Kolkata News: অমানবিক! মুমূর্ষু রোগীকে নিয়ে শহরের হাসপাতাল থেকে হাসপাতাল ঘুরল পরিবার!

Last Updated:

Kolkata News: শহরের বাইরে থেকে যারা আসেন তারা শহর সম্বন্ধে অনেকটাই অনভিজ্ঞ। আর তারা এসে হাসপাতালগুলির রেফার রোগে আক্রান্ত হন। বহু রোগী আছে অবশেষে অসুস্থ মুমূর্ষু রোগীকে বাড়ি ফেরত নিয়ে যেতে বাধ্য হয়।

হাসপাতালের অমানবিকতার নজির
হাসপাতালের অমানবিকতার নজির
#কলকাতা: 'রেফার' রোগ কলকাতার হাসপাতালগুলোকে আস্টেপিস্টে বেঁধে ফেলেছে।এই রোগ কোনওভাবে সরানো যাচ্ছে না বলে দাবি স্বাস্থ্য দফতরের একাংশের। এবার ফের তারই নিদর্শন শহরে। বাইরে থেকে রোগী এনে গতকাল থেকে কলকাতার (Kolkata News) তিন-তিনটি হাসপাতালে ঘুরে ভর্তি করতে না পেরে হাসপাতাল সুপারের অফিসের সামনে সেই মুমূর্ষু রোগী পড়েছিল দীর্ঘক্ষণ।
তারপর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আসার পর ভর্তি হয় রোগী। প্রশ্ন উঠেছে, হাসপাতালে বেড না থাকলে শেষপর্যন্ত ওই রোগী শয্যা পেল কী করে? ভর্তিই বা হল কী করে? রানাঘাট কুপার্স ক্যাম্পে বাড়ি আরতি মালাকারের (৪৫)। বেশ কিছুদিন ধরে পেটের যন্ত্রনায় ভুগছিলেন তিনি (Kolkata News)। প্রথমে রানাঘাট মহাকুমা হাসপাতালে চিকিৎসা করান।
কয়েকদিন আগে আবার গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে, সেখানে তিন দিন শুধু স্যালাইন দিয়ে, ডাক্তাররা কল্যাণী হাসপাতালে স্থানান্তরিত করে দেয় আরতি দেবীকে। সেখানে তিনদিন চিকিৎসা হওয়ার পর,রক্ত বমি ও কালো মল বের হতে থাকে রোগীর।  বাড়ির লোকেরা গতকাল সকালে কল্যাণী হাসপাতাল থেকে প্রথমে তাঁকে নিয়ে আসে পিজি হাসপাতালে।
advertisement
advertisement
পিজি ইমারজেন্সি (Kolkata News) থেকে পরামর্শ দেয় আউটডোরে ডাক্তার দেখানোর জন্য। রোগীর পরিস্থিতি আস্তে আস্তে সংকটজনক হয়ে ওঠে। আউটডোরে ডাক্তার দেখিয়ে ভর্তি না হওয়ার পর। ওই হাসপাতাল থেকে রেফার করে দেয় ডাক্তারবাবুরা। সেখান থেকে সোজা সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ নিয়ে যাওয়া হয় নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।
advertisement
আরতি দেবীর ছেলে প্রসেনজিৎ বারবার অনুরোধ করে, যাতে চিকিৎসা করে রক্ত বমি বন্ধ করা যায়। কিন্তু বিধি বাম। তাই ওই রোগীকে আবার রেফার করে দেওয়া হয় চিত্তরঞ্জন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। চিত্তরঞ্জন হাসপাতালের সারারাত পড়ে থাকে সেই আশঙ্কাজনক রোগী।
advertisement
পরে শুক্রবার বেলা ১১টায় আবার তাঁকে নীলরতন সরকার হাসপাতালে নিয়ে আসে পরিবারের লোকজন। সেখানেও রোগীর একই অবস্থা দেখা যায় । এর পরে সংবাদ মাধ্যমের অনুরোধে হাসপাতাল সুপার নড় চড়ে বসেন। তিনি তৎক্ষণাৎ রোগীকে ইমারজেন্সিতে ভর্তি করার জন্য বলেন। তৎক্ষণাৎ রোগী ভর্তি হয় এবং তাঁর চিকিৎসাও শুরু হয়।  প্রশ্ন এখন হাসপাতালে শয্যা কোথা থেকে এল এইবার?এই ভাবে কলকাতার বাইরে থেকে রোগী এসে হয়রান হতে হয় শহরের নামী হাসপাতাল গুলোতে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Kolkata News: অমানবিক! মুমূর্ষু রোগীকে নিয়ে শহরের হাসপাতাল থেকে হাসপাতাল ঘুরল পরিবার!
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement