Madhyamik Examination 2025: পথ ভুলে অন্যকেন্দ্রে! পুরপ্রধানের তৎপরতায় পরীক্ষার্থীকে পৌঁছে দিলেন ট্রাফিকপুলিশ
- Published by:Salmali Das
- hyperlocal
- Reported by:Rahi Haldar
Last Updated:
Madhyamik Examination 2025: পরীক্ষার সেন্টার না বুঝতে পেরে হতভম্ব হয়ে পড়েছিলেন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। মাঝ রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা ওই পরীক্ষার্থীকে তাঁর পরীক্ষার সেন্টারে পৌঁছে দিতে এগিয়ে এলেন খোদ পুরপ্রধান। ট্রাফিক পুলিশ ডেকে, পরীক্ষার্থীকে পৌঁছে দিলেন তাঁর পরীক্ষার হলে।
হুগলি: পরীক্ষার সেন্টার না বুঝতে পেরে হতভম্ব হয়ে পড়েছিলেন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। মাঝ রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা ওই পরীক্ষার্থীকে তাঁর পরীক্ষার সেন্টারে পৌঁছে দিতে এগিয়ে এলেন খোদ পুরপ্রধান। ট্রাফিক পুলিশ ডেকে, পরীক্ষার্থীকে পৌঁছে দিলেন তাঁর পরীক্ষার হলে। সময় মত পৌঁছে দিতে, প্রথম বোর্ড পরীক্ষার প্রথম দিনে ট্রাফিক পুলিশ বাইকে বসিয়ে পরীক্ষার্থীকে নিয়ে যান পরীক্ষার হলে। সময়মতো পরীক্ষার হলে পৌঁছাতে পেরে স্বস্তিতে প্রথম দিনের পরীক্ষা দিল পরীক্ষার্থী সুখিয়া খাতুন।
আরও পড়ুনঃ স্টিকার লাগনো ফল ছাড়া খাচ্ছেন না? বিপদ ডাকছেন না তো? এর আসল মানে কি জানেন? জেনে নিন
চাকুন্দি হাই স্কুলের ছাত্রী সুখিয়া খাতুনের সিট পড়েছিল কানাইপুর হাই স্কুলে। পরীক্ষার টেনশনে, সেন্টার বুঝতে না পেরে হতভম্ব হয়ে ঘুরতে থাকে চাকুন্দি স্কুলের সামনে। হাতে সময়ও বেশি নেই, কারণ সেখান থেকেও পরীক্ষার হলের দূরত্ব প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার। পরীক্ষার্থীর মা ডানকুনির পুরপ্রধান হাসিনা শবনমকে দেখতে পেয়ে গোটা বিষয়টি জানান। তৎক্ষণাৎ পুরপ্রধান ট্রাফিক পুলিশ ডেকে মেয়েটিকে পরীক্ষার হলে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। সেই কথা মোতাবেক, ইন্সপেক্টর সৌরভ ব্রহ্মচারীর নির্দেশে পরীক্ষার্থীকে তাঁর পরীক্ষার হলে পৌঁছে দেন বাইকে করে।
advertisement
advertisement
এই বিষয়ে পুরপ্রধান হাসিনা শাবনাম বলেন, ‘চাকুন্দি থেকে প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার দূর কানাইপুর হাই স্কুল। এখান থেকে টোটো করেও পরীক্ষার হলে যেতে যা সময় লাগবে তাতে ও পরীক্ষা শুরুর আগে পৌঁছাতে পারবে না।‘ সেই কারণে তাঁরা পুলিশকে বলেন বাইকে করে পৌঁছে দেওয়ার জন্য। সাহায্যের জন্য তৎক্ষণাৎ পুলিশ এগিয়ে আসে। ছাত্রীকে বাইকে বসিয়ে তাঁর মাথায় হেলমেট পরিয়ে তাঁকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় পরীক্ষার হলে। বাইকে করে না পাঠালে হয়তো সঠিক সময় পৌঁছাতে পারত না মেয়েটি। তিনি জানান, পুলিশের সহযোগিতা না হলে সঠিক সময়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছাতে পারত না সুখিয়া। জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষার প্রথম দিনের পরীক্ষা সঠিক সময় পৌঁছে স্বস্তি পরীক্ষার্থীর এবং তাঁর অভিভাবকদেরও।
advertisement
রাহী হালদার
view commentsLocation :
Kolkata,West Bengal
First Published :
February 10, 2025 9:25 PM IST








