হোম /খবর /ক্রাইম /
নিয়োগ দুর্নীতিতে ফের রহস্যময়ী নারী যোগ! মডেলের চাকরি পুরসভায়, রয়েছে দামী গাড়ি

Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে ফের রহস্যময়ী নারী যোগ! মডেলের চাকরি পুরসভায়, রয়েছে দামী গাড়ি

নিয়োগ দুর্নীতিতে নতুন মহিলার নাম সামনে

নিয়োগ দুর্নীতিতে নতুন মহিলার নাম সামনে

Recruitment Scam: শ্বেতার একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ইডির নজর৷ শ্বেতার অ্যাকাউন্টে অয়নের টাকা কেন? তদন্ততে ইডি৷ অয়ন - শ্বেতা. বিলাসবহুল গাড়ি কিনেছিলেন শ্বেতা চক্রবর্তী? মডেল অথচ পুরসভায় চাকরি করেন? 

  • Share this:

কলকাতা : এবার আরও এক রহস্যময়ীর উপর নজর ইডির! ইডি হাতে ধৃত অয়ন শীলের বান্ধবীর নাম উঠে এল, তাঁর নাম শ্বেতা চক্রবর্তী। তিনি অয়নের থেকে ২৫ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন বলে দাবি ইডির। পার্থ - অর্পিতা, গোপাল - হৈমন্তীর পর এবার অয়ন - শ্বেতা।

অয়নের বান্ধবী হন্ডা সিটি গাড়ি কিনেছিলেন। সেই সংক্রান্ত নথি ইডির হাতে। সেই নথিতে দেখা যাচ্ছে একটি দামি গাড়ি কিনেছিলেন শ্বেতা। শ্বেতা টালিগঞ্জয়ের মডেল। পুরসভায় তিনি চাকরি করেন। নৈহাটির বাসিন্দা শ্বেতা চক্রবর্তী। ইডি সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত ৩২ টি অ্যাকাউন্টয়ের লেনদেনের খোঁজ পেয়েছে ইডি।

আরও পড়ুন -  IMD Weather Alert : হু হু করে ঝোড়ো বাতাস, নাছোড় শিলাবৃষ্টি, আবহাওয়ার রুদ্ররূপ জারি, রইল আপডেট

ইডি নজরে মোট ৩২টি অ্যাকাউন্ট। যার মধ্যে অয়ন শীলের নামে নয়টি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। দুটি রয়েছে অয়নের ও তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে যৌথ নামে।স্ত্রীর নামে দুটো অ্যাকাউন্ট। একটি রয়েছে শ্বেতা চক্রবর্তী নামে  অ্যাকাউন্ট। দুটো অয়নের সংস্থা ও বাকি তার ঘনিষ্ঠদের যে অ্যাকাউন্টগুলো ব্যবহার হয়েছে লেনদেনের জন্য দাবি ইডির।

আরও পড়ুন -  Chanakya Niti: ‘এই’ গোপন কথাগুলি কখনই স্বামীদের বলবেন না স্ত্রী-রা, সুখী দাম্পত্যের গোপন চাবি

অয়নের বাড়ি থেকে যে নথি উদ্ধার হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে  এজেন্টদের মধ্যে পুরসভার ভিতরে এজেন্ট ছিল। তাঁরা কেউ কেউ চাকরি প্রার্থীদের তালিকা রেফার করতো।  নাম, রোল,  পোস্ট সহ সব পাঠানো হত। নগদে হত লেনদেন। অয়নের বাড়ি থেকে উদ্ধার একাধিক নথি। এজেন্ট তপন দা ১৫ জনের প্রাথী তালিকা পাঠান। এজেন্ট লাল দা ৬৪ জনের প্রাথী তালিকা পাঠান।এজেন্ট কানু দা ৯৬ জনের প্রাথী তালিকা পাঠান।এজেন্ট এমডি  ৪৩ জনের প্রাথী তালিকা পাঠান।

২০১৬ সালে পানিহাটি পুরসভা ৯ পাতার প্রার্থী তালিকা। এদের মধ্যে পুরসভা ভিতরে কর্মীরা এজেন্ট।  তাঁরাই চাকরি প্রাথীদের রেফার করতেন। প্রণব মন্ডল নামে এক চাকরি প্রার্থীর চিঠির খসড়া । কলকাতা মেয়রকে লেখা চিঠির খসড়া। তবে অয়নের বান্ধবীও পুরসভায় চাকরি করেন। এর পিছনে কোন রহস্য লুকিয়ে নেই তো! তদন্তে ইডি।ARPITA HAZRA

Published by:Debalina Datta
First published:

Tags: Ayan Shil Scam, Recruitment Scam