদের নির্দেশেই এই কাজ হত বলে দাবি সিবিআই-এর।
'নাইসার ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন নীলাদ্রি দাস'। 'কিন্তু নাইসা ছাড়াও উত্তরপ্রদেশের নয়ডায় নতুন সংস্থা খুলেছিলেন নীলাদ্রি'। 'এনডি ইনফো সিস্টেম প্রাইভেট লিমিটেড নামে নতুন সংস্থা খোলেন নীলাদ্রি। এই সংস্থার মাধ্যমেও ওএমআর শিট বিকৃতির কাজ চলত বলে দাবি সিবিআই-এর।
advertisement
advertisement
চার্জেশিটে ধৃতের বিরুদ্ধে ১২০ বি ( অপরাধ মূলক ষড়যন্ত্র ), ২০১ (তথ্যপ্রমাণ লোপাট ), ৪২০ ( প্রতারণা ), ৪৬৭ (নকল ডকুমেন্টস তৈরি করা), ৪৬৮ (নকল নথি বানিয়ে ব্যবহার), ৪৭১ আইপিসি এবং প্রিভেনশন অফ কোরাপশন এক্ট ৭ & ৮ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। সূত্রের খবর, নাইসার আরও একাধিক আধিকারিকের উপরে এবার নজর রয়েছে সিবিআইয়ের। তাদেরও দ্রুত জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে সিবিআই সূত্রের খবর। গোয়েন্দাদের দাবি, omr শিট বিকৃত করার জন্য একটা টিম তৈরি করেছিলেন নীলাদ্রি৷ তাঁদের প্রত্যেককেই নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দেওয়া হতো৷ সিবিআইয়ের দাবি, নীলাদ্রিকে জেরা করে জানা গিয়েছে, এই কাজ organized way-তে করা হয়েছে।
advertisement
এমনকি, শুধু টিম তৈরিই নয়, নীলাদ্রি বহু এজেন্টও রাজ্যজুড়ে ছড়়িয়ে ছিল। তারাও টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার ক্যান্ডিডেট ধরে আনত৷ সিবিআই সূত্রে খবর, মুর্শিদাবাদ, পূর্ব মেদিনীপুর সহ একাধিক জায়গায় ৯ এজেন্টের নাম মিলেছে ধৃত নীলাদ্রিকে জেরা করে। সূত্রের খবর, ২০১৮ সালে নাকি এসএসসি শীর্ষকর্তাদের সঙ্গে ঝামেলা হয় নীলাদ্রির। কারণ, এসএসসি আধিকারিকরা যে নাম সুপারিশ করতেন, টাকার বিনিময়ে সেখানে নিজস্ব প্রার্থীদের নাম ঢুকিয়ে দিত নীলাদ্রি। এসএসসি কর্তারা বিষয়টি বুঝতে পারেন। চাকরি নামে প্রতারণা করার অভিযোগে নীলাদ্রির বিরুদ্ধে অভিযোগও দায়ের হয় পটাশপুরে। ২০১৯ সালের ৭ মার্চ নীলাদ্রিকে গ্রেফতার করে সিআইডি।
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে কে এই নীলাদ্রি দাস? পুরনো পরিচয় জানলে আঁতকে উঠবেন!
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement