হোম /খবর /বিদেশ /
জোরালো ভূমিকম্পে পর পর দু' বার কেঁপে উঠল তুরস্ক, বিপুল ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা

Turkey earthquake: জোরালো ভূমিকম্পে পর পর দু' বার কেঁপে উঠল তুরস্ক, বিপুল ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা

ধ্বংসস্তূপে বহু মানুষের আটকে থাকার আশঙ্কা, শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। Photo-Twitter

ধ্বংসস্তূপে বহু মানুষের আটকে থাকার আশঙ্কা, শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। Photo-Twitter

প্রথম বার কম্পনের কয়েক মিনিট পরেই দ্বিতীয় বার কম্পন অনুভূত হয়৷ দ্বিতীয় বারেও কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৭৷

  • Share this:

ইস্তানবুল: শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তুরস্ক। তাও একবার নয়, পর পর দু' বার জোরালো কম্পন অনুভূত হয়েছে বলে খবর৷ সংবাদসংস্থা এএফপি সূত্রে খবর, এ দিন স্থানীয় সময় ভোর ৪.১৭ মিনিট নাগাদ দেশের দক্ষিণ প্রান্তে এই শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৯। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, ভূমিকম্পের জেরে অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে৷

ভূপৃষ্ট থেকে ১৭.৯ কিলোমিটার গভীরে কম্পনের উৎসস্থল ছিল বলে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে। প্রাথমিক ভাবে সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও-তে দেখা গিয়েছে, কম্পনের জেরে একের পর এক বহুতল ভেঙে পড়েছে৷ যদিও এই ভিডিওগুলির সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি৷ একই ভাবে কারও মৃ্ত্যু হয়েছে কি না, অথবা কতজন আহত, সেই তথ্যও এখনও জানা যায়নি৷ তবে ভূমিকম্পের জেরে ধ্বংস্তূপের প্রাথমিক ছবি দেখে বিপুল ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে৷ যেহেতু ভোররাতে ভূমিকম্প হয়েছে, তাই ঘুমের মধ্যেই বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়েছেন বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে৷

জানা গিয়েছে, আঞ্চলিক রাজধানী গাজিয়ানটেপ শহর থেকে প্রায় ৩৩ কিলোমিটার দূরে এই কম্পনের কেন্দ্রস্থল ছিল৷ নুরদাগি শহর থেকে যার দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার৷

প্রথম বার কম্পনের কয়েক মিনিট পরেই দ্বিতীয় বার কম্পন অনুভূত হয়৷ দ্বিতীয় বারেও কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৭৷

আরও পড়ুন: ৮০ বছর পর জার্মান ট্যাঙ্কের নিশানায় রাশিয়া! গুনে গুনে শেষ করার হুমকি দিলেন পুতিন

জয়েস কারাম নামে একজন সাংবাদিক ট্যুইটারে কাহারামানমারাস শহরের ধ্বংসস্তূপের ছবি পোস্ট করেছেন৷ ওই সাংবাদিকের দাবি, ভূমিকম্পের জেরে শহরের প্রায় সব বহুতলই ভেঙে পড়েছে৷

তুরস্কের এই ভূমিকম্পের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই দাবি করেছেন, ইরাক, সিরিয়া, লেবানন, ইজরায়েল, প্যালেস্তাই, সাইপ্রাসেও কম্পন অনুভূত হয়েছে৷

Published by:Debamoy Ghosh
First published: